বৃহস্পতিবার ২১ নভেম্বর ২০২৪, ০৬ অগ্রহায়ণ ১৪৩১, ১৮ জামাদিউল সানী ১৪৪৬ হিজরি

সাহিত্য

কবিতায় পদ্মা সেতু

| প্রকাশের সময় : ২৪ জুন, ২০২২, ১২:০৮ এএম


পদ্মা সেতু
সুপান্থ মিজান

আমরা মানুষ খোদার সৃষ্টি দক্ষিণ পারের লোক
আর কতো কাল চেপে রাখি বুকের মাঝে শোক
রাজধানীতে দ্রুত যাব এটাই ছিলো চাওয়া
চাইলে কি আর আকাশের চাঁদ যায়গো কভু পাওয়া?
সড়ক পথে যাতায়াতে নয়তো এতো সোজা
পথে পথে সময় নষ্ট বিড়ম্বনার বোজা
নদীপথে খুব লাগে ভয়,পদ্মা ভয়ঙ্করী
সেই ভাবনায় ঢাকা যাওয়ার চিন্তা হতে সরি
দূরে সরেও ফিরে আসি রাজধানী যে ঢাকা
যেতে হবে শিক্ষা,সেবা,অর্জন করতে টাকা
দিনের পরে দিন চলে যায় মাসের পরে মাস
কিন্তু বাগে ফুটে না ফুল মিটে না তো আশ
নির্বাচনে দেশে এলো স্বাধীনতার শক্তি
জনগণের দাবীর প্রতি যাদের অসীম ভক্তি
আমজনতার মনের কথা যারাই শুধু বোঝে
দিনে দিনে সমাধানের উপায় শুধু খোঁজে
করতে হবে পদ্মাসেতু উন্নয়নের জন্য
এই সিদ্ধান্ত সবার নিকট স্বসম্মানে গন্য
অবশেষে পদ্মার বুকে স্বপ্নের সেতু পাওয়া
সুখ আনন্দে ঢাকা শহর হচ্ছে আসা যাওয়া।

 

পদ্মাব্রিজ
শহিদুল ইসলাম নিরব
পদ্মা, তুমি বাংলার বাহু বিছিন্নকারী
এক শানিত তরবারি
তোমার আঘাতে ডুবে ফুল, ডুবে কলি
ডুবে কতশত ঈদজাহাজ
তোমার বুকের ‹পরে পুলসিরাত দিতে
আমরা কত যে প্রভুর কাছে গিয়েছি
তারা ফিরিয়ে দিয়েছেন
ফিরিয়ে দিয়েছেন অপবাদের মালা দিয়ে
আপনারা এসে দেখে যান
ওহে শয়তান! তোমারও এসে দেখো যাও
আমরাই গড়েছি আমাদের পুলসিরাত
আমাদের স্বপ্নকে সত্যি করেছে
শেখ হাসিনার বলিষ্ঠ হাত!

 

স্বপ্নের সেতু
গোলাম রববানী
খরস্রোতা তটিনীর বুকে সগৌরবে স্বপ্নসেতু, নাম দিয়েছে যা পদ্মাসেতু হৃদমননের জোড়াসাঁকো, এতো চেতনার রঙে হলো পান্না
বিশ্বজুড়ে। আর ভেবো না হিংসানলে আর পুড়ো না, আঠারো কোটি মানুষের ছাড়িয়ে আটশো কোটি মানুষের কলিজা আর চোখেমুখে লেপ্টে দিয়েছে। রাজনীতি কবির মেয়ে আমাদের হাসু নয়নমণি, দেখো না আর ছুঁয়ো না বেরসিক কথার দুনিয়ায়, ডুবো না আর ডুবো না দমিয়ে রাখতে আর পারবে না, মুখোরচক মাতাল ছুঁয়ে তল হতে তলাতলে যেয়ো না, একাত্তরের চেতনা নতুন করে আবার হলো রচনা। ষোলোই ডিসেম্বরের সাথে নবায়ন হলো জুনের পঁচিশের দিনটা কতশত ঝড়ে কতশত অপমানে, বিজয়ের দিন এলো বুঝি আরেকটা।

 

Thank you for your decesion. Show Result
সর্বমোট মন্তব্য (0)

মোবাইল অ্যাপস ডাউনলোড করুন