শুক্রবার ২৩ নভেম্বর ২০২৪, ০৮ অগ্রহায়ণ ১৪৩১, ২০ জামাদিউল সানী ১৪৪৬ হিজরি

জাতীয় সংবাদ

নৌকা-ধানের শীষের লড়াই

| প্রকাশের সময় : ৬ ডিসেম্বর, ২০১৬, ১২:০০ এএম

তারেক সালমান ও মো. হাফিজুর রহমান মিন্টু : প্রতীক বরাদ্দের সঙ্গে সঙ্গেই নৌকা ও ধানের শীষের মধ্যে জমে উঠেছে নারায়ণগঞ্জ সিটি করপোরেশন (এনসিসি) নির্বাচনের লড়াই। নির্বাচনে প্রধান দুই রাজনৈতিক দলের দুই প্রার্থীসহ অন্যান্য মেয়র প্রার্থীরাও যার যার বিজয় নিশ্চিত বলেও আশাবাদ ব্যক্ত করেছেন। গতকাল সোমবার নির্বাচন কমিশন থেকে নির্বাচনী প্রতীক বরাদ্দ পেয়ে আনুষ্ঠানিকভাবে এনসিসি নির্বাচনে ব্যাপক উৎসাহ-উদ্দীপনা নিয়ে নির্বাচনী প্রচারণায় নেমেছেন মেয়র ও কাউন্সিলর প্রার্থীরা।
গতকাল নারায়ণগঞ্জ ক্লাব মিলনায়তনে রিটার্নিং অফিসারের কার্যালয় হতে ৭ জন মেয়র প্রার্থীসহ ২০১ জন প্রার্থীর মধ্যে প্রতীক বরাদ্দ করা হয়। ৯টি সংরক্ষিত মহিলা ওয়ার্ডে ৩৮ জন এবং ২৭টি ওয়ার্ডে ১৫৬ জন কাউন্সিলর প্রতিদ্বন্দি¦তা করছে বলে নির্বাচন কমিশন সূত্রে জানা গেছে।
রিটার্নিং অফিসার নূরুজ্জামান তালুকদার জানান, আগামী ২২ ডিসেম্বর নারায়ণগঞ্জ সিটি কর্পোরেশন নির্বাচন সুষ্ঠু ও অবাধ করার লক্ষ্যে সব ধরনের কার্যকরী উদ্যোগ নেয়া হবে। আচরণবিধি লংঘনকারী প্রার্থীদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নেয়া হবে।
তিনি বলেন, নারায়ণগঞ্জ সিটি কর্পোরেশনে মোট ৪ লাখ ৭৯ হাজার ৩শ’৯২ জন ভোটার রয়েছেন। এরমধ্যে ২ লাখ ৩৭ হাজার ৮শ’৭৮ জন নারী ভোটার। ২০১১ সালের ৫ মে গঠিত নারায়ণগঞ্জ সিটি কর্পোরেশনের এটা দি¦তীয় নির্বাচন। এরআগে ২০১১ সালের ৩০ অক্টোবর প্রথম নির্দলীয়ভাবে নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়। এবার দলীয়ভাবে প্রথম নির্বাচন অনুষ্ঠিত হচ্ছে বলে তিনি জানান।
এবার নৌকা প্রতীক নিয়ে ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী হিসেবে নির্বাচন করছেন সাবেক মেয়র সেলিনা হায়াৎ আইভী। তিনি গত সিটি করপোরেশন নির্বাচনে জয়ী হয়েছিলেন। অপরদিকে, ধানের শীষ প্রতীক নিয়ে মেয়র পদে নির্বাচনী লড়াইয়ে নেমেছেন বিএনপি মনোনীত প্রার্থী অ্যাডভোকেট সাখাওয়াৎ হোসেন খান। সাখাওয়াত নারায়ণগঞ্জ বারের বারবার নির্বাচিত আইনজীবী নেতা।
এদিকে, দলীয় প্রতীক হিসেবে বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টির মেয়র প্রার্থী অ্যাডভোকেট মাহবুবুর রহমান ইসমাইল কোদাল, ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশর প্রার্থী মুফতি মাসুম বিল্লাহ হাত পাখা, ইসলামী ঐক্যজোটের মুফতি এজহারুল ইসলাম মিনার, এলডিপির থেকে বহিস্কৃত নেতা কামাল প্রধান ছাতা, কল্যাণ পার্টি থেকে বহিস্কৃত রাসেল ফেরদৌস সোহেল মোল্লা হাতঘড়ি নিয়ে নির্বাচন করছেন। প্রতীক বরাদ্দ উপলক্ষে নগরীতে গতকাল সকাল থেকেই নারায়ণগঞ্জ সিটিতে বিশেষ করে নারায়ণগঞ্জ ক্লাব এলাকায় উৎসবমুখর পরিবেশ তৈরী হয়। বিভিন্ন দলের ও কাউন্সিলর প্রার্থীদের সমর্থকরা মিছিল নিয়ে এসে নারায়ণগঞ্জ ক্লাবের সামনে সমবেত হন।
বিগত দিনগুলোতে সেলিনা হায়াৎ আইভী স্থানীয় সন্ত্রাস ও গডফাদারের বিরুদ্ধে অবস্থান নেয়ায় ভোটারদের কাছে ব্যাপক জনপ্রিয়তা অর্জন করেছিলেন। পাশাপাশি গণমাধ্যমগুলোও অন্যান্য প্রার্থীর চেয়ে তুলনামূলকভাবে তার প্রতি বেশি সমর্থন দিয়েছে।  
অপরদিকে বিএনপি মনোনীত প্রার্থী সাখাওয়াত হোসেন খাঁনও সন্ত্রাসের বিরুদ্ধে একজন সাহসী নেতা হিসেবে ইতোমধ্যেই নারায়ণগঞ্জে নিজের অবস্থান জানান দিয়েছেন। বিশেষ করে নারায়ণগঞ্জ তথা সারাদেশের ব্যাপক আলোচিত ৭ খুন মামলার বাদী পক্ষের একজন আইনজীবী হিসেবে তিনি ইতোমধ্যেই সাহসের পরিচয় দিয়েছেন। একই সঙ্গে পেয়েছেন ব্যাপক পরিচিতিও। এছাড়া, সাখাওয়াত হোসেনের সঙ্গে নেতাকর্মীদের নেই কোন দলীয় কোন্দল। দলের মাঝেও তার রয়েছে ক্লিন ইমেজ। আইভীর মতো তার প্রতিও গণমাধ্যমের রয়েছে ব্যাপক জোড়ালো সমর্থন।
এদিকে, গতকাল প্রতীক হাতে নেয়ার সময় আইভীর সঙ্গে দেখা যায়নি তার নিজ দলীয় প্রতিপক্ষ শামীম ওসমান বলয়ের কোনো নেতাকর্মীকে। সাখাওয়াতের সঙ্গেও ছিল না জেলা বিএনপির নেতাকর্মীরা।
গতকাল প্রতীক বরাদ্দের সময় আইভীর সঙ্গে জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি আব্দুল হাই উপস্থিত থাকলেও দেখা যায়নি শামীম ওসমান বলয় হিসেবে পরিচিত জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক আবু হাসনাত শহীদ মো. বাদল, নগর আওয়ামী লীগের সভাপতি আনোয়ার হোসেন ও সাধারণ সম্পাদক অ্যাডভোকেট খোকন সাহাকে। তবে আনোয়ার হোসেন অসুস্থতার জন্য উপস্থিত হতে পারেননি বলে জানান।
অপরদিকে, এ্যাড. সাখাওয়াত ধানের শীষ প্রতীক বরাদ্দ পাওয়ার সময় তার সঙ্গে ছিলেন না জেলা বিএনপির সভাপতি এ্যাড. তৈমূর আলম খন্দকার, সিনিয়র সহ-সভাপতি শাহ আলম ও সাধারণ সম্পাদক কাজী মনিরুজ্জামান। তবে এ সময় সাখাওয়াতের সঙ্গে সাবেক দুই সংসদ সদস্য এ্যাড. আবুল কালাম ও গিয়াসউদ্দিন, নগর বিএনপির সভাপতি জাহাঙ্গীর, সাধারণ সম্পাদক এটিএম কামাল উপস্থিত ছিলেন। দুই দলেরই সাধারণ নেতাকর্মীরা আইভীর পক্ষে শামীম ওসমান বলয় ও সাখাওয়াতের পক্ষে জেলা বিএনপির নেতাকর্মীদের অনুপস্থিতিকে স্পষ্টত ‘বিভাজন’ বলে মনে করছেন।
এদিকে, ‘নয় শঙ্কা নয় ভয়, শহর হবে শান্তিময়’ এমন সেøাগানকে সামনে রেখে আনুষ্ঠানিকভাবে প্রচারণা শুরু করেছেন আওয়ামী লীগ মনোনীত মেয়র প্রার্থী সেলিনা হায়াৎ আইভী। গতকাল নারায়ণগঞ্জ ক্লাব থেকে সিটি নির্বাচনে দায়িত্বপ্রাপ্ত রিটার্নিং অফিসার নুরুজ্জামান তালুকদারের কাছ  থেকে আনুষ্ঠানিকভাবে দলীয় প্রতীক ‘নৌকা’ বুঝে পেয়ে আইভী এই প্রচারণা শুরু করেন।
প্রতীক বরাদ্দের পর আইভী গণমাধ্যমের সঙ্গে নিজের প্রতিক্রিয়ায় বলেন, উন্নয়নের ধারা অব্যাহত রাখতে নগরবাসী তাকে পুনরায় নির্বাচিত করবেন।
নগরবাসীকে নৌকায় উঠার আহ্বান জানিয়ে আইভী বলেন, সন্ত্রাসমুক্ত, আধুনিক নারায়ণগঞ্জ গড়তে  ‘নৌকা’র বিকল্প নেই। তাই আসুন, উন্নয়নের ধারাকে অব্যাহত রাখতে সকলেই উন্নয়নের প্রতীক ‘নৌকা’র জয় সুনিশ্চিত করি। তিনি বলেন, দলীয় প্রতীক নৌকা শুধু আমার নয়, এই প্রতীক বঙ্গবন্ধুর, এই প্রতীক শেখ হাসিনার, এই নৌকা মুক্তিযুদ্ধের, এই নৌকা দেশবাসীর। আমি বিশ্বাস করি এই নৌকার উপর আল্লাহর রহমত আছে। আমি নারায়ণগঞ্জবাসীর হয়ে কাজ করেছি, কাজ করবো। জনগণ আমাকে এই নির্বাচনে জয়ী করবে ইনশাআল্লাহ। তিনি বলেন, এবার নির্বাচনে আমার সেøাগান ‘নাই শঙ্কা নাই ভয়, শহর হবে শান্তিময়। এদিকে প্রতীক বুঝে পাওয়ার পর শহরে ‘নৌকা’ নিয়ে মিছিল বের করেন আইভী সমর্থকরা। মিছিলটি নারায়ণগঞ্জ ক্লাব হতে শুরু হয়ে চাষাড়ার মোড় প্রদক্ষিণ করে।
অন্যদিকে, নারায়ণগঞ্জ সিটি নির্বাচনে দায়িত্বপ্রাপ্ত রির্টানিং অফিসার নুরুজ্জামান তালুকদার নারায়ণগঞ্জ ক্লাব অডিটরিয়ামে বিএনপির মেয়র প্রার্থী এ্যাড. সাখাওয়াতের হাতে আনুষ্ঠানিকভাবে দলীয় প্রতীক ‘ধানের শীষ’ তুলে দেন।
রিটার্নিং কর্মকর্তার কার্যালয় থেকে ধানের শীষ প্রতীক বরাদ্দ পাওয়ার পর আনুষ্ঠানিক প্রচারে নামার আগে এক প্রতিক্রিয়ায় বিএনপির মেয়রপ্রার্থী সাখাওয়াত হোসেন খান জানান, অবাধ, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচন হলে নারায়ণগঞ্জ সিটি কর্পোরেশনের ভোটাররা পরিবর্তনের পক্ষে রায় দেবে। সাখাওয়াত বলেন, নির্বাচন নিয়ে নারায়ণগঞ্জের মানুষের মাঝে গণজোয়ার ও আবেগের সৃষ্টি হয়েছে। জনগণ এখন ভোট দেয়ার সুযোগ চায়। আমি যেখানেই যাচ্ছি, জনগণ সুষ্ঠুভাবে ভোট দেয়ার সুযোগ চায়। ভোটকেন্দ্রে গিয়ে ভোটাধিকার প্রয়োগের সুযোগ পেলে নারায়ণগঞ্জের মানুষ পরিবর্তনের পক্ষেই রায় দেবে।
অবাধ, নিরপেক্ষ ও সুষ্ঠু নির্বাচনের জন্য ‘লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড’ তৈরি করতে নির্বাচন কমিশনের কাছে আহ্বান জানিয়ে বিএনপির প্রার্থী বলেন, নির্বাচন কমিশনের দায়িত্ব সবার জন্য সমান সুযোগ সৃষ্টি করা। কিন্তু এখনও সমান সুযোগ সৃষ্টির পরিবেশ তৈরি হয়নি। আমি ইতোপূর্বে বলেছি লেভেল  প্লেয়িং ফিল্ড চাই। কিন্তু এখনও পাইনি।
সাখাওয়াত সাংবাদিকদের কাছে অভিযোগ করেন, আইভী কয়েকদিন ধরে আইন ভঙ্গ করলেও নির্বাচন কমিশন কোনো ব্যবস্থা নিচ্ছে না। তিনি বলেন, সরকার দলীয় প্রার্থীর পক্ষে সিটি কর্পোরেশনের সরকারী কর্মকর্তা-কর্মচারীরা নৌকা প্রতীক নিয়ে মিছিল নিয়ে প্রতীক নিতে এসেছেন। গত ৫/৭ দিন যাবত উনি (আইভী) আচরণবিধির কোনো তোয়াক্কাই করছেন না। তিনি অহরহ আইন ভঙ্গ করলেও নির্বাচন কমিশন ব্যবস্থা নিচ্ছে না।
ধানের শীষের পক্ষে গণজোয়ার সৃষ্টি হয়েছে দাবি করে সাখাওয়াত বলেন, আমি কারো ফেভার চাই না। আমি চাই সুষ্ঠু নির্বাচন। সুষ্ঠু নির্বাচনের জন্য যে নিরাপত্তা বাহিনী রয়েছে- তার চেয়ে বড় নিরাপত্তা বাহিনী বাংলাদেশ মানুষ ও সংবাদকর্মী মনে করি। জনগণের ভোটাধিকার প্রয়োগের জন্য  সেই সুযোগটা আপনারা গণমাধ্যমকর্মীরা করে দেবেন- এটাই প্রত্যাশা।
আনুষ্ঠানিক প্রচার শুরু নৌকা ও ধানের শীষ প্রার্থীর
এদিকে, গতকাল নির্বাচনী প্রতীক বরাদ্দের পরপরই আনুষ্ঠানিক প্রচার শুরু করেন নৌকার প্রার্থী সেলিনা হায়াৎ আইভী ও ধানের শীষের অ্যাডভোকেট সাখাওয়াত হোসেন খান।
প্রতীক বরাদ্দ পাওয়ার পর আইভী প্রথমে তার বাবা মরহুম আলী আহম্মদ চুনকা ও পরে মরহুম আওয়ামী লীগ নেতা একেএম সামসুজ্জোহার কবর জিয়ারত করেন। এরপর শহরের ২ নং রেল গেট এলাকায় জেলা আওয়ামী লীগ কার্যালয়ে গিয়ে বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতিতে ফুলের মালা দেন। তারপর ৬নং ওয়ার্ডের বার্মাস্টার্ণ থেকে প্রচারনার শুরু করেন আইভী। তিনি ওয়ার্ডের বিভিন্ন এলাকায় গণসংযোগের সময় বলেন, তরুণ ও মা-বোনেরা আমার মূল হাতিয়ার। গতবার আমার মার্কা ছিল দোয়াত-কলম। এবার আমার মার্কা নৌকা। এটা বঙ্গবন্ধুর মার্কা, শেখ হাসিনার মার্কা, গণতন্ত্রের মার্কা। আপনারা গতবার ভোট দিয়ে উন্নয়ন করা সুযোগ দিয়েছিলেন। এবারো আমাকে ভোট দিয়ে অসমাপ্ত কাজগুলো শেষ করার সুযোগ দিবেন, এটা আমার বিশ^াস।
২০ দলীয় জোটের ধানের শীষের প্রার্থী এ্যাড. সাখাওয়াত হোসেন খান নির্বাচনী প্রতীক বরাদ্দ পেয়ে প্রচারে নামার আগে তিনি সরাসরি বন্দর উপজেলার কদম রসুল দরগাঁ শরীফ জিয়ারত ও আসরের নামাজ আদায় করেন। পরে তিনি নেতাকর্মীদের নিয়ে বন্দরের নবীগঞ্জ, সোনাকান্দা এলাকায় গণসংযোগ করেন।
এ সময় সাখাওয়াতের সঙ্গে ছিলেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ও নির্বাচন সমন্বয়কারী গয়েশ্বর চন্দ্র রায়, যুগ্ম মহাসচিব মোয়াজ্জেম হোসেন আলাল, খায়রুল কবির খোকন, সাংগঠনিক সম্পাদক ফজলুল হক মিলন, সহ-সাংগঠনিক আবদুস সালাম, জেলা বিএনপির সেক্রেটারি কাজী মনিরুজ্জামান, সাবেক তিন এমপি আবুল কালাম, গিয়াসউদ্দিন ও আতাউর রহমান খান আঙ্গুর, নগর বিএনপির সেক্রেটারি এটিএম কামাল, সিদ্ধিরগঞ্জ থানা বিএনপির সদস্য সচিব অধ্যাপক মামুন মাহমুদ, বন্দর উপজেলা চেয়ারম্যান আতাউর রহমান মুকুল, জেলা স্বেচ্ছাসেবক দলের আহ্বায়ক জাহিদ হাসান রোজেলসহ বিএনপির ও তার অঙ্গসংগঠনের নেতৃবৃন্দ।

 

Thank you for your decesion. Show Result
সর্বমোট মন্তব্য (7)
ফজলুল হক ৬ ডিসেম্বর, ২০১৬, ১:৪৪ এএম says : 0
নির্বাচন সুষ্ঠ হলে ধানের শীষই জিতবে।
Total Reply(0)
মোঃ মুন্নাফ হোসেন ৬ ডিসেম্বর, ২০১৬, ৬:৩২ এএম says : 3
আল্লাহ যদি কবুল করে, হাতপাখা জিতেই যাবে
Total Reply(0)
Mamun ৬ ডিসেম্বর, ২০১৬, ১২:০৫ পিএম says : 0
ata o mone hosse ager moto hobe
Total Reply(0)
Bulbul Ahmad ৬ ডিসেম্বর, ২০১৬, ১২:২৫ পিএম says : 0
Nirbachone sena motaoun korte hobe
Total Reply(0)
মিলন ৬ ডিসেম্বর, ২০১৬, ১২:৩২ পিএম says : 0
নির্বাচন কমিশনের নিরাপেক্ষ ভুমিকা চাই।
Total Reply(0)
মাহমুদা ৬ ডিসেম্বর, ২০১৬, ১২:৪০ পিএম says : 0
হবে ভোটাধিকার প্রয়োগ ও হরণের লড়াই।
Total Reply(0)
HUMAYUN KABIR ৬ ডিসেম্বর, ২০১৬, ৭:৩৬ পিএম says : 0
Badahin susto nirbachon hole BNP`R joy hobe100%.
Total Reply(0)

এ সংক্রান্ত আরও খবর

এ বিভাগের অন্যান্য সংবাদ

মোবাইল অ্যাপস ডাউনলোড করুন