গত বছর সউদী আরবের যুবরাজ মোহাম্মদ বিন সালমানের জন্য কয়েকটি বিপর্যয়মূলক শিরোনাম ছিল, কারণ তার দেশ পূর্ববর্তী পররাষ্ট্রনীতি থেকে পিছিয়ে আসছিল যা ছিল কট্টর কিন্তু লাভহীন।
২০১৭ সালের জুন থেকে জানুয়ারি ২০২১ পর্যন্ত কাতার অবরোধের ফলে কোনো বড় ছাড় দেওয়া হয়নি। ২০১৭ সালে লেবাননের তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী সাদ হারিরির অপহরণ লেবাননের রাজনীতিকে সউদী পছন্দের সাথে পুনর্বিন্যাস করেনি। ২০২২ সালে সউদী আরব ইরানের সাথে একটি নবজাতক সংলাপ চালিয়ে যাবে। এটি পুরানো শত্রুদের মধ্যে উষ্ণতা তৈরি করবে না, তবে প্রকাশ্য সংঘর্ষের ঝুঁকি কমাতে পারে। সউদীরা আমেরিকা থেকে আরো দূরে সরে যাবে, যেটি দীর্ঘদিন ধরে তাদের নিরাপত্তা গ্যারান্টার ছিল। পরপর তিন আমেরিকান প্রেসিডেন্ট এ ভূমিকা পালনে অসন্তুষ্ট বলে মনে হয়েছে। আগস্টে সউদী প্রতিরক্ষামন্ত্রী তার রুশ প্রতিপক্ষের সঙ্গে সামরিক সহযোগিতা চুক্তি স্বাক্ষর করেন। রাশিয়ার সাথে সউদী সম্পর্ক জটিল হলেও এ ধরনের আরো চুক্তি আশা করা যায়। চীনের সাথে সামরিক ও অর্থনৈতিক সম্পর্কও বৃদ্ধি পাবে। সূত্র : দ্য ইকোনমিস্ট।
মোবাইল অ্যাপস ডাউনলোড করুন
মন্তব্য করুন