টাঙ্গাইলের সখিপুরে পুলিশী মামলায় সখিপুর পৌরসভা ও ১০টি ইউনিয়নের বিএনপি,এর অঙ্গসংগঠনের হাজার হাজার নেতা-কর্মী বাড়িঘর এলাকাছাড়া। ১০ডিসেম্বর ঢাকায় বিএনপি সমাবেশ কেন্দ্র করে সখিপুর থানা পুলিশ ঘটনাঘটার এক ঘন্টা আগে সখিপুর পৌর বিএনপি সাংগঠনিক সম্পাদক মাহবুবুর রহমান টিপু (৪৮),উপজেলা বিএনপি সহ-সভাপতি আব্দুর রাজ্জাক বাবু(৫১), উপজেলা যুবদল সিনিয়র আহবায়ক এসএম রকিবুর বারী রুবেল চৌধুরী(৪৯),উপজেলা কৃষকদল আহবায়ক বিল্লাল হোসেন(৫৫) এই চারজনকে গ্রেফতার করে।
পরে সখিপুর থানার এসআই মোহাম্মদ আলী বাদী হয়ে ৩৮জনের নাম উল্লেখ করে অজ্ঞাতনামা ৪০/৫০জনকে আসামী করে ১৯০৮ সালের ৩/৪/৬ ধারায় মামলা দায়ের করে।মামলা নং ০২তারিখ ০১ডিসেম্বর/২২ জি.আর নং ৯৫। ওই চারজনকে আবার একদিনের রিমান্ডে থানায় নিয়ে আসে পুলিশ।
মামলার অন্যান্য আসামীরা হলো -৫.নাছির হোসেন(৫২),৬.আকবর হোসেন(৪৭),৭.শাহজাহান সাজু(৪৮),৮.সিকদার সবুর রেজা(৫০),৯.আ.বাছেদ মাষ্টার(৪৫),১০.এম আইয়ুব(৪০),১১.আব্দুল মান্নান(৪০),১২.মেহেদী হাসান জুয়েল(৩৫),১৩.আজমত আলী আশু(৪২),১৪.জাহাঙ্গীর(৩৮),১৫.পাভেল তালুকদার(৪৫),১৬.হাতেম সিকদার(৬০),১৭.মীর আবুল হাশেম(৫২),১৮.তোফাজ্জল হোসেন(৫২),১৯.সোলায়মান কবির মিঠু(৪৫),২০.হাজী মো.ওসমান গনি(৫২),২১.সোহেল তালুকদার(৪২),২২.আঃরউফ(৪৫),২৩.নুরুল ইসলাম(৫৫),২৪.রাকিবুল হাসান রহিম(২৮),২৫.একাব্বর হোসেন(২৭),২৬.আরিফুল ইসলাম মিজান(৪০),২৭.আশরাফ হোসেন(৪০).২৮.কবির হোসেন(৩৫),২৯.শেখ ফরিদ(৩৮),৩০.ফরহাদ মিয়া(৪৫),৩১.মীর হারুন কিশোর আজম(৩৬),৩২.সাদ্দাম হোসেন কাকন(২৫),৩৩.মোর্শেদুল আলম অন্তর(২৭),৩৪.রাফেল মিয়া(২৪),৩৫.সোহেল রানা(৩৫),৩৬.মনিরুজ্জামান(৪২),৩৭.হায়দার আলী(৬০),৩৮.হাফিজ উদ্দিন(৪৫),৩৯.অজ্ঞাতনামা ৪০/৫০জন।
এদের মধ্যে ২২নং আঃরঊফ মেয়ের চিকিৎসার জন্য ঘটনা ঘটার আগেই ভারতে চলে গেছেন। মামলাটি রুজু হবার পর হাটে-মাঠে,ঘাটে,চা স্টলে বসতবাড়ি,ব্যবসা প্রতিষ্ঠান কোথাও বিএনপি ও এর অঙ্গসংগঠনের নেতা-কর্মীদের দেখা পাওয়া যায়নি। সকলেই পুলিশের ভয়ে পালিয়ে বেড়াচ্ছে। এ মামলার ঘটনাস্থল সাবেদের চালা কাহারতা মোড়ে কোন প্রত্যক্ষদর্শী পাওয়া যায়নি এবং বাদী,তদন্ত কর্মকর্তা ওসির বক্তব্যে অসামঞ্জস্য পাওয়া গেছে।
মোবাইল অ্যাপস ডাউনলোড করুন
মন্তব্য করুন