শনিবার, ২০ এপ্রিল ২০২৪, ০৭ বৈশাখ ১৪৩১, ১০ শাওয়াল ১৪৪৫ হিজরী

জাতীয় সংবাদ

কাটছে না সিন্ডিকেট শঙ্কা

মালয়েশিয়ার শ্রমবাজার অর্থ লেনদেন করবেন না : মালয়েশিয়া বৈধ এজেন্সির তালিকা পাঠানো হয়েছে : বাংলাদেশ

শামসুল ইসলাম | প্রকাশের সময় : ১৯ জানুয়ারি, ২০২২, ১২:০১ এএম

সম্ভাবনাময় মালয়েশিয়ার শ্রমবাজারে সিন্ডিকেটের শঙ্কা এখনো কাটেনি। কথিত সিন্ডিকেট চক্রের আনাগোনা শুরু হওয়ায় এজেন্সির মালিকরা চরম উৎকণ্ঠায় দিন কাটাচ্ছেন। বাংলাদেশি বৈধ রিক্রুটিং এজেন্সিগুলোর মালিকরা কোনো প্রকার সিন্ডিকেট ছাড়াই কর্মী প্রেরণে অধির আগ্রহে অপেক্ষা করছেন। মালয়েশিয়ার কুয়ালালামপুরে গত ১৯ ডিসেম্বর জনশক্তি রফতানি সংক্রান্ত দ্বিপাক্ষিক সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষরিত হয়। প্রবাসী কল্যাণ মন্ত্রী ইমরান আহমদ একাধিকবার ঘোষণা করেছেন মালয়েশিয়ার শ্রমবাজারে কোনো সিন্ডিকেট হবে না। কলিং ভিসায় কর্মী প্রেরণের জন্য সকল বৈধ রিক্রুটিং এজেন্সির তালিকা দেশটিতে পাঠানো হয়েছে।

খোজ নিয়ে জানা গেছে, স্বপ্নের দেশ মালয়েশিয়ায় চাকরি নিয়ে যাওয়ার জন্য হাজার হাজার কর্মী পাসপোর্ট নিয়ে রিক্রুটিং এজেন্সিগুলোতে ধরনা দিচ্ছে। কবে থেকে দেশটি নতুন কলিং ভিসায় কর্মী যাওয়া শুরু হবে তা’ নির্ভর করছে মালয়েশিয়া সরকারের ওপর। অথচ গ্রামাঞ্চলে বিভিন্ন দালাল চক্র মালয়েশিয়ায় কর্মী পাঠানোর নামে পাসপোর্ট ও টাকা সংগ্রহ শুরু করেছে বলেও অভিযোগ উঠছে। একাধিক সূত্র এ তথ্য জানিয়েছে। প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয় মালয়েশিয়ায় চাকরির লোভে কোনো দালাল বা প্রতারক চক্রের হাতে পাসপোর্ট ও টাকা না দিতে বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে সর্তক করেছে।

একাধিক সূত্র জানায়, দেশটির শ্রমবাজারে কথিত ২৫ সিন্ডিকেটের আনাগোনা অব্যাহত রয়েছে। সিন্ডিকেটের কবল থেকে মালয়েশিয়ার শ্রমবাজারকে রক্ষা এবং স্বল্প অভিবাসন ব্যয়ে দেশটিতে সকল বৈধ রিক্রুটিং এজেন্সি যাতে কর্মী পাঠাতে পারে তা নিশ্চিতকরণের লক্ষ্যে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার আশু হস্তক্ষেপ কামনা করছেন জনশক্তি রফতানিকারকরা। প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ে লিখিত স্মারকলিপি প্রদানের মাধ্যমে এ আশু হস্তক্ষেপ কামনা করা হয়।

উল্লেখ্য, জি টু জি প্লাস প্রক্রিয়ায় দেশটিতে কর্মী প্রেরণে দশ সিন্ডিকেটের দৌরাত্মসহ নানা অভিযোগে ২০১৮ সালে সেটি বন্ধ করে মাহাথির মোহাম্মদের সরকার। বর্তমানে দেশটিতে ছয় লক্ষাধিক বাংলাদেশি কঠোর পরিশ্রম করে প্রচুর রেমিট্যান্স দেশে পাঠাচ্ছে। এছাড়া বিপুল সংখ্যক অবৈধ বাংলাদেশি কর্মী পালিয়ে পালিয়ে কাজ করছে দেশটিতে। অবৈধ অভিবাসীদের বৈধকরণ কর্মসূচিতে অনেকেই বৈধতা লাভ করলেও এখনো অনেকেই এ সুযোগ কাজে লাগাতে পারেনি।

কুয়ালালামপুর থেকে প্রবাসী সাংবাদিক এম এ আবির ইনকিলাবকে জানান, বৈশ্বিক মহামারির করোনা পর দেশটির বিভিন্ন খাতে অভিবাসী কর্মীর সঙ্কট দেখা দিয়েছে। কর্মী সঙ্কটের দরুন দেশটির শিল্প কারখানাগুলোতে উৎপাদন প্রক্রিয়ায় অচলাবস্থার সৃষ্টি হচ্ছে। দেশটির কেবিনেট বাধ্য হয়েই অতিসম্প্রতি বিভিন্ন খাতে অভিবাসী কর্মী নিয়োগের অনুমোদন দিয়েছে। দেশটির কেবিনেট এবার সব খাতেই বিদেশি কর্মী নিয়োগে সম্মত হয়েছে যার মধ্যে আছে বৃক্ষরোপণ, কৃষি, নির্মাণ, সেবা, খনি ও গৃহকর্মসহ আরও কয়েকটি খাত। এছাড়া নিয়োগকর্তার ঝামেলা থেকে মুক্তি দিতে দেশটির মন্ত্রিসভা গত পহেলা জানুয়ারি থেকে বিভিন্ন স্তরে লেভি বাস্তবায়ন স্থগিত করেছে। নানা নাটকীয়তায় রাজনৈতিক পটপরিবর্তন, কোভিড-১৯, অর্থনৈতিক ধস, অবশেষে অভিবাসী কর্মী সঙ্কট মোকাবিলা সামাল দিতেই এই একবিংশ শতাব্দীর কলিং ভিসা চালুর চুক্তি স্বাক্ষর হয়েছে।
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার বলিষ্ঠ নেতৃত্বে মুসলিম অধ্যুষিত মালয়েশিয়ার সাথে বাংলাদেশের অত্যন্ত চমৎকার সর্ম্পক বিরাজ করছে। বহু কূটনৈতিক প্রচেষ্টায় অবশেষে দীর্ঘ তিন বছর পর মালয়েশিয়ায় জনশক্তি রফতানির সুযোগ সৃষ্টি হয়েছে। এ সুযোগকে কাজে লাগাতে পারলে জনশক্তি রফতানি খাতে উল্লেখযোগ্য সাফল্য অর্জিত হবে। রিক্রুটিং এজেন্সিজ ঐক্য পরিষদের সভাপতি তরুণ উদ্যোক্তা এম টিপু সুলতান গতকাল মঙ্গলবার এ অভিমত ব্যক্ত করেছেন। তিনি বলেন, মালয়েশিয়ায় জনশক্তি রফতানিতে কোনো সিন্ডিকেট মেনে নেয়া হবে না। তিনি আরো বলেন, সকল বৈধ রিক্রুটিং এজেন্সি যদি কর্মী নিয়োগের সুযোগ পায় তবে অভিবাসন ব্যয় মাত্র এক লাখ টাকায় নেমে আসবে।

তিনি ক্ষোভ প্রকাশ করে বলেন, ইতোপূর্বে দশ সিন্ডিকেটের মাধ্যমে জি টু জি প্লাস প্রক্রিয়ায় একজন কর্মীর কাছ থেকে তিন লাখ টাকা থেকে চার লাখ টাকা নিয়ে মালয়েশিয়ায় পাঠানো হয়েছে। এতে সিন্ডিকেট চক্র রাতারাতি কালো টাকার মালিক বনে গেছে। মালয়েশিয়ায় কর্মী নিয়োগের আশ্বাসে অনুমোদিত মেডিক্যাল সেন্টারগুলোও লাখ লাখ কর্মীর স্বাস্থ্য পরীক্ষা করে শত শত কোটি টাকা হাতিয়ে নিয়েছে। স্বাস্থ্য পরীক্ষা সম্পন্নকারী অধিকাংশ কর্মীই দেশটিতে যেতে পারেনি।

প্রবাসী কল্যাণমন্ত্রী ইমরান আহমদ সাংবাদিকদের সাথে আলাপকালে বলেছিলেন, মালয়েশিয়ায় জনশক্তি রফতানিতে কোনো সিন্ডিকেটের সুযোগ থাকবে না। গত বারের অভিবাসন ব্যয়ের অনেক কম টাকায়ই কর্মীরা মালয়েশিয়ায় যাবার সুযোগ পাবে। তিনি বলেন, আমাদের গরিব মানুষগুলো কিভাবে বাঁচবে সে দিকে নজর রেখেই অভিবাসন ব্যয় নির্ধারণ করা হবে। তিনি জোর দিয়ে বলেছেন, অনেক কম টাকার বিনিময়েই কর্মীরা দেশটিতে যাওয়ার সুযোগ পাবে ইনশাআল্লাহ।

বাংলাদেশ হাই কমিশন সূত্র জানায়, এবারের সমঝোতা স্মারকের আওতায় বাংলাদেশি কর্মীদের মালয়েশিয়া প্রান্তের সকল খরচ নিয়োগকর্তা বহন করবে। যেমন রিক্রুটমেন্ট এজেন্সি নিয়োগ, মালয়েশিয়ায় আনয়ন, আবাসন, কর্মে নিয়োজন এবং কর্মীর নিজ দেশে ফেরত প্রেরণের খরচ কোম্পানি বহন করবেন। নিয়োগকর্তা নিজ খরচে মালয়েশিয়ান রিক্রুটিং এজেন্ট নিযুক্ত করতে পারবেন। মালয়েশিয়ায় আসার পর বাংলাদেশি কর্মীর ইমিগ্রেশন ফি, ভিসা ফি, স্বাস্থ্য পরীক্ষার খরচ, ইনস্যুরেন্স সংক্রান্ত খরচ, করোনা পরীক্ষার খরচ, কোয়ারেন্টিন সংক্রান্ত খরচসহ সকল ব্যয় মালয়েশিয়ার নিয়োগকর্তা বা কোম্পানি বহন করবেন। নিয়োগকর্তা কর্মীর মানসম্মত আবাসন, বীমা, চিকিৎসা এবং কল্যাণ নিশ্চিত করবে। ফলে আশা করা যায় কর্মীর অভিবাসন খরচ অনেক কমে যাবে।

উভয় দেশের আইন, বিধি, প্রবিধান, জাতীয় নীতি এবং নির্দেশাবলির আলোকে এই সমঝোতা স্মারকে কর্মীদের অধিকার ও মর্যাদাকে অধিকতর সুরক্ষিত করা হয়েছে। দেশটির মানবসম্পদ মন্ত্রী এম সারাভানান চুক্তির পর বলেছেন, যে নতুন চুক্তিটি আগামী ৫ বছরের জন্য ২০২৬ সালের ডিসেম্বর পর্যন্ত কার্যকর হবে। মালয়েশিয়া থেকে ভেস্ট মার্কেটিং এসডিএন বিএইচডি’র পরিচালক রুহুল আমিন গতকাল ইনকিলাবকে বলেন, দেশটির বিভিন্ন সেক্টরে প্রচুর বাংলাদেশি কর্মীর চাহিদা রয়েছে। গত মাসে উভয় দেশের মাঝে দ্বিপাক্ষিক সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষরিত হওয়ায় কথিত ২৫ সিন্ডিকেট চক্র পুনরায় আনাগোনা শুরু করেছে।

তিনি বলেন, গত দু’বছরে কোভিড-১৯ পরিস্থিতিতে মারাত্মক ক্ষতিগ্রস্ত বাংলাদেশের মানুষ। আশাকরি সরকার অভিবাস খরচের বিষয়ে সজাগ দৃষ্টি রাখবেন। তিনি বলেন, সোর্সকান্ট্রিগুলো থেকে একজন কর্মী মালয়েশিয়ায় আসতে মাত্র ষাট হাজার টাকা ব্যয় হয়। সে দিকে খেয়াল রেখেই সকল বৈধ রিক্রুটিং এজেন্সিকে কর্মী প্রেরণের সুযোগ দিলে অভিবাসন ব্যয় সহনীয় পর্যায়ে নেমে আসতে হবে। এতে উভয় দেশ উপকৃত হবে। তিনি বলেন, দেশটিতে অবৈধ অভিবাসী কর্মীদের বৈধতা লাভের নিবন্ধন কার্যক্রম গত ডিসেম্বর মাসেই শেষ হয়ে গেছে। বর্তমানে বিপুল সংখ্যক অবৈধ বাংলাদেশি কর্মী নানা সমস্যার কারণে বৈধতা লাভের সুযোগ থেকে বঞ্চিত রয়েছে। বৈধতা লাভের নিবন্ধন কার্যক্রম আরো ছয় মাস বাড়ানোর জন্য বাংলাদেশ সরকারকে জোরালো উদ্যোগ নিতে হবে।

বিএমইটির সূত্র জানায়, মালয়েশিয়ার সাথে বাংলাদেশের কর্মী নিয়োগের বিষয়ে প্রথম আনুষ্ঠানিক চুক্তি হয়েছিলো ১৯৯২ সালে। কিন্তু কয়েক বছর চলার পর সেটি বন্ধ হয়ে যায়। এরপর ২০০৬ সালে আবার কর্মী প্রেরণ শুরু করে বাংলাদেশ কিন্তু বিপুল সংখ্যক অবৈধ বাংলাদেশি ধরা পড়ার পর ২০০৯ সালে মালয়েশিয়ায় শ্রমবাজারে বাংলাদেশকে নিষিদ্ধ করা হয়। এরপর আবার দু’দেশের মধ্যে আলোচনার পর ২০১২ সালে নতুন চুক্তি হয় বাংলাদেশ ও মালয়েশিয়ার মধ্যে। দশ সিন্ডিকেটর দুর্নীতির দরুন ২০১৮ সালে জনশক্তি রফতানির দরজা বন্ধ হয়েছিল।

মালয়েশিয়া থেকে কামি ইননোভাসি’র এজেন্সির ওভারসীজ নির্বাহী পরিচালক মো. শহিদুল ইসলাম বাবুল গতকাল ইনকিলাবকে বলেন, মালয়েশিয়ায় কর্মী নিয়োগের ক্ষেত্রে দশ সিন্ডিকেট চক্রের হোতা দাতো আমিন পুনরায় কথিত ২৫ সিন্ডিকেটের মাধ্যমে জনশক্তি রফতানির জন্য জোরেশোরে লভিং চালাচ্ছে। এ সিন্ডিকেট চক্র বিগত সময়ে লাখ লাখ বাংলাদেশি কর্মীর স্বাস্থ্য পরীক্ষার নামে কোটি কোটি রিংগিট হাতিয়ে নিয়েছে। এ সিন্ডিকেট চক্র পুনরায় কর্মী প্রেরণের সুযোগ পেলে জনশক্তি রফতানি বিপর্যয়ের সম্মুখীন হবার আশঙ্কা রয়েছে। তিনি সকল বৈধ রিক্রুটিং এজেন্সির মাধ্যমে কর্মী প্রেরণের সুযোগ সৃষ্টির জন্য সরকারের প্রতি উদাত্ত আহ্বান জানান।

এদিকে বিদেশি কর্মী প্রবেশের মধ্যস্থতায় মালয়েশিয়ার ১ হাজার ৪০টি নিবন্ধিত সংস্থা করোনার মহামারির পরে অর্থনীতির অনেক খাত আবার চালু হওয়ার পরে দেশের সকল সেক্টরে শ্রমিকের গুরুতর ঘাটতি মেটাতে বিদেশি কর্মী নিয়োগে সরকারের উদ্যোগকে সময়োপযোগী বলে মনে করা হচ্ছে। ন্যাশনাল অর্গানাইজেশন অব প্রাইভেট সার্ভিস অ্যাজেন্সিস মালয়েশিয়ার (পিএপিএসএমএ) মহাসচিব ড. সুকুমারন নায়ার গত ১৫ ডিসেম্বর এক বিবৃতিতে বলেন, এ প্রচেষ্টায় মধ্যস্থতাকারী হিসেবে এবং দেশে বিদেশি কর্মীদের প্রবেশ ত্বরান্বিত করতে ১ হাজার ৪০টি বিদ্যমান নিবন্ধিত বিদেশি কর্মী নিয়োগকারী সংস্থাকে জড়িত করার জন্য সরকারকে অনুরোধ করা হয়েছে। বাংলাদেশ থেকে কর্মী নিয়োগের ক্ষেত্রে সেসব খারাপ ঘটনার পুনরাবৃত্তি যাতে না ঘটে সে প্রত্যাশা করছে। অন্যথায় মালয়েশিয়ায় ফোর্স লেবার ও মানব পাচারের যে সমস্যা মোকাবিলা করছে তা থেকে বের হতে পারবে না।

মালয়েশিয়ার শ্রমবাজর উন্মুক্ত হতে যাওয়ায় বায়রার সাবেক মহাসচিব শামীম আহমেদ চৌধুরী নোমান বলেন, প্রবাসী মন্ত্রী আমাদের নিশ্চিত করেছেন যে, মালয়েশিয়ার শ্রমবাজার চালু হলে কোনো সিন্ডিকেট হবে না। সকল বৈধ রিক্রুটিং এজেন্সিই দেশটিতে স্বল্প অভিবাসন ব্যয়ে কর্মী পাঠাতে পারবে। এবার দেশটির শ্রমবাজার চালু হলে অন্যান্য সোর্সকান্ট্রিগুলোর ন্যায় সব সময় যাতে বাজারটি চলমান থাকে সে ব্যাপারে সবাইকে সচেতন থাকতে হবে। মালয়েশিয়ায় বিদেশি কর্মী নিয়োগের প্রক্রিয়া শুরু হচ্ছে। দেশটির কোম্পানি বা নিয়োগকারীরা প্ল্যান্টেশন খাতে বিদেশি কর্মী নিয়োগের লক্ষ্যে আগামী ২৮ জানুয়ারি থেকে অনলাইনে আবেদন করতে পারবে। দেশটির মানবসম্পদমন্ত্রী এম সারাভানান সম্প্রতি এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানিয়েছেন।

এছাড়া বৃক্ষরোপণ খাতসহ অন্যান্য খাতে ১৫ ফেব্রুয়ারি থেকে বিদেশি কর্মী নিয়োগে নিয়োগকর্তারা িি.িভপিসং.পড়স.সু ওয়েবসাইটের মাধ্যমে আবেদন করতে পারবেন। এর আগে গত ১০ জানুয়ারি মানবসম্পদমন্ত্রী এম সারাভানান নিয়োগকর্তাদের উদ্দেশে বলেন, যারা বিদেশি কর্মী নিয়োগ করতে চান, তারা প্রকৃত প্রয়োজনের ভিত্তিতে আবেদন জমা দিতে পারবেন। নিয়োগকর্তাদের আবেদন প্রক্রিয়া দ্রুততর করতে এবং প্রতারকদের প্রতারণা এড়াতে মধ্যস্থতাকারী বা তৃতীয় পক্ষের মাধ্যমে কোনো অর্থ লেনদেন করতে নিষেধ করেছেন মানবসম্পদমন্ত্রী।

 

Thank you for your decesion. Show Result
সর্বমোট মন্তব্য (0)

এ সংক্রান্ত আরও খবর

এ বিভাগের অন্যান্য সংবাদ

মোবাইল অ্যাপস ডাউনলোড করুন