আদমদীঘিতে মাদক বিক্রির প্রতিবাদ করা এবং মাদক মালার সাক্ষী হওয়ায় এক কুক্ষাত মাদক ব্যবসায়ীর হামলা মামলার শিকার হয়েছেন এক নিরোহ পরিবার। উক্ত মদক ব্যবসায়ীর হামলা মামলার ভয়ে অর্থ উপার্জন করতে না পারায় সংসারে অভাব অনটন দেখা দেওয়ায় পরিবার পরিজন নিয়ে নিরহ পরিবারটি মানবেতর জীবন যাপন করছে বলে জানাগাছে।
জানাযায়, উপজেলার বামনীগ্রামের মৃত আজিজার রহমানের ছেলে মোঃ হামিদুল (৪৮) মোঃ জাহাঙ্গীর আলম (৪০) ছোট ভাই মোঃ আজাদ (২৫) মোঃ গুলজার আলী,মাতা মোছাঃ তহমিনা খাতুন দীর্ঘ দিন ধরে বাড়িতে মাদক ব্যবসা করে আসছে। এতে তাদের বাড়িতে এবং বাড়ির আশেপাশে দেশের বিভিন্ন স্থান থেকে মাদক সেবিসহ মাদক ব্যবসায়ীরা আসা যাওয়া করে। ফলে ্ওই গ্রামের লোকজন তাদের ছেলে মেয়ে নিয়ে চিন্তত হলেও মাদক ব্যবসীয় পরিবারের ভয়ে কেউ মুখ খোলার সাহস পায়না। কেউ মুখ খুলেই হামলা মামলার ভয় দেখানো হয়। গত ২০১৯ সালের ১৬ অক্টবর সন্ধায় আদমদীঘি থানার তৎকালীন ্এস আই মোঃ মিনার আলীর সংগীয় ফোসসহ মাদকদ্রব্য উদ্ধার অভিযানে সান্তাহার ইউপির বামনীগ্রামের হামিদুলের বাড়িতে অভিযান চালিয়ে বিপুল পরিমান ইয়াবাসহ হামিদুর (৪৮) ও তার ছোট ভাই আজাদকে গ্রেফতার করে এবং অপর আরো কয়েক জন পালিয়ে যায়। পরে গ্রেফতারকৃতদের জিজ্ঞাসাবাদে মোট ১ হাজার পিচ ইয়াবা উদ্ধার করা হয়। এঘটনায় পুলিশ ওই পরিবার ৪ জনকে আসমী করে আদমদীঘি থানায় মাদকদ্রব্র আইনে মামলা দয়ের করেন। আর এই মামলার সাক্ষী হওয়ায় হামলা মামলার শিকার হয়েছেন একই গ্রামের আক্কাস আলীর ছেলে মোঃ হারুন-আর রশিদ হারুন (৩৫) তার ছোট ভাই এলাহী (৩৩) পিতা আক্কাস আলী (৬০)কে গত ২১-১১-২০২১ ইংতারিখের একটি সৃষ্টি ঘটনায় হামিদুলের ভাই জয়পুরহাটের পাচঁবিবি থানায় র্যাবের হাতে ৮৩ বোতল ভারতীয় ফেন্সিডিলসহ আটক চলমান মামলার আসামী মোঃ জাহাঙ্গীর আলম বাদিয়ে তাদের বিরুদ্ধে মামলা দয়ের করেন। যাহার নম্বর ২৫ তারিখ-১২-১-২০২০। এছারাও তার ছোট আজাদের বিরুদ্ধে ও রাজশাহীর মাদকদ্রব্য রিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তরের হাতে ৩০০ পিচ ইয়াবাসহ দামকুড়া থানায় আটক মামলা রয়েছে। কুক্ষাত মাদক ব্যবসায়ী হামিদুলও বাদি হয়ে অপর আরোও একটি মামলা দায়ের করেন হারুনের পরিবারের বিরুদ্ধে। এই মামলা দিয়ে ও তারা ক্ষান্ত হয়নি তারা প্রতিনীয়ত হামলা মামলার ভয়ভিতি দেখাচ্ছে বলে হারুনের পরিবারের পক্ষথেকে বলা হয়।
মোবাইল অ্যাপস ডাউনলোড করুন
মন্তব্য করুন