৯১ভাগ মুসলমানের দেশে ইসলামবিদ্বেষী শিক্ষাব্যবস্থা জোর করে চাপিয়ে দেয়ার চেষ্টা করা হলে সেটি সফল হবে না বলে সতর্ক করে দিয়েছেন মাদরাসা শিক্ষকদের সর্ববৃহৎ ও একমাত্র অরাজনৈতিক সংগঠন বাংলাদেশ জমিয়াতুল মোদার্রেছীনের সভাপতি এবং দৈনিক ইনকিলাব সম্পাদক আলহাজ্ব এ এম এম বাহাউদ্দীন। তিনি বলেছেন, ইসলামবিদ্বেষী কোন ধ্যান-ধারণা চাপিয়ে দেয়ার চেষ্টা করা হলে শন্তিপ্রিয় মানুষ কিছু বলবে না। কিন্তু সকলের ভোট-মন একটা। দালাল, চাটুকার দিয়ে কোন কাজ হয় না। জমিয়াতুল মোদার্রেছীন এদেশের কোটি কোটি মানুষের মনের সঙ্গে যুক্ত। ভালো কাজ করেন আমরা সরকারের ভালো কাজের অকুণ্ঠ সমর্থক। কিন্তু দালালি, ভয়-ভীতি দেখিয়ে কোন কাজ হবে না। এদেশের পীর-মাশায়েখ, আলেম-ওলামা, ইসলামপ্রিয় যত মানুষ আছে আপনার (প্রধানমন্ত্রী) দলের মধ্যেও যারা আছে তারাও এটি পছন্দ করে না। শুধু এক ডা. দীপু মনি ও চট্টগ্রাম সিটি করপোরেশনের সাবেক মেয়র মহিউদ্দীন সাহেবের ছেলের নাস্তিক্যতাবাদী, ইসলামবিদ্বেষী, মোদী তোষণকারী চিন্তা-চেতনা বাস্তবায়নের জন্য আপনার (শেখ হাসিনা) সরকার যাতে বলি না হয়। এই বিষয়টাতে যতবেশি বাধা দিবেন ততদ্রæত এটি ছড়িয়ে পড়বে। তাই দ্রæত পাঠ্যপুস্তকগুলো সংশোধন করুন। শিক্ষামন্ত্রী দীপু মনিকে দ্রæত এখান থেকে অপসারণ করেন। তাকে যেখানে ইচ্ছা সেখানে দেন।
বাংলাদেশ জমিয়াতুল মোদার্রেছীনের সাবেক সভাপতি, সাবেক ধর্ম ও ত্রাণমন্ত্রী, দৈনিক ইনকিলাবের প্রতিষ্ঠাতা মরহুম হযরত মাওলানা এম এ মান্নান (রহ.) এর ১৭তম ওফাত বার্ষিকী উপলক্ষে সোমবার রাজধানীর গাউছুল আজম কমপ্লেক্সে আয়োজিত আলোচনা ও বিশেষ দোয়া মাহফিল এবং জমিয়াতুল মোদার্রেছীনের জাতীয় নির্বাহী কমিটির সভায় তিনি এসব কথা বলেন।
পাঠ্যপুস্তকে ইসলামবিদ্বেষী বিষয়গুলোর প্রমাণ প্রধানমন্ত্রী এবং শিক্ষামন্ত্রীর কাছে দেয়া হয়েছে জানিয়ে জমিয়াত সভাপতি বলেন, আমরা প্রধানমন্ত্রী এবং শিক্ষামন্ত্রীর কাছে প্রমাণ দিয়েছি।
তিনি বলেন, আমাদের দেখতে হবে মোদীকে তোষণ করে আমরা কি পাবো আর আল্লাহকে তোষণ করে কি পাবো। সামনে নির্বাচন, আমরা প্রধানমন্ত্রীর ভালো কাজের সঙ্গে বরাবরই ছিলাম। কিন্তু ইসলামবিদ্বেষী যে শিক্ষাব্যবস্থা ইতিহাস-ঐতিহ্য করার চেষ্টা করা হচ্ছে তা সফল হবে না। চাপিয়ে দিতে পারেন কিন্তু কাজে আসবে না। প্রধানমন্ত্রী সবকিছুই জানেন, আমরা আশা করি উনি এটি রাজনৈতিকভাবেও দেখবেন।
তিনি বলেন, ৯২ ভাগ মুসলমানের দেশ, এদেশে ইসলামী সমাজ যদি ঠিক না থাকে তাহলে যতরকম গবেষণা করুক না কেন কোন কিছু ঠিক থাকবে না। আলেম তৈরি করা ছাড়া ইসলামী সমাজ তৈরি হবে না।
এ এম এম বাহাউদ্দীন বলেন, বাংলাদেশের সাধারণ মানুষ থেকে উচ্চবিত্তের জনমত, ধ্যানধারণা সবকিছু আলেমদের হাতে। গ্রামগঞ্জ কিংবা অভিজাত এলাকায় ৫ লাখ মসজিদে শুক্রবার জুম্মার আগে মানুষ খুৎবা শুনে। এটাই বাংলাদেশে চিত্র। এখানে মানুষের মতামত তৈরি হয়।
তিনি বলেন, পাঠ্যপুস্তক নিয়ে বাংলাদেশে সুদুরপ্রসারী ষড়যন্ত্রের ধারাবাহিক প্রয়াস। স্বাধীনতার পর থেকে এটি শুরু করেছে, সর্বশেষে শাহবাগে নাটক মঞ্চস্থ করে আরেক ধারা নিয়ে যাওয়ার চেষ্টা করেছে। আলেম সমাজই সেটার প্রতিবাদ করেছে এবং মারাত্মক পরিণতির মাধ্যমে সেই ষড়যন্ত্র ব্যর্থ হয়েছে।
জমিয়াতুল মোদার্রেছীনের সভাপতি বলেন, জমিয়াতুল মোদার্রেছীন শুধু ১৭ লাখ ছাত্র-ছাত্রী কিংবা সাড়ে তিন লাখ শিক্ষক-কর্মচারীর সংগঠন না, এর বাইরে যত খানকা, দরবার, আলেম সমাজ আছে সকলের সম্মিলিত চিন্তার জায়গা। এই ইসলামবিদ্বেষী, মোদী তোষণকারী শিক্ষানীতির বিরুদ্ধে আমরা নিয়মতান্ত্রিক প্রতিবাদ জানিয়েছি। প্রমাণও দিয়েছি।
তিনি বলেন, লক্ষ বছরের পুরোনো যে ফসিলগুলো পাওয়া যাচ্ছে কোরআনে মানুষের যে বর্ণনা দেয়া আছে সেভাবেই এগুলো আছে। হাজার বছর পূর্বে এই উপমহাদেশে মুসলমানরা শাসন করেছে, উনারা এখানে এসে বিধর্মীদের নিধনযজ্ঞে যায়নি। আজকে আমাদের দেশেও শত শত বছর পূর্বে হিন্দুদের অত্যাচার নির্যাতনের কাহিনী লেখা আছে কবিতা, পুঁথীতে এই ইতিহাস আছে। অথচ যাদের কারণে আমরা আজকে মন্ত্রী, প্রধানমন্ত্রী, আমাদের নাম তাদের গৌরবোজ্জ্বল ইতিহাস মুছে ফেলা হয়েছে। আর যারা আমাদের নির্যাতনকারী, ইসলামের ঐতিহ্য লুণ্ঠনকারী তাদেরকে বীর বানানো হয়েছে। পৃথিবীর সর্বকালের সর্বশেষ্ঠ মহামানব হযরত মুহাম্মদ (স.) কে নিয়ে কোন আলোচনা নেই। উনার আলোচনা করলেই তো চলে আসবে কেন উনি সর্বশেষ্ঠ। বিশ্বের সর্বশ্রেষ্ঠ শাসকদের একজন হযরত ওমর (রা.)।
ইনকিলাব সম্পাদক বলেন, আজকে আমেরিকানরা তাদের গৌরবোজ্জ্বল ইতিহাস-ঐতিহ্য খুজতে গিয়ে বিলিয়ন বিলিয়ন ডলার খরচ করছে কিন্তু কিছু পাচ্ছে না। অন্যদিকে আমাদের এখানে হাজার বছরের ইতিহাস রয়েছে। কিন্তু সুকৌশলে সব ভুলিয়ে দেয়া হচ্ছে। তবে কোন কাজ হবে না। যে মোদী তোষণের জন্য এসব করছেন সেই মোদী এখন নিজেই ধ্বসে যাওয়ার অবস্থা হয়েছে। উপরে সততার আলখেল্লা পড়ে আদানীর মাধ্যমে মোদী লাখ লাখ কোটি টাকা কিভাবে লুটপাট করেছে এটা এখন বেরিয়ে আসছে। তার নির্বাচন সামনে। হিন্দুরা তাকে ভোট দিলেও তার এই ক্ষমতা থাকবে না। আদানীর উপর ভিত্তি করে মোদীর কথায় ফেনীতে ৯০০ একর জমি দেয়া হয়েছে শিল্পপার্ক করার জন্য। সর্বোচ্চ দামে কয়লা আনবে। যাকে তোষণ করার জন্য এসব করা হচ্ছে কিন্তু তিনি কিছু করতে পারবে না।
জমিয়াতুল মোদার্রেছীনের মহাসচিব অধ্যক্ষ মাওলানা শাব্বীর আহমদ মোমতাজী বলেন, পাঠ্যপুস্তক প্রণয়নের প্রথম সভা থেকেই জমিয়াত নেতৃবৃন্দ প্রতিবাদ জানিয়ে আসছে। আমরা বিভিন্ন সভায় প্রতিবাদ জানিয়েছি, স্মারকলিপি দিয়েছি, মানববন্ধন করেছি। পরবর্তীতে শিক্ষামন্ত্রীর সঙ্গে দেখা করেও আমাদের আপত্তির কথা জানিয়েছি। তিনি আমাদের আশ্বস্ত করেছিলেন যে এসব বিষয় থাকবে না। কিন্ত পরবর্তীতে চূড়ান্ত বইয়ে কোন কিছুই বাদ দেয়া হয়নি।
তিনি বলেন, সারাদেশের মানুষ সকল পীর-মাশায়েখ পাঠ্যপুস্তকে ইসলামবিদ্বেষী বিষয়গুলোর বিরুদ্ধে প্রতিবাদ করছে। বিভিন্ন সামাজিক সংগঠন, শিক্ষাবিদও এটার জোরালো প্রতিবাদ জানাচ্ছে।
জমিয়াতুল মোদার্রেছীনের সহ-সভাপতি মাওলানা মো. খলিলুর রহমান নেছারাবাদী বলেন, সিলেবাসকে যদি কোনভাবে কলুষিত করা যায়, দ্বীনি চিন্তা-চেতনাকে আলাদা এবং মুক্ত করা যায়, তাহলে অথর্ব জাতি পরিণত করা খুব সহজ হবে। আজকে আমাদের বাচ্চাদের এখন পড়াতে হবে তারা কখন বালেগ হবে। অথচ আমরা বললে এটা সমস্যা, বলবে আমরা মৌলবাদী। সিলেবাসের মধ্যে যেসব বিষয় অন্তর্ভূক্ত করা হয়েছে শুধু আমরা বলছি না, আওয়ামী লীগের নেতা আব্দুর রাজ্জাক বলেছেন, একটা জাতিকে অথর্ব বানানোর জন্য আর কিছুর প্রয়োজন নেই, এটাই যথেষ্ট। যাদের মধ্যে ভবিষ্যত চিন্তা আছে তারা প্রত্যেকে এটার বিরোধীতা করছে, প্রতিবাদ জানাচ্ছে।
তিনি বলেন, এদেশের আলেম-ওলামা, পীর-মাশায়েখ সিলেবাসের কারণে অত্যন্ত মনক্ষুণœ, সিলেবাসের মধ্যে যে লেখা এসেছে সেই লেখাগুলো ঈমানদারদের কলিজার মধ্যে রক্তক্ষরণ করেছে। প্রধানমন্ত্রীর উদ্দেশ্যে তিনি বলেন, আপনি সময় থাকতে লাগাম টেনে ধরুন, এতে আপনার হাত শক্তিশালী থাকবে।
জমিয়াতের সহ-সভাপতি মোসাদ্দেক বিল্লাহ আল মাদানী বলেন, শিক্ষামন্ত্রীসহ শিক্ষা মন্ত্রণালয়ে যারা আছেন তারা সবাই ইসলাম বিদ্বেষী, নাস্তিক। এটা প্রমাণিত। বাংলাদেশে যে নতুন সিলেবাস তৈরি করা হয়েছে তা ভারত এবং ইহুদী, খ্রিস্টানদের মদতে এটি করা হয়েছে। শিক্ষামন্ত্রীর কথা ও কাজে কোন মিল নেই, অবিলম্বে তাকে পদত্যাগ করতে হবে। তা না হলে কঠোর আন্দোলন গড়ে তোলা হবে।
তিনি বলেন, বেশিরভাগ বইয়ের মলাটে হিন্দুদের মন্দিরের ছবি দেয়া হয়েছে। প্রত্যেকটার ভেতরে ছেলে-মেয়ের ছবি। বইগুলো কি খেলাধুলা শেখানোর জন্য? শিক্ষামন্ত্রী নিজের ছবি দেয়া হয়েছে। মেয়েদের বয়স হলে কিভাবে কি হবে এগুলো তুলে ধরা হয়েছে। ডারউইনের ভ্রান্ত তত্ত¡ তুলে ধরা হয়েছে। ডারউইনের এই তত্ত¡ ইউরোপ, আমেরিকাসহ পাশ্চাত্যের কোন দেশেই পড়ানো হয় না। অথচ বাংলাদেশের বইগুলোতে তা যুক্ত করা হয়েছে। ওরা আমাদেরকে বানরের জাতির সঙ্গে তুলনা করছে, এটা আমরা মেনে নেব না। কারণ আমরা হযরত আদম (আ.) এর বংশধর। ৯১ভাগ মুসলমানের এই দেশে কোরআন, সুন্নাহ, ইসলামী তাহজিব-তমাদ্দুন বিরোধী শিক্ষানীতি দেবে আর এদেশের হক্কানী আলেমগণ বেঁচে থাকতে তা হতে দেয়া হবে না। নাস্তিক, মুরতাদগুলোকে শিক্ষা দিতে হলে এখন রক্ত দিতে হবে, তাদের তখতে তাউসকে ধ্বংস করে কালেমার পতাকাকে উড্ডয়ন করতে হবে।
যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক আ.খ.ম. আবুবকর সিদ্দিক বলেন, জাতীয় কারিকুলাম প্রণয়নের প্রথম সভা থেকেই জমিয়াতুল মোদার্রেছীনের প্রতিনিধিরা অভিযোগ করে আসছে, দাবি জানিয়েছে যে মাদরাসা শিক্ষা উপেক্ষা হয়েছে, কোরআন-সুন্নাহবিরোধী হয়েছে। এটা মানা যায় না। এনসিটিবির কর্মশালায়ও আমরা একই কথা বলেছি। সেখানে আমাদের বলা হয়েছে পরে আমাদের নিয়ে বসবে। কিন্তু পরবর্তীতে আমাদের অন্ধকারে রেখে বই প্রণয়ন করা হয়েছে। এরপরও আমরা পৃষ্ঠা উল্লেখ করে তুলে ধরেছি আপত্তিকর বিষয়গুলো। শিক্ষামন্ত্রী আশস্ত করেছিলেন পরিবর্তন হয়ে যাবে। কিন্তু চূড়ান্ত বইয়েও সেই বিষয়গুলোই রয়ে গেছে।
তিনি বলেন, প্রধানমন্ত্রীর আন্তরিকতার কোন ঘাটতি নেই। প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশে পরবর্তীতে দুটি কমিটি গঠন করা হয়েছে। জমিয়াত মনে করে এই কমিটি যথাযথ হয়নি, এটি পুনর্গঠন করা হোক। কোন মুসলমান এই পাঠ্যপুস্তকের পক্ষে কথা বলতে পারে না। কারণ এখানে ঈমান, আমলের প্রশ্ন। মুসলিম ইতিহাস-ঐতিহ্য বিকৃতি করা, মুসলিম শাসকদের চরিত্রহনন করা হয়েছে। আমরা পাঠ্যক্রমে ইসলাম ও মুসলিম ঐতিহ্যবিরোধী যা আছে তার বিরোধীতা করছি।
পাঠ্যপুস্তক নিয়ে জমিয়াতুল মোদার্রেছীনের দাবি ও কর্মসূচির প্রতি একমত প্রকাশ করে বাংলাদেশ কলেজ শিক্ষক সমিতির মহাসচিব ইউনুস আলী মোল্লা বলেন, এটা বাংলাদেশের অস্তিত্বের প্রশ্ন। একটা দেশের শিক্ষা ব্যবস্থাকে যদি ধ্বংস করে দেয়া হয় তাহলে সেই দেশকে দেওলিয়া করে দেয়া যায়, পর নির্ভরশীল করে রাখা যায়, অথর্ব জাতিতে পরিণত করা যায়। আমরা সেই অথর্ব জাতিতে পরিণত হতে চাই না। ৯১ভাগ মুসলমানের এই দেশে আমাদের প্রথম পরিচয় আমরা মুসলমান, এরপর আমরা বাংলাদেশী।
জমিয়াত সভাপতি এ এম এম বাহাউদ্দীনের সভাপতিত্বে ও মাওলানা মো. এজহারুল হকের সঞ্চালনায় সভায় আরো বক্তব্য রাখেন জমিয়াতুল মোদার্রেছীনের সিনিয়র সহ-সভাপতি মাওলানা কবি রূহুল আমীন খান, সহ-সভাপতি মাওলানা শাহ্ নেছার উদ্দীন ওয়ালিহী, মাওলানা নূরুল ইসলাম, মাওলানা সৈয়দ মো. মুনিরুল্লাহ আহমদী, আন্তর্জাতিক বিষয়ক সম্পাদক ড. মাওলানা আব্দুর রাজ্জাক, কেন্দ্রীয় নেতা মাওলানা সারওয়ারে জাহান, মাওলানা মাহমুদ ওমর জিয়াদ, মাওলানা গাজী মো. শহিদুল ইসলাম, মাওলানা আক্তারুজ্জামান, মাওলানা মো. রাগেব হাসান, মাওলানা মোবাশ্বিরুল হক নাঈম, মাওলানা আবু জাফর মো. ছাদেক হাসান, মাওলানা আব্দুল মতিন, ড. মাওলানা নজরুল ইসলাম, ড. মাওলানা আবুবকর সিদ্দিক, মাওলানা আবু রাফে মো. ফেরদৌস, মাওলানা এটিএম মোস্তফা।
সংশোধনী প্রস্তাবনা কমিটি:
নতুন প্রকাশিত পাঠ্যপুস্তকের ভুল ও অসংগতিসমূহ চিহ্নিতকরে সংশোধনী প্রস্তাবনা করতে একটি কমিটি গঠন করা হয়। এই কমিটিতে আছেন- অধ্যক্ষ ড. একেএম মাহবুবুর রহমান, অধ্যক্ষ ড. সৈয়দ মুহা. শরাফত আলী, অধ্যক্ষ সৈয়দ মো. মোসাদ্দিক বিল্লাহ্ আল-মাদানী, অধ্যক্ষ ড. নজরুল ইসলাম আল-মারুফ, অধ্যক্ষ আ.খ.ম আবু বকর সিদ্দিক, অধ্যক্ষ গাজী মুহাম্মদ শহিদুল ইসলাম, অধ্যক্ষ আব্দুল বাতেন, অধ্যক্ষ আ.ন.ম হাদিউজ্জামান, অধ্যক্ষ আব্দুর রহমান, অধ্যক্ষ মো. ইসমাইল, অধ্যক্ষ আবুল কাশেম মোহাম্মদ ফজলুল হক, অধ্যক্ষ ড. মোহ. এমরান হোসেন, অধ্যক্ষ ড. মাওলানা আব্দুল করিম, উপাধ্যক্ষ আবুসালেহ মো. কুতুবুল আলম, উপাধ্যক্ষ মোহাম্মদ মোবাশ্বিরুল হক (নাঈম), অধ্যক্ষ মো. জয়নাল আবেদীন, মো. আক্তারুজ্জামান, অধ্যক্ষ মো. এজহারুল হক। ###
মোবাইল অ্যাপস ডাউনলোড করুন
মন্তব্য করুন