শ্রীলঙ্কা উন্নয়নের জন্য বৈদেশিক ঋণ নিয়ে বড় বড় মেগা প্রকল্প করে আজ ঋণ শোধ করতে পারছে না, ঋণের কারণে রিজার্ভ শূন্য হয়ে যাওয়ায় বিদেশ থেকে প্রয়োজনীয় দ্রব্য আমদানি করতে না পারায় দেশে নিত্য প্রয়োজনীয় জিনিসের দাম আকাশ ছোঁয়া, শুরু হয়েছে জনভোগান্তি। ঋণ করে এসি লাগানোর চেয়ে নিজের টাকায় ফ্যানের বাতাস অনেক ভালো। পত্র পত্রিকার তথ্য অনুযায়ী ২০০৮ সনে বাংলাদেশে মাথাপিছু বৈদেশিক ঋণ ছিল মাত্র ছয় হাজার টাকা, বর্তমানে মাথাপিছু ঋণের পরিমাণ বেড়েছে কয়েক গুণ। ঋণ যতগুণ বেড়েছে উন্নয়ন কি ততগুণ হয়েছে? উন্নয়ন প্রকল্পে দুর্নীতির বিষয়ে সজাগ থাকতে হবে। শিক্ষা, স্বাস্থ্য, যাতায়াত, খাদ্য, জ্বালানি এ জাতীয় আবশ্যকীয় খাত ছাড়া অন্য বিলাসি খাতে ঋণ করার ক্ষেত্রে এখনই সাবধান হতে হবে।
মো. ইয়াছিন মজুমদার
নাঙ্গলকোট, কুমিল্লা।
মোবাইল অ্যাপস ডাউনলোড করুন
মন্তব্য করুন