বৃহস্পতিবার, ২৫ এপ্রিল ২০২৪, ১২ বৈশাখ ১৪৩১, ১৫ শাওয়াল ১৪৪৫ হিজরী

জাতীয় সংবাদ

উত্তাপ ছড়াবে রাজপথে

নতুন বছরে রাজনীতি রাজনৈতিক দ্ব›েদ্বর মধ্য দিয়েই সৃষ্টি হবে আগামী জাতীয় সংসদের নির্বাচনকালীন সরকার : ড. আকবর আলী খান

স্টালিন সরকার | প্রকাশের সময় : ৩ জানুয়ারি, ২০২২, ১২:০৫ এএম

কয়েক বছর ধরে দেশের রাজনীতিতে নিস্তেজ ভাব। বক্তৃতা-বিবৃতি আর কাদা ছোঁড়াছুড়ির মধ্যেই ঘুরপাক খাচ্ছে রাজনীতির কলাকৌশল। দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের সময় রয়েছে দুই বছর। ফলে নতুন বছরে ‘নির্বাচনকালীন সরকার’ ইস্যু ছাড়াও কয়েকটি ইস্যুতে রাজনীতির উত্তাপ ছড়িয়ে রাজপথে গড়াতে পারে। নির্বাচন কমিশন গঠন, দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন, খালেদা জিয়ার বিদেশে চিকিৎসার দাবিতে বিএনপির ধারাবাহিক কর্মসূচি, মার্কিন নিষেধাজ্ঞা, আন্তর্জাতিক ভূতাত্তি¡ক পরিস্থিতি, দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতিসহ নানা ইস্যুতে বছরজুড়ে রাজনীতির মাঠ গরম থাকবে এবং সেই উত্তপ্ত রাজপথে গড়াবে বলে মনে করছেন বিরোধীদলগুলোর নেতারা। আর আওয়ামী লীগও কোনো ইস্যুতে ছাড় দেবে বলে মনে হয় না। ফলে উত্তপ্ত হয়ে উঠতে পারে দেশের রাজনীতির মাঠ।

দেশের রাজনীতির গতিপ্রকৃতি যার নখদর্পণে সেই বিশিষ্ট অর্থনীতিবিদ ও সাবেক তত্ত্বাবধায়ক সরকারের উপদেষ্টা ড. আকবর আলি খান বলেছেন, রাজনৈতিক দ্ব›েদ্বর মধ্য দিয়েই সৃষ্টি হতে পারে আগামী জাতীয় সংসদের নির্বাচনকালীন সরকার। নির্বাচন কমিশন (ইসি) গঠন করার জন্য প্রেসিডেন্টের সঙ্গে সংলাপ ও সার্চ কমিটি করে কোনো লাভ হবে না। সার্চ কমিটির মাধ্যমে সরকারের পছন্দের তালিকাভুক্ত লোক দিয়েই নির্বাচন কমিশন গঠন করা হবে। অথচ বর্তমান নির্বাচন কমিশন জাতিকে ভালো কিছু উপহার দিতে পারতেন।

নতুন বছরের রাজনীতি কেমন যাবে এ বিষয়ে ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগ, বিএনপি, জাতীয় পার্টি, সিপিবি, জাসদ, বাসদ, গণফোরাম, ইসলামী আন্দোলনসহ প্রায় এক ডজন রাজনৈতিক দলের শীর্ষ পর্যায়ের নেতা এবং কয়েকজন রাজনৈতিক বিশ্লেষকের সঙ্গে ইনকিলাব প্রতিনিধির কথা হয়। তারা বলছেন, নতুন করে করোনা সংক্রমণ বাড়লেও রাজনীতিতে অস্থিরতা দেখা দিতে পারে। বিএনপি কোমর বেঁধে মাঠে নামার প্রস্তুতি নিচ্ছে। পাশাপাশি আন্তর্জাতিক-ভূরাজনৈতিক কৌশল ও দেশের অভ্যন্তরীণ ইস্যু রাজনৈতিক অঙ্গনে উত্তাপ ছড়াতে পারে। এ লক্ষ্যে রাজনীতিতে নতুন মেরুকরণ ঘটতে পারে।

দলের নতুন বছরের কর্মকৌশল নিয়ে গতকাল আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক এবং সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের বলেছেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে আওয়ামী লীগের উন্নয়ন ও সমৃদ্ধির অপ্রতিরোধ্য অগ্রযাত্রা নতুন বছরে অব্যাহত থাকবে। আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে আওয়ামী লীগকে দেশের জনগণের প্রত্যাশা ও স্বপ্নের সাথে সঙ্গতি রেখে সকল কার্যক্রম এগিয়ে নেয়া হবে। অন্যদিকে নতুন বছরে দেশে গণতন্ত্র ফিরে আসবে আশাবাদ ব্যক্ত করে বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেন, আশা করছি, এ নতুন বছরে জনগণ মুক্ত হবে, গণতন্ত্র মুক্ত হবে এবং দেশনেত্রী খালেদা জিয়া মুক্তি পাবেন। দেশে অবশ্যই আমরা জনগণের সরকার প্রতিষ্ঠা করতে সক্ষম হব। সবকিছুই ফয়সালা রাজপথেই হবে। নাগরিক ঐক্যের আহ্বায়ক মাহমুদুর রহমান মান্না মনে করছেন, নতুন বছরে ‘আনপ্রেডিক্টেবল’ কিছু ঘটে যেতে পারে। তিনি বলেন, কিছু সময় ধরে ভূরাজনীতিতে নতুন মাত্রা যোগ হয়েছে। এর প্রভাব যেমন রাজনীতিতে পড়বে, তেমনি সেটা আরও বিস্তৃত হয় কিনা, সেটাও লক্ষ্যণীয়। দেশের রাজনীতিতে আনপ্রেডিক্টেবল দল হিসেবে পরিচিত জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যান জিএম কাদের এর মধ্যেই জানিয়ে দিয়েছেন আগামীতে জাতীয় পার্টি কোনো জোটে থাকবে তা এখনো অনিশ্চিত। এর আগে দলটির মহাসচিব মুজিবুল হক চুন্নু বলেছেন, জাতীয় পার্টিকে মানুষ ‘দালাল’ বলে থাকে। আওয়ামী লীগ আমাদের ব্যবহার করেছে; তবে আমরা আর কারো হাতে ব্যবহৃত হবো না।
দেশের রাজনীতি কার্যত আওয়ামী লীগের একচ্ছত্র নিয়ন্ত্রণে। হামলা-মামলা এবং প্রশাসনযন্ত্রকে ব্যবহার করে রাজনৈতিক প্রতিপক্ষ বিএনপিকে ঘায়েল করে রেখেছে। বুদ্ধিজীবী, সাংবাদিক, সংস্কৃতিকর্মী ও বিভিন্ন পেশাজীবী কিছু ব্যক্তিকে সুবিধা দিয়ে চাটুকারে পরিণত করেছে। আওয়ামী লীগপন্থি বিশ্লেষকদের ভাষ্য, বিএনপি নেতাহীন দল। করোনার প্রভাবে দেশে যে ঘাটতি তৈরি হয়েছে সেগুলো পূরণ করতে পারলে রাজনৈতিক পরিস্থিতি স্থিতিশীল থাকবে। এ ছাড়া ক্ষোভ-বিক্ষোভের জায়গা তৈরি হতে পারে, তবে সংকট প্রকট হবে না। বিএনপিপন্থি বিশ্লেষকরা মনে করেন নতুন বছর হবে রাজনীতির জন্য টার্নিং পয়েন্ট। নতুন বছরে রাজনীতির মূল ইস্যু হবে সবার অংশগ্রহণে দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠানের ‘সরকার পদ্ধতি’ নিশ্চিত করা। ২০২৩ সালের ডিসেম্বর অথবা ২০২৪-এর জানুয়ারিতে অনুষ্ঠেয় এ নির্বাচনের প্রতিদ্ব›িদ্বতাপূর্ণ পরিবেশ নিশ্চিত করতে নিরপেক্ষ সরকারের দাবিতে বিরোধীদের বোঝাপড়া জোরদার হবে নতুন বছরেই। এ কারণে রাজনীতিতে দেখা দিতে পারে নতুন মেরুকরণ। তৈরি হতে পারে নতুন রাজনৈতিক ঐক্য।

ফেব্রুয়ারি মাসেই শেষ হচ্ছে বর্তমান নির্বাচন কমিশনের মেয়াদ। নতুন নির্বাচন কমিশন গঠনের লক্ষ্যে প্রেসিডেন্ট মো. আবদুল হামিদ রাজনৈতিক দলগুলোকে সংলাপের ডাক দিয়েছেন। তিনি বিভিন্ন রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে আলোচনা করে সার্চ কমিটি গঠন করবেন। সেই কমিটি নতুন নির্বাচন কমিশনের নাম প্রস্তাব করবে। অতপর ইসি গঠন করা হবে। কিন্তু প্রেসিডেন্টের সংলাপ উদ্যোগের সফলতায় এর মধ্যেই অনিশ্চয়তা দেখা দিয়েছে। বিএনপি আগেই জানিয়ে দিয়েছে তারা প্রেসিডেন্টের সংলাপকে ‘নাটক’ মনে করেন। তারা সংলাপে অংশ নেবে না। এরই মধ্যে বাসদ, সিপিবি, ইসলামী আন্দোলন, গণফোরামসহ কয়েকটি দল চিঠি দিয়ে জানিয়ে দিয়েছে তারা সংলাপে অংশ নেবে না। ফলে সংলাপ যে একপক্ষীয় হয়ে যাবে তা সহজেই অনুমেয়।

পরিস্থিতি যে পথেই হাঁটুক ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগ কোনোভাবেই প্রতিপক্ষকে ছাড় দেবে না। বিগত ২০২১ নানা ইস্যুতে বিব্রতকর অবস্থায় পড়লেও সরকার কোনো ছাড় দেয়নি। নতুন বছরে দেবে বলে মনে হয় না। নতুন বছরে বেশ কিছু চ্যালেঞ্জ পথচলা শুরু হয়েছে আওয়ামী লীগের। ২২তম জাতীয় সম্মেলন এবং দ্বাদশ জাতীয় নির্বাচনকে সামনে রেখে এ বছর তৃণমূল পর্যায়ে দলকে আরও সুসংগঠিত ও সুশৃঙ্খল করে গড়ে তুলতে অভ্যন্তরীণ দ্ব›দ্ব মিটিয়ে ফেলায় দলের অন্যতম প্রধান লক্ষ্য। এছাড়া আগামী জাতীয় নির্বাচনের প্রস্তুতি, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহারে কূটনৈতিক সাফল্য পেতেই হবে। সরকার আর দলকে একাকার করে ফেলা হয়েছে। দীর্ঘ এক বছর পর গত বছরের সেপ্টেম্বর মাসে দলের কার্যনির্বাহী কমিটির বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়েছে। ওই বৈঠকে দলের তৃণমূলের অভ্যন্তরীণ কোন্দল মিটিয়ে ফেলার উপর জোর দেয়া হয়। এতে বলা হয় আগামী জাতীয় নির্বাচনের আগে বিরোধ মিটিয়ে ফেলে নির্বাচনের প্রস্তুতি নিতে হবে। মানুষের কাছে সরকারের উন্নয়নের ধারাবাহিকতা তুলে ধরতে হবে। অথচ স্থানীয় নির্বাচনগুলোতে দলীয় মনোনয়ন ইস্যুতে বিরোধ এখনো প্রকাশ্য। ২০২১ সালের প্রায় পুরো সময় পৌরসভা ও ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনের মধ্যে দলটির তৃণমূলে অভ্যন্তরীণ বিরোধে শতাধিক প্রাণহানি ঘটেছে। এখনো বিরোধ চলমান। ২০২৩ সালে শেষ হবে একাদশ জাতীয় সংসদের মেয়াদ। এরপরেই অনুষ্ঠিত হবে দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন। এ নির্বাচনকে সামনে রেখে এরই মধ্যে প্রস্তুতি শুরু হয়ে গেছে। আনুষ্ঠানিকভাবে প্রার্থী বাছাইয়ের কাজ শুরু না হলেও ভেতরে ভেতরে এ কাজ এগিয়ে রাখতে হচ্ছে। একইসঙ্গে মাঠের বিরোধীদলের আন্দোলন মোকাবিলা করতে হবে।

অন্যদিকে বিএনপি ধীরে ধীরে মাঠের আন্দোলন গড়ে তোলার দিকে এগিয়ে যাচ্ছে। গত কয়েক বছর কর্মকৌশলে দুর্বলতা এবং নেতৃত্বে ব্যর্থতা থাকলেও ব্যপক জনসমর্থিত দলটি ক্রমান্বয়ে সুসংগঠিত হচ্ছে। তৃণমূল পর্যায় থেকে দলটি শক্তভীত গড়ে মাঠে নামার প্রস্তুতি নিচ্ছে। দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে কেন্দ্র করে নিরপেক্ষ সরকারের অধীনে নির্বাচনের দাবিতে আন্দোলন গড়ে তোলার প্রস্তুতি নেয় ২০২১ সালে। এ লক্ষ্যে দলটির স্থানীয় কমিটির বৈঠকের পর পর্যায়ক্রমে বৈঠক করে দলটি। ১৪ সেপ্টেম্বর ভাইস চেয়ারম্যান ও চেয়ারপার্সনের উপদেষ্টামন্ডলীর সদস্য, ১৫ সেপ্টেম্বর যুগ্ম মহাসচিব, সম্পাদক ও সহ-সম্পাদক, ২১ সেপ্টেম্বর নির্বাহী কমিটির সদস্য, ২২ সেপ্টেম্বর অঙ্গ সংগঠন, ২৩ সেপ্টেম্বর জেলা কমিটির সভাপতিদের সঙ্গে ধারাবাহিক মতবিনিময় করে দলটির কেন্দ্রীয় নেতারা। অতপর ২৯ সেপ্টেম্বর পেশাজীবী, ২৭ আগস্ট আইনজীবী এবং ৭ ও ৮ অক্টোবর ৩২টি পেশাজীবী সংগঠনের সঙ্গে বৈঠক করে। এসব বৈঠকে প্রায় সকলেই মাঠে আন্দোলনের মাধ্যমে দাবি আদায়ের পরামর্শ দেন। অতপর বেগম খালেদা জিয়ার বিদেশে চিকিৎসার দাবিতে ৩২টি জেলায় সমাবেশের ঘোষণা দেয়। এরই মধ্যে অধিকাংশ জেলায় সমাবেশে ব্যাপক জনসমাগম হয়। ফলে দলটির নেতাদের মধ্যে আত্মবিশ্বাস সৃষ্টি হয়।

এদিকে সমমনা রাজনৈতিক দল এবং বাম ধারার দলগুলোর সঙ্গে ঐক্যবদ্ধভাবে নয়তো অভিন্ন কর্মসূচিতে আন্দোলনের ক্ষেত্র তৈরি করছে। যার কারণে বিএনপির দেখাদেখি কিছু রাজনৈতিক দল প্রেসিডেন্ট আয়োজিত সংলাপে না যাওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে। জানতে চাইলে গণফোরামের সাধারণ সম্পাদক অ্যাডভোকেট সুব্রত চৌধুরী বলেন, ‘প্রজাতন্ত্রের সর্বোচ্চ আইন’ সংবিধানকে পাশ কাটিয়ে প্রেসিডেন্ট যে নির্বাচন কমিশন গঠনের উদ্যোগ নিয়েছেন তা সংবিধানবহির্ভ‚ত। ‘সার্চ কমিটি’ সংবিধানের ৭ অনুচ্ছেদের (২) এর সঙ্গে অসামাঞ্জস্যপূর্ণ শুধু নয়, এটা সংবিধানকে উপেক্ষা এবং পাশ কাটিয়ে যাওয়া হয়েছে। আমরা সংলাপে যাচ্ছি না। গণসংহতি আন্দোলনের প্রধান সমন্বয়কারী জোনায়েদ সাকি বলেন, নতুন বছরের রাজনীতি হবে আন্দোলন-সংগ্রামের রাজনীতি। বাংলাদেশ যে সংকটের মধ্যে আছে, বর্তমান শাসনব্যবস্থা অব্যাহত থাকলে এই সংকট আরও বিদপজ্জনক জায়গায় পৌঁছাবে। এই জায়গা থেকে মুক্তির পথ হচ্ছে সরকার পতনের আন্দোলন। তবে ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগ নেতৃত্বাধীন ১৪ দলীয় জোটের শরিক সাম্যবাদী দলের সাধারণ সম্পাদক দিলীপ বড়ুয়া বলেন, আমরা আশা করি নতুন বছরে রাজনীতিতে শান্তিপূর্ণ পরিবেশ থাকবে। যদিও কোনও কোনও দল নীতিগতভাবে মাঠ উত্তপ্ত করার চেষ্টা করবে। তবে সামগ্রিক পরিস্থিতিতে আমার বিশ্বাস বিরোধীরা সে অর্থে সফল হবে না। গণদলের সভাপতি এটিএম গোলাম মাওলা চৌধুরী বলেন, জনগণের ভোটের অধিকার ফিরিয়ে দিতে আন্দোলনের বিকল্প নেই। আমাদের প্রত্যাশা সমমনা দলগুলো নিজেদের মধ্যে মান-অভিমান ভুলে দেশের বৃহৎ স্বার্থে নতুন বছরে ঐক্যবদ্ধ হয়ে রাজপথে নামবেন।

 

Thank you for your decesion. Show Result
সর্বমোট মন্তব্য (10)
Shahid Alam ২ জানুয়ারি, ২০২২, ১:০২ এএম says : 0
ড. ইউনুস সহ বুদ্ধিজীবিদের উচিত নীরব না থেকে দেশ ও জনগনের স্বার্থে একটি নিরপেক্ষ সুষ্ঠ নির্বাচনের জন্য মতামত দেওয়া ও কাজ করা।
Total Reply(0)
S M Sohel Rana ২ জানুয়ারি, ২০২২, ১:০৭ এএম says : 0
নিজেদের সমস্যা নিজেরা সমাধান করতে হবে ,অন্য কেউ এসে করে দেবে না ! এদেশে রাজনিতীক রা কি বঝেনা ?? নাকি বুঝেও বঝেনা ????
Total Reply(0)
Khairul Alom ২ জানুয়ারি, ২০২২, ১:০৯ এএম says : 0
আগামীর নেতৃত্ব তরুনররাই দিবে ইনশাআল্লাহ
Total Reply(0)
Md Saimul Islam Kawsar ২ জানুয়ারি, ২০২২, ১:১০ এএম says : 0
যে যাই বলুক দিন শেষে এদেশের মানুষ বিএনপি কে-ই চাই, আর নূর যদিও অনেক বুদ্ধিমান মানুষ বাট এরকম হাজার হাজার নেতা বিএনপির রয়েছে অতএব দল যতো থাকুক আর নতুন করে যতোই তৈরি হোক বেলা শেষে সুস্থ নির্বাচন হলে নিঃসন্দেহে বিএনপি আসবে
Total Reply(0)
মিফতাহুল জান্নাত ২ জানুয়ারি, ২০২২, ১:১৩ এএম says : 0
সরকার যেভাবে কর্তৃত্ববাদী শাসন কায়েশ করেছে তাতে উত্তাপ বেশিদূর গড়াতে পারবে না।
Total Reply(0)
তরিকুল ২ জানুয়ারি, ২০২২, ১:১৪ এএম says : 0
তত্তাবধায়ক সরকার চালু করে নিরপেক্ষ সরকারের অধিনে নির্বাচন দেওয়ার অনুরোধ করছি।
Total Reply(0)
সত্য উন্মোচন ২ জানুয়ারি, ২০২২, ৬:৪৩ এএম says : 0
দেশের এই সংকটকালে জাতীয় ঐক্যের কোনো বিকল্প নেই।
Total Reply(0)
বিধান কবিরাজ ২ জানুয়ারি, ২০২২, ৬:৪৪ এএম says : 0
স্টালিন সরকারকে ধন্যবাদ খুবই বাস্তবিক একটা বিশ্লেষণ তুলে ধরার জন্য। আসলে আমরা জাতি হিসেবে খুবই সংকটে রয়েছি, এই সংকট আদোতে কমবে কিনা কেউ বলতে পারবে না।
Total Reply(0)
Mohammad Sirajullah, M.D. ২ জানুয়ারি, ২০২২, ১২:২০ পিএম says : 0
There should be a Law for formation of EC. care takers do not work. We have seen in the past. We need to give up the deep rooted idea of "Election is good if I win and rigged if he wins."
Total Reply(0)
Mohammad Ashraful Haque ২ জানুয়ারি, ২০২২, ১২:৪৪ পিএম says : 0
একটা নিরপেক্ষ নির্বাচন দিলে ভালো হতো
Total Reply(0)

এ বিভাগের অন্যান্য সংবাদ

মোবাইল অ্যাপস ডাউনলোড করুন