শুক্রবার, ২৯ মার্চ ২০২৪, ১৫ চৈত্র ১৪৩০, ১৮ রমজান ১৪৪৫ হিজরী

জাতীয় সংবাদ

টার্গেট এখন ২০২৪

ঢাকা-আশুলিয়া এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ে শুরু হয়নি মূলকাজ চীন দেবে ঋণ ৯ হাজার ৬৯২ কোটি টাকা : ব্যয় ও সময় বাড়ছে ভূমি অধিগ্রহণের কাজ এখনো শেষ হয়নি : পরিকল্পনামন্ত্রী ডলারের দাম বাড়ায় প্রক

একলাছ হক | প্রকাশের সময় : ১৩ জুন, ২০২২, ১২:০০ এএম

রাজধানীতে যানজট কমাতে ঢাকা-আশুলিয়া এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ে প্রকল্প হাতে নেয় সরকার। কথা ছিলো চলতি বছরের জুন মাসেই প্রকল্প বাস্তবায়ন শেষ হবে। কিন্তু মেয়াদ শেষ হলেও এখনো প্রকল্পের মূল কাজই শুরু হয়নি। বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয় (বুয়েট) থেকে পাঁচ বছর ধরে প্রাক-সম্ভাব্যতা সমীক্ষা করা হয়। কিন্তু এখনো বাস্তব অগ্রগতি শূন্য। তাই সড়ক পরিবহন ও সেতু মন্ত্রণালয় থেকে প্রকল্পটি সংশোধনের জন্য পরিকল্পনা কমিশনে পাঠানো হয়। তাতে সময় বাড়ানোর প্রস্তাবও করা হয়।
জানতে চাইলে পরিকল্পনা ভৌত অবকাঠামো বিভাগের সদস্য (সচিব) মো. মামুন-আল-রশীদ বলেন, প্রকল্পটি সংশোধনের জন্য একনেক সভায় উপস্থাপন করা হয়। মূলত ডলারের দাম বাড়ায় প্রকল্পের ব্যয় বাড়ছে। চীনের ঋণ পেতে দেরি হওয়ায় প্রকল্পটির কাজ শুরু হতে দেরি হয়। এছাড়া করোনা সঙ্কটসহ নানা কারণে কাজের ধীরগতি ছিল। প্রকল্পটি যখন ২০১৭ সালে পাস হয় তখন ডলারের দাম অনেক কম ছিল। কিন্তু এখন ডলারের দাম অনেক বেড়েছে। এসব কারণেই মূলত প্রকল্পের মেয়াদ বাড়ছে।

সরেজমিন দেখা গেছে, ঢাকা-আশুলিয়া এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ে নির্মাণ প্রকল্পের তুরাগ থানাধীন ধউর এলাকা থেকে আশুলিয়া-বাইপাইল পর্যন্ত রাস্তার পাশে মাটি ভরাটের কাজ চলছে। ট্রাকের সাহায্যে মাটি এনে রাস্তার পাশে রাখা হচ্ছে। বর্তমানে আব্দুল্লাহপুর থেকে আশুলিয়া বাইপাইল রাস্তাটি ব্যস্ত থাকার কারণে ট্রাকের সাহায্যে মাটি ভরাটের কাজও করা হচ্ছে সাবধানে। এমনটাই জানালেন মাটি ভরাটের কাজে নিয়োজিত এক ট্রাকের চালক। মূল সড়কের দুই পাশে ঢাকা-আশুলিয়া এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ে নির্মাণ প্রকল্পের পিলার হওয়ার করণে কোন ধরণের নির্মাণ কাজ এখনো না চললেও চলছে রাস্তার পাশে মাটি ফেলার কাজ। এই সড়কের পাশে বিভিন্ন স্থানে ইতোমধ্যে ঢাকা-আশুলিয়া এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ের পিলার নির্মাণের জন্য স্থান নির্ধারণ করা হয়েছে। যে স্থানে পিলার নির্মাণ করা হবে সেই স্থানে বালি ভরাট করে চিহিৃত করে বাঁশের খুঁটিতে নম্বর দিয়ে চিহিৃত করা হয়েছে। রাস্তার পাশে পিলার স্থাপনের নির্ধারিত স্থানে রশি বেধে সংরক্ষণের ব্যবস্থা করা হয়েছে। সেখানে দেখাশুনার দায়িত্বরত কর্মচারী এগুলো দেখভাল করছেন।

সুপারভাইজার নূর আমিন বলেন, এখন আমি দেখাশুনার কাজ করছি। কাজের এখন তেমন একটা চাপ নেই। বড় ধরনের কোন নির্মাণ কাজ এখনো শুরু হয়নি। হয়তো বড় ধরনের নির্মাণ কাজ শুরু হলে ব্যস্ততা বাড়বে। মাটি নিয়ে ট্রাক আসছে এগুলোর হিসেব রাখছি। দেখাশুনা করছি। সবমিলিয়ে ব্যস্ততার মধ্যেই দিন কেটে যাচ্ছে।
ঢাকা-আশুলিয়া এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ে নির্মাণ প্রকল্পের ভৌত অবকাঠামোগত কাজ শুরুর আগেই নতুন করে ৬৫১ কোটি ৭১ লাখ ১৮ হাজার টাকা ব্যয় বাড়লো। পাশাপাশি প্রকল্প বাস্তবায়নের সময়ও বাড়ছে দুই বছর। ২০১৭ সালে যখন প্রকল্পটি পাস হয় তখন ডলারের দাম ছিল ৮০ দশমিক ৭০ টাকা। এখন তা বেড়ে হয়েছে একশ’র টাকার কাছাকাছি। ইতোমধ্যে আগারগাঁওয়ে এনইসি সম্মেলন কক্ষে জাতীয় অর্থনৈতিক পরিষদের নির্বাহী কমিটির (একনেক) সভায় এসব কথা বলেন প্রধানমন্ত্রী। দুই বছরেরও বেশি সময় পর সশরীরের একনেক বৈঠকে সভাপতিত্ব করেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা

বৈঠক শেষে সংবাদ সম্মেলনে পরিকল্পনামন্ত্রী এম এ মান্নান বলেন, ঢাকা-আশুলিয়া এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ের মূল প্রকল্পের ব্যয় ছিল ১৬ হাজার ৯০১ কোটি ৩২ লাখ টাকা। নতুন করে ব্যয় প্রস্তাব করা হয়েছে ১৭ হাজার ৫৫৩ কোটি ৪ লাখ টাকা। প্রকল্পটি সেপ্টেম্বর ২০১৭ থেকে জুন ২০২২ মেয়াদে সম্পন্ন হওয়ার কথা। নতুন করে মেয়াদ দুই বছর বাড়িয়ে জুন ২০২৪ নাগাদ করার প্রস্তাব করা হচ্ছে। প্রকল্পের ভূমি অধিগ্রহণের কাজ এখনো শেষ হয়নি।

বাংলাদেশ সেতু কর্তৃপক্ষ জানায়, ঢাকা-আশুলিয়া এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ে প্রকল্পটি ২০২২ সালের জুনে শেষ হওয়ার কথা ছিল। তবে চীনের ঋণ পেতে দেরি হওয়ায় প্রকল্পটির কাজ শুরু হতে দেরি হয়। মূল প্রকল্প ব্যয়ের মধ্যে সরকারি অর্থায়ন ধরা হয়েছিল ৫ হাজার ৯৫১ কোটি ৪১ লাখ এবং চীনা ঋণ ধরা ছিল ১০ হাজার ৯৪৯ কোটি ৯০ লাখ টাকা। সংশোধিত প্রস্তাবে প্রকল্পের মোট ব্যয় দাঁড়াচ্ছে ১৭ হাজার ৫৫৩ কোটি টাকা। এর মধ্যে সরকারি অর্থায়ন ১ হাজার ৯০৯ কোটি ৫৪ লাখ টাকা বেড়ে ৭ হাজার ৮৬০ কোটি টাকা হচ্ছে। অন্যদিকে, চীনা ঋণ ১ হাজার ২৫৭ কোটি ৮২ লাখ থেকে কমে হচ্ছে ৯ হাজার ৬৯২ কোটি টাকা।

হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর থেকে আবদুল্লাহপুর-আশুলিয়া বাইপাইল হয়ে নবীনগর মোড় এবং ইপিজেড হয়ে চন্দ্রা মোড় পর্যন্ত ২৪ কিলোমিটার এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ে নির্মাণ করে যানজট নিরসন করা। সংশ্লিষ্টরা আশা করছেন, সফলভাবে প্রকল্পটি বাস্তবায়ন হলে ঢাকার সঙ্গে ৩০টি জেলার সহজ সংযোগ স্থাপিত হবে। উত্তরবঙ্গের সঙ্গে ঢাকার যোগাযোগ ব্যবস্থাও হবে যানজটমুক্ত। পাশাপাশি যানজটমুক্ত হবে আবদুল্লাহপুর-আশুলিয়া-বাইপাইল-চন্দ্রা এলাকা।

সড়ক পরিবহন ও সেতু মন্ত্রণালয় এবং পরিকল্পনা কমিশন সূত্র জানায়, ঢাকা-আশুলিয়া এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ে প্রকল্পটি ২০১৭ সালের ২৪ অক্টোবর অনুমোদন দেয় সরকার। যা ২০১৭ সালের সেপ্টেম্বর থেকে ২০২২ সালের জুনে বাস্তবায়নের কথা ছিল। সে সময় ব্যয় ধরা হয় ১৬ হাজার ৯০১ কোটি টাকা। এরমধ্যে বিদেশি ঋণ বা প্রকল্প সাহায্য ধরা হয়েছিল ১০ হাজার ৯৫০ কোটি টাকা। বাকি অর্থ সরকারি কোষাগার থেকে ব্যয় ধরা হয়।
২০১৩ সালে বুয়েটের মাধ্যমে প্রাক-সম্ভাব্যতা সমীক্ষা অনুসারে প্রস্তাবিত অ্যালাইনমেন্টটি ছিল হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর থেকে-আব্দুল্লাহপুর-আশুলিয়া-বাইপাইল হয়ে নবীনগর মোড় এবং ইপজেড থেকে চন্দ্রা পর্যন্ত। ২৪ কিলোমিটার এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ে হলে হযরত শাহজালাল বিমানবন্দর থেকে আব্দুল্লাহপুর-আশুলিয়া-বাইপাইল হয়ে নবীনগর মোড় এবং ইপিজেড হয়ে চন্দ্রা পর্যন্ত সংযোগ স্থাপিত হবে। প্রাক-সম্ভাব্যতা যাচাই করে ২০১৬ সালের আগস্টে সম্ভাব্যতা সমীক্ষা সম্পন্ন হয়।

সমীক্ষার রিপোর্ট অনুযায়ী দৈর্ঘ্য ২৪ কিলোমিটার করা হয়। পরে এর সঙ্গে র‌্যাম প্রায় ১১ কিলোমিটার এবং ১৪ দশমিক ২৮ কিলোমিটার সড়ক চার লেনে উন্নীতকরণ অন্তর্ভুক্ত করা হয়। কিন্তু তারপরও দীর্ঘ সময়ে প্রকল্পটির মূল কাজই শুরু হয়নি। গত অক্টোবর পর্যন্ত এক হাজার ৩৯৬ কোটি টাকা ব্যয় করা হয়েছে। সংশোধনীতে ব্যয়ও বেশি ধরা হয়েছে ২৬২ কোটি ৫৫ লাখ টাকা। এর ফলে ব্যয় বেড়ে দাঁড়াচ্ছে ১৭ হাজার ১৬৪ কোটি টাকা। এরমধ্যে প্রকল্প সাহায্য কমিয়ে ধরা হয়েছে ৯ হাজার ৬৭০ কোটি টাকা। তবে ডলারের বিনিময়ের কারণে ব্যয় কিছু বাড়ছে। কারণ মূল ডিপিপিতে ৮০ দশমিক ৫৭ টাকা ধরা ছিল। বর্তমানে ৮৫ দশমিক ৮০ টাকা ধরা হয়েছে।

ঢাকা-আশুলিয়া এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ে প্রকল্পে চীনা ঋণ ৯ হাজার ৬৯২ কোটি টাকা। সুদে-আসলে এই ঋণ ডলারে পরিশোধ করতে হবে চীনকে। ফলে ভৌত অবকাঠামোগত কাজ শুরুর আগেই নতুন করে ৬৫১ কোটি ৭১ লাখ ১৮ হাজার টাকা ব্যয় বাড়ছে এ প্রকল্পে। ২০১৭ সালে যখন প্রকল্পটি পাস হয় তখন ডলারের দাম ছিল ৮০ দশমিক ৭০ টাকা। এখন তা বেড়ে হয়েছে ৮৯ টাকা। ব্যয়ের পাশাপাশি প্রকল্পের মেয়াদও বাড়ছে আরও দুই বছর। মূল প্রকল্পের ব্যয় ছিল ১৬ হাজার ৯০১ কোটি ৩২ লাখ টাকা। নতুন করে ব্যয় প্রস্তাব করা হয়েছে ১৭ হাজার ৫৫৩ কোটি ৪ লাখ টাকা। প্রকল্পটি সেপ্টেম্বর ২০১৭ থেকে জুন ২০২২ মেয়াদে সম্পন্ন হওয়ার কথা। নতুন করে মেয়াদ বাড়ানোর প্রস্তাব করা হচ্ছে। প্রকল্পের ভূমি অধিগ্রহণের কাজ এখনো শেষ হয়নি।

ইতোমধ্যে ঢাকা-আশুলিয়া এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ে নির্মাণ প্রকল্পের আওতায় সরকারি অধিগ্রহণ হওয়া ভূমির ৪৫ জন মালিককে ৫১ কোটি টাকার চেক হস্তান্তর করেছে ঢাকা জেলা প্রশাসন। ঢাকা জেলা প্রশাসক শহীদুল ইসলাম বলেছেন, ঢাকা-আশুলিয়া এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ে নির্মাণের জন্য প্রায় ৪০ একর জমি অধিগ্রহণ করা হয়েছে। প্রায় ৭০০ জন ভূমির মালিককে প্রায় ৮০০ কোটি টাকার উপরে পর্যায়ক্রমে প্রদান করা হবে। হয়রানি রোধে ও দালাল চক্রের দৌরাত্ম্য বন্ধ করতে আমরা সরাসরি ভূমির মালিকদের হাতে চেক তুলে দেয়া হয়। যাতে কোনো দালাল মাঝখান থেকে কোনো প্রকার আর্থিক সুবিধা নিতে না পারে। প্রয়োজনে দালালদের আটক করে আইনি প্রক্রিয়ায় জেল প্রদানেরও ব্যবস্থা করা হবে।

পরিকল্পনা কমিশন সংশ্লিষ্টরা জানান, প্রকল্পের কাজ করছে ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান চায়না ন্যাশনাল মেশিনারি ইম্পোর্ট এন্ড এক্সপোর্ট করপোরেশন। এশিয়ান হাইওয়ে অ্যালাইনমেন্টের মধ্যে প্রস্তাবিত ঢাকা-আশুলিয়া এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ে প্রকল্পটি ঢাকা এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ের সঙ্গে যুক্ত হবে। এটি বাস্তবায়িত হলে ঢাকার সঙ্গে ৩০ জেলার সংযোগ স্থাপনকারী আব্দুল্লাহপুর-আশুলিয়া-বাইপাইল-চন্দ্রা-করিডোরে যানজট অনেকটাই কমে যাবে।
প্রকল্প পরিচালক মো. শাহাবুদ্দিন খান বলেন, ঠিকাদার মোবিলাইজেশনের কাজ চলছে। এ মাসেই মূল কাজ পাইলিং শুরু হবে। কাজের অগ্রগতি শূন্য হওয়াই স্বাভাবিক। ভূমি অধিগ্রহণে টাকা ব্যয় হয়েছে। প্রায় ১১৫ একর ভূমি লাগবে। সড়কের পাশে প্রায় অর্ধেক ভূমি অধিগ্রহণ হয়েছে। প্রথমে সিদ্ধান্ত ছিল এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ের পুরো অর্থ নমনীয় ঋণ হিসাবে দেবে চীন সরকার। জমি অধিগ্রহণসহ অন্য কাজের অর্থায়ন করবে বাংলাদেশ সরকার। পরে সিদ্ধান্ত বদল করে চীন জানায়, ৮৫ শতাংশ অর্থ দেবে দেশটির এক্সিম ব্যাংক। বাকি ১৫ শতাংশ অর্থ বাংলাদেশ সরকারকে বহন করতে হবে।

ঢাকা-আশুলিয়া এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ে নির্মাণ প্রকল্পের স্ট্যাটিক লোড টেস্ট এর পাইলট পাইল বোরিং কাজের উদ্বোধন করেন সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের। তুরাগ থানাধীন ধউর এলাকায় সবুজ নিশান উড়িয়ে পাইল বোরিং কাজের উদ্বোধন করেন। এসময় তিনি প্রকল্পের সঙ্গে জড়িতদের উদ্দেশ্যে বলেন, আমি পরিষ্কার বলে দিতে চাই, শতভাগ স্বচ্ছতার সঙ্গে সকল প্রকল্পের নির্মাণকাজ শেষ করা হবে। এখানে কোন নয়ছয় করার সুযোগ নেই।#

 

Thank you for your decesion. Show Result
সর্বমোট মন্তব্য (10)
Nor Mohammad Nishat ১৩ জুন, ২০২২, ৫:৩৬ এএম says : 0
যতটুকু কাজই হোক না কেন যদি মানসম্মত কাজ হতো দেশেটা অারো এগিয়ে যাইতো। রাস্তা কাজ সম্পূর্ণ হওয়ার অাগেই অনেক রাস্তা নষ্ট হয়ে যায়।
Total Reply(0)
Mohammad Shamsuzzaman ১৩ জুন, ২০২২, ৫:৩৫ এএম says : 0
চীনের সব প্রজেক্ট গুলো লেজে গবরে এক করে ফেলছে,,,কোন প্রজেক্ট কাজের গতি ভালো না,,,
Total Reply(0)
Badrul Laskor ১৩ জুন, ২০২২, ৫:৩৫ এএম says : 0
আগে সব কিছু টিক আছে কিনা দেখে নিতে হবে কেন পরে যাতে আর ভাংতে না হয়।
Total Reply(0)
Atiq Baher ১৩ জুন, ২০২২, ৫:৩৫ এএম says : 0
এই রাস্তাটা হলে অনেক ভালো তবে আবার গাজীপুর এক্সপ্রেস ওয়ে এর মত কত বছর লাগে তার কোন ঠিক নাই...তাই প্রকল্প দেয়ার বা নেয়ার আগে পরিকল্পনা আর দক্ষতা যাচাই করা দরকার
Total Reply(0)
Jhhaka Sanyosh ১৩ জুন, ২০২২, ৫:৩৬ এএম says : 0
দরকার আছে সড়কের, যেমন সাভার, গাজিপুর,নরসিংদী, মেঘনা, মাওয়া, দোহার জয়পাড়া হয়ে সাভারের সাথে এক হয়ে গেলে এবং গোল হবে কোন সিগনাল থাকবে না, তিন লাইনে সড়ক তৈরী করা হলে একটা নতুন বাংলাদেশ হবে, হে এখানে জবাব দীহি থাকতে হবে, চুরি বাটপারি চলবে না,,
Total Reply(0)
Sana Ullah ১৩ জুন, ২০২২, ৫:৩৭ এএম says : 0
ঢাকা শহরের যানজট কিয়ামত পর্যন্ত শেষ হবে না কেননা ফ্যাক্টরি কলেজ গার্মেন্টস এবং রাস্তার উপরে দোকানদারি করা এগুলো যদি সারা বাংলাদেশে ভাগ করে দে তাহলে আর ঢাকা শহরে যানজট হবে না
Total Reply(0)
Rahman Md Lutfor ১৩ জুন, ২০২২, ৫:৩৬ এএম says : 0
পল্টন/ গুলিসথান থেকে কেরানীগঞ্জ পযন্ত একটি ফ্লাইওভার নির্মাণ করা দরকার। এবং মিনি কক্সবাজার খ্যাত মৈনট ঘাটে একটি ফেরি দরকার। তাহলে দোহার নবাবগঞ্জ কেরানীগঞ্জ, ফরিদপুর, মাদারীপুর, গোপালগঞ্জ সহ দক্ষিণ পশ্চিম অঞ্চলের জেলা সমূহের সাথে রাজধানীর যোগাযোগ ও এলাকার ব্যাপক উন্নয়ন ঘটবে এবং উলেলখযোগ্য সময়ও বাঁচবে।
Total Reply(0)
Syed Shahabuddin ১৩ জুন, ২০২২, ৫:৩৬ এএম says : 0
চীনারা অনেক ভালো কাজও করে থাকে কিন্তু উইঘুর মুসলমানদের উপর কেন যে অত্যাচার করে তা বুঝিনা! আশা করি চীনারা সবাই বুঝতে চেষ্টা করবে!
Total Reply(0)
Apu Apu Paul ১৩ জুন, ২০২২, ৫:৩৭ এএম says : 0
চীনের কাছ থেকে আর্থিক সহযেগিতা নিতে হলে বুঝে নেওয়া উচিত,কারন কখন যে ঋনের বোঝা চাপিয়ে দেয় তা বলা মুশকিল।
Total Reply(0)
jack ali ১৩ জুন, ২০২২, ১২:১৪ পিএম says : 0
আমাদের দেশ যদি আল্লাহর আইন দিয়ে শাসন করা হতো তাহলে আমাদের দেশ চায়না থেকেও উন্নত হতো কারণ আল্লাহ সুবহানু ওয়া তা'আলা বলেছেন তোমরা গবেষণা করো আর আমাদের দেশের সরকার গবেষণা করে কিভাবে সাধারণ মানুষের মাথায় বাড়ি দিয়ে আমাদের ট্যাক্সের কষ্টে অর্জিত লক্ষ লক্ষ হাজার কোটি টাকা বিদেশে পাচার করবে দেশের উন্নয়নের নামে লক্ষ লক্ষ হাজার কোটি টাকা লুটপাট করবে কথায় কথায় বলে আমাদের দেশ ইউরোপ-আমেরিকা হয়ে গেছে
Total Reply(0)

এ সংক্রান্ত আরও খবর

এ বিভাগের অন্যান্য সংবাদ

মোবাইল অ্যাপস ডাউনলোড করুন