শনিবার ৩০ নভেম্বর ২০২৪, ১৫ অগ্রহায়ণ ১৪৩১, ২৭ জামাদিউল সানী ১৪৪৬ হিজরি

জাতীয় সংবাদ

ইসলামবিদ্বেষী শিক্ষাব্যবস্থা করার চেষ্টা সফল হবে না : এ এম এম বাহাউদ্দীন

মাওলানা এম এ মান্নান (রহ.) এর ১৭তম ওফাতবার্ষিকী উপলক্ষে আলোচনা সভা শিক্ষামন্ত্রীর অপসারণ দাবি আলেম-ওলামাদের

স্টাফ রিপোর্টার | প্রকাশের সময় : ৭ ফেব্রুয়ারি, ২০২৩, ১২:০০ এএম | আপডেট : ১২:৫৭ পিএম, ৭ ফেব্রুয়ারি, ২০২৩

৯১ভাগ মুসলমানের দেশে ইসলামবিদ্বেষী শিক্ষাব্যবস্থা জোর করে চাপিয়ে দেয়ার চেষ্টা করা হলে সেটি সফল হবে না বলে সতর্ক করে দিয়েছেন মাদরাসা শিক্ষকদের সর্ববৃহৎ ও একমাত্র অরাজনৈতিক সংগঠন বাংলাদেশ জমিয়াতুল মোদার্রেছীনের সভাপতি এবং দৈনিক ইনকিলাব সম্পাদক আলহাজ্ব এ এম এম বাহাউদ্দীন। তিনি বলেছেন, ইসলামবিদ্বেষী কোন ধ্যান-ধারণা চাপিয়ে দেয়ার চেষ্টা করা হলে শন্তিপ্রিয় মানুষ কিছু বলবে না। কিন্তু সকলের ভোট-মন একটা। দালাল, চাটুকার দিয়ে কোন কাজ হয় না। জমিয়াতুল মোদার্রেছীন এদেশের কোটি কোটি মানুষের মনের সঙ্গে যুক্ত। ভালো কাজ করেন আমরা সরকারের ভালো কাজের অকুণ্ঠ সমর্থক। কিন্তু দালালি, ভয়-ভীতি দেখিয়ে কোন কাজ হবে না। এদেশের পীর-মাশায়েখ, আলেম-ওলামা, ইসলামপ্রিয় যত মানুষ আছে আপনার (প্রধানমন্ত্রী) দলের মধ্যেও যারা আছে তারাও এটি পছন্দ করে না। শুধু এক ডা. দীপু মনি ও চট্টগ্রাম সিটি করপোরেশনের সাবেক মেয়র মহিউদ্দীন সাহেবের ছেলের নাস্তিক্যতাবাদী, ইসলামবিদ্বেষী, মোদী তোষণকারী চিন্তা-চেতনা বাস্তবায়নের জন্য আপনার (শেখ হাসিনা) সরকার যাতে বলি না হয়। এই বিষয়টাতে যতবেশি বাধা দিবেন ততদ্রæত এটি ছড়িয়ে পড়বে। তাই দ্রæত পাঠ্যপুস্তকগুলো সংশোধন করুন। শিক্ষামন্ত্রী দীপু মনিকে দ্রæত এখান থেকে অপসারণ করেন। তাকে যেখানে ইচ্ছা সেখানে দেন।

বাংলাদেশ জমিয়াতুল মোদার্রেছীনের সাবেক সভাপতি, সাবেক ধর্ম ও ত্রাণমন্ত্রী, দৈনিক ইনকিলাবের প্রতিষ্ঠাতা মরহুম হযরত মাওলানা এম এ মান্নান (রহ.) এর ১৭তম ওফাত বার্ষিকী উপলক্ষে সোমবার রাজধানীর গাউছুল আজম কমপ্লেক্সে আয়োজিত আলোচনা ও বিশেষ দোয়া মাহফিল এবং জমিয়াতুল মোদার্রেছীনের জাতীয় নির্বাহী কমিটির সভায় তিনি এসব কথা বলেন।

পাঠ্যপুস্তকে ইসলামবিদ্বেষী বিষয়গুলোর প্রমাণ প্রধানমন্ত্রী এবং শিক্ষামন্ত্রীর কাছে দেয়া হয়েছে জানিয়ে জমিয়াত সভাপতি বলেন, আমরা প্রধানমন্ত্রী এবং শিক্ষামন্ত্রীর কাছে প্রমাণ দিয়েছি।
তিনি বলেন, আমাদের দেখতে হবে মোদীকে তোষণ করে আমরা কি পাবো আর আল্লাহকে তোষণ করে কি পাবো। সামনে নির্বাচন, আমরা প্রধানমন্ত্রীর ভালো কাজের সঙ্গে বরাবরই ছিলাম। কিন্তু ইসলামবিদ্বেষী যে শিক্ষাব্যবস্থা ইতিহাস-ঐতিহ্য করার চেষ্টা করা হচ্ছে তা সফল হবে না। চাপিয়ে দিতে পারেন কিন্তু কাজে আসবে না। প্রধানমন্ত্রী সবকিছুই জানেন, আমরা আশা করি উনি এটি রাজনৈতিকভাবেও দেখবেন।

তিনি বলেন, ৯২ ভাগ মুসলমানের দেশ, এদেশে ইসলামী সমাজ যদি ঠিক না থাকে তাহলে যতরকম গবেষণা করুক না কেন কোন কিছু ঠিক থাকবে না। আলেম তৈরি করা ছাড়া ইসলামী সমাজ তৈরি হবে না।

এ এম এম বাহাউদ্দীন বলেন, বাংলাদেশের সাধারণ মানুষ থেকে উচ্চবিত্তের জনমত, ধ্যানধারণা সবকিছু আলেমদের হাতে। গ্রামগঞ্জ কিংবা অভিজাত এলাকায় ৫ লাখ মসজিদে শুক্রবার জুম্মার আগে মানুষ খুৎবা শুনে। এটাই বাংলাদেশে চিত্র। এখানে মানুষের মতামত তৈরি হয়।

তিনি বলেন, পাঠ্যপুস্তক নিয়ে বাংলাদেশে সুদুরপ্রসারী ষড়যন্ত্রের ধারাবাহিক প্রয়াস। স্বাধীনতার পর থেকে এটি শুরু করেছে, সর্বশেষে শাহবাগে নাটক মঞ্চস্থ করে আরেক ধারা নিয়ে যাওয়ার চেষ্টা করেছে। আলেম সমাজই সেটার প্রতিবাদ করেছে এবং মারাত্মক পরিণতির মাধ্যমে সেই ষড়যন্ত্র ব্যর্থ হয়েছে।

জমিয়াতুল মোদার্রেছীনের সভাপতি বলেন, জমিয়াতুল মোদার্রেছীন শুধু ১৭ লাখ ছাত্র-ছাত্রী কিংবা সাড়ে তিন লাখ শিক্ষক-কর্মচারীর সংগঠন না, এর বাইরে যত খানকা, দরবার, আলেম সমাজ আছে সকলের সম্মিলিত চিন্তার জায়গা। এই ইসলামবিদ্বেষী, মোদী তোষণকারী শিক্ষানীতির বিরুদ্ধে আমরা নিয়মতান্ত্রিক প্রতিবাদ জানিয়েছি। প্রমাণও দিয়েছি।

তিনি বলেন, লক্ষ বছরের পুরোনো যে ফসিলগুলো পাওয়া যাচ্ছে কোরআনে মানুষের যে বর্ণনা দেয়া আছে সেভাবেই এগুলো আছে। হাজার বছর পূর্বে এই উপমহাদেশে মুসলমানরা শাসন করেছে, উনারা এখানে এসে বিধর্মীদের নিধনযজ্ঞে যায়নি। আজকে আমাদের দেশেও শত শত বছর পূর্বে হিন্দুদের অত্যাচার নির্যাতনের কাহিনী লেখা আছে কবিতা, পুঁথীতে এই ইতিহাস আছে। অথচ যাদের কারণে আমরা আজকে মন্ত্রী, প্রধানমন্ত্রী, আমাদের নাম তাদের গৌরবোজ্জ্বল ইতিহাস মুছে ফেলা হয়েছে। আর যারা আমাদের নির্যাতনকারী, ইসলামের ঐতিহ্য লুণ্ঠনকারী তাদেরকে বীর বানানো হয়েছে। পৃথিবীর সর্বকালের সর্বশেষ্ঠ মহামানব হযরত মুহাম্মদ (স.) কে নিয়ে কোন আলোচনা নেই। উনার আলোচনা করলেই তো চলে আসবে কেন উনি সর্বশেষ্ঠ। বিশ্বের সর্বশ্রেষ্ঠ শাসকদের একজন হযরত ওমর (রা.)।

ইনকিলাব সম্পাদক বলেন, আজকে আমেরিকানরা তাদের গৌরবোজ্জ্বল ইতিহাস-ঐতিহ্য খুজতে গিয়ে বিলিয়ন বিলিয়ন ডলার খরচ করছে কিন্তু কিছু পাচ্ছে না। অন্যদিকে আমাদের এখানে হাজার বছরের ইতিহাস রয়েছে। কিন্তু সুকৌশলে সব ভুলিয়ে দেয়া হচ্ছে। তবে কোন কাজ হবে না। যে মোদী তোষণের জন্য এসব করছেন সেই মোদী এখন নিজেই ধ্বসে যাওয়ার অবস্থা হয়েছে। উপরে সততার আলখেল্লা পড়ে আদানীর মাধ্যমে মোদী লাখ লাখ কোটি টাকা কিভাবে লুটপাট করেছে এটা এখন বেরিয়ে আসছে। তার নির্বাচন সামনে। হিন্দুরা তাকে ভোট দিলেও তার এই ক্ষমতা থাকবে না। আদানীর উপর ভিত্তি করে মোদীর কথায় ফেনীতে ৯০০ একর জমি দেয়া হয়েছে শিল্পপার্ক করার জন্য। সর্বোচ্চ দামে কয়লা আনবে। যাকে তোষণ করার জন্য এসব করা হচ্ছে কিন্তু তিনি কিছু করতে পারবে না।

জমিয়াতুল মোদার্রেছীনের মহাসচিব অধ্যক্ষ মাওলানা শাব্বীর আহমদ মোমতাজী বলেন, পাঠ্যপুস্তক প্রণয়নের প্রথম সভা থেকেই জমিয়াত নেতৃবৃন্দ প্রতিবাদ জানিয়ে আসছে। আমরা বিভিন্ন সভায় প্রতিবাদ জানিয়েছি, স্মারকলিপি দিয়েছি, মানববন্ধন করেছি। পরবর্তীতে শিক্ষামন্ত্রীর সঙ্গে দেখা করেও আমাদের আপত্তির কথা জানিয়েছি। তিনি আমাদের আশ্বস্ত করেছিলেন যে এসব বিষয় থাকবে না। কিন্ত পরবর্তীতে চূড়ান্ত বইয়ে কোন কিছুই বাদ দেয়া হয়নি।

তিনি বলেন, সারাদেশের মানুষ সকল পীর-মাশায়েখ পাঠ্যপুস্তকে ইসলামবিদ্বেষী বিষয়গুলোর বিরুদ্ধে প্রতিবাদ করছে। বিভিন্ন সামাজিক সংগঠন, শিক্ষাবিদও এটার জোরালো প্রতিবাদ জানাচ্ছে।

জমিয়াতুল মোদার্রেছীনের সহ-সভাপতি মাওলানা মো. খলিলুর রহমান নেছারাবাদী বলেন, সিলেবাসকে যদি কোনভাবে কলুষিত করা যায়, দ্বীনি চিন্তা-চেতনাকে আলাদা এবং মুক্ত করা যায়, তাহলে অথর্ব জাতি পরিণত করা খুব সহজ হবে। আজকে আমাদের বাচ্চাদের এখন পড়াতে হবে তারা কখন বালেগ হবে। অথচ আমরা বললে এটা সমস্যা, বলবে আমরা মৌলবাদী। সিলেবাসের মধ্যে যেসব বিষয় অন্তর্ভূক্ত করা হয়েছে শুধু আমরা বলছি না, আওয়ামী লীগের নেতা আব্দুর রাজ্জাক বলেছেন, একটা জাতিকে অথর্ব বানানোর জন্য আর কিছুর প্রয়োজন নেই, এটাই যথেষ্ট। যাদের মধ্যে ভবিষ্যত চিন্তা আছে তারা প্রত্যেকে এটার বিরোধীতা করছে, প্রতিবাদ জানাচ্ছে।

তিনি বলেন, এদেশের আলেম-ওলামা, পীর-মাশায়েখ সিলেবাসের কারণে অত্যন্ত মনক্ষুণœ, সিলেবাসের মধ্যে যে লেখা এসেছে সেই লেখাগুলো ঈমানদারদের কলিজার মধ্যে রক্তক্ষরণ করেছে। প্রধানমন্ত্রীর উদ্দেশ্যে তিনি বলেন, আপনি সময় থাকতে লাগাম টেনে ধরুন, এতে আপনার হাত শক্তিশালী থাকবে।

জমিয়াতের সহ-সভাপতি মোসাদ্দেক বিল্লাহ আল মাদানী বলেন, শিক্ষামন্ত্রীসহ শিক্ষা মন্ত্রণালয়ে যারা আছেন তারা সবাই ইসলাম বিদ্বেষী, নাস্তিক। এটা প্রমাণিত। বাংলাদেশে যে নতুন সিলেবাস তৈরি করা হয়েছে তা ভারত এবং ইহুদী, খ্রিস্টানদের মদতে এটি করা হয়েছে। শিক্ষামন্ত্রীর কথা ও কাজে কোন মিল নেই, অবিলম্বে তাকে পদত্যাগ করতে হবে। তা না হলে কঠোর আন্দোলন গড়ে তোলা হবে।

তিনি বলেন, বেশিরভাগ বইয়ের মলাটে হিন্দুদের মন্দিরের ছবি দেয়া হয়েছে। প্রত্যেকটার ভেতরে ছেলে-মেয়ের ছবি। বইগুলো কি খেলাধুলা শেখানোর জন্য? শিক্ষামন্ত্রী নিজের ছবি দেয়া হয়েছে। মেয়েদের বয়স হলে কিভাবে কি হবে এগুলো তুলে ধরা হয়েছে। ডারউইনের ভ্রান্ত তত্ত¡ তুলে ধরা হয়েছে। ডারউইনের এই তত্ত¡ ইউরোপ, আমেরিকাসহ পাশ্চাত্যের কোন দেশেই পড়ানো হয় না। অথচ বাংলাদেশের বইগুলোতে তা যুক্ত করা হয়েছে। ওরা আমাদেরকে বানরের জাতির সঙ্গে তুলনা করছে, এটা আমরা মেনে নেব না। কারণ আমরা হযরত আদম (আ.) এর বংশধর। ৯১ভাগ মুসলমানের এই দেশে কোরআন, সুন্নাহ, ইসলামী তাহজিব-তমাদ্দুন বিরোধী শিক্ষানীতি দেবে আর এদেশের হক্কানী আলেমগণ বেঁচে থাকতে তা হতে দেয়া হবে না। নাস্তিক, মুরতাদগুলোকে শিক্ষা দিতে হলে এখন রক্ত দিতে হবে, তাদের তখতে তাউসকে ধ্বংস করে কালেমার পতাকাকে উড্ডয়ন করতে হবে।

যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক আ.খ.ম. আবুবকর সিদ্দিক বলেন, জাতীয় কারিকুলাম প্রণয়নের প্রথম সভা থেকেই জমিয়াতুল মোদার্রেছীনের প্রতিনিধিরা অভিযোগ করে আসছে, দাবি জানিয়েছে যে মাদরাসা শিক্ষা উপেক্ষা হয়েছে, কোরআন-সুন্নাহবিরোধী হয়েছে। এটা মানা যায় না। এনসিটিবির কর্মশালায়ও আমরা একই কথা বলেছি। সেখানে আমাদের বলা হয়েছে পরে আমাদের নিয়ে বসবে। কিন্তু পরবর্তীতে আমাদের অন্ধকারে রেখে বই প্রণয়ন করা হয়েছে। এরপরও আমরা পৃষ্ঠা উল্লেখ করে তুলে ধরেছি আপত্তিকর বিষয়গুলো। শিক্ষামন্ত্রী আশস্ত করেছিলেন পরিবর্তন হয়ে যাবে। কিন্তু চূড়ান্ত বইয়েও সেই বিষয়গুলোই রয়ে গেছে।
তিনি বলেন, প্রধানমন্ত্রীর আন্তরিকতার কোন ঘাটতি নেই। প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশে পরবর্তীতে দুটি কমিটি গঠন করা হয়েছে। জমিয়াত মনে করে এই কমিটি যথাযথ হয়নি, এটি পুনর্গঠন করা হোক। কোন মুসলমান এই পাঠ্যপুস্তকের পক্ষে কথা বলতে পারে না। কারণ এখানে ঈমান, আমলের প্রশ্ন। মুসলিম ইতিহাস-ঐতিহ্য বিকৃতি করা, মুসলিম শাসকদের চরিত্রহনন করা হয়েছে। আমরা পাঠ্যক্রমে ইসলাম ও মুসলিম ঐতিহ্যবিরোধী যা আছে তার বিরোধীতা করছি।

পাঠ্যপুস্তক নিয়ে জমিয়াতুল মোদার্রেছীনের দাবি ও কর্মসূচির প্রতি একমত প্রকাশ করে বাংলাদেশ কলেজ শিক্ষক সমিতির মহাসচিব ইউনুস আলী মোল্লা বলেন, এটা বাংলাদেশের অস্তিত্বের প্রশ্ন। একটা দেশের শিক্ষা ব্যবস্থাকে যদি ধ্বংস করে দেয়া হয় তাহলে সেই দেশকে দেওলিয়া করে দেয়া যায়, পর নির্ভরশীল করে রাখা যায়, অথর্ব জাতিতে পরিণত করা যায়। আমরা সেই অথর্ব জাতিতে পরিণত হতে চাই না। ৯১ভাগ মুসলমানের এই দেশে আমাদের প্রথম পরিচয় আমরা মুসলমান, এরপর আমরা বাংলাদেশী।

জমিয়াত সভাপতি এ এম এম বাহাউদ্দীনের সভাপতিত্বে ও মাওলানা মো. এজহারুল হকের সঞ্চালনায় সভায় আরো বক্তব্য রাখেন জমিয়াতুল মোদার্রেছীনের সিনিয়র সহ-সভাপতি মাওলানা কবি রূহুল আমীন খান, সহ-সভাপতি মাওলানা শাহ্ নেছার উদ্দীন ওয়ালিহী, মাওলানা নূরুল ইসলাম, মাওলানা সৈয়দ মো. মুনিরুল্লাহ আহমদী, আন্তর্জাতিক বিষয়ক সম্পাদক ড. মাওলানা আব্দুর রাজ্জাক, কেন্দ্রীয় নেতা মাওলানা সারওয়ারে জাহান, মাওলানা মাহমুদ ওমর জিয়াদ, মাওলানা গাজী মো. শহিদুল ইসলাম, মাওলানা আক্তারুজ্জামান, মাওলানা মো. রাগেব হাসান, মাওলানা মোবাশ্বিরুল হক নাঈম, মাওলানা আবু জাফর মো. ছাদেক হাসান, মাওলানা আব্দুল মতিন, ড. মাওলানা নজরুল ইসলাম, ড. মাওলানা আবুবকর সিদ্দিক, মাওলানা আবু রাফে মো. ফেরদৌস, মাওলানা এটিএম মোস্তফা।

সংশোধনী প্রস্তাবনা কমিটি:
নতুন প্রকাশিত পাঠ্যপুস্তকের ভুল ও অসংগতিসমূহ চিহ্নিতকরে সংশোধনী প্রস্তাবনা করতে একটি কমিটি গঠন করা হয়। এই কমিটিতে আছেন- অধ্যক্ষ ড. একেএম মাহবুবুর রহমান, অধ্যক্ষ ড. সৈয়দ মুহা. শরাফত আলী, অধ্যক্ষ সৈয়দ মো. মোসাদ্দিক বিল্লাহ্ আল-মাদানী, অধ্যক্ষ ড. নজরুল ইসলাম আল-মারুফ, অধ্যক্ষ আ.খ.ম আবু বকর সিদ্দিক, অধ্যক্ষ গাজী মুহাম্মদ শহিদুল ইসলাম, অধ্যক্ষ আব্দুল বাতেন, অধ্যক্ষ আ.ন.ম হাদিউজ্জামান, অধ্যক্ষ আব্দুর রহমান, অধ্যক্ষ মো. ইসমাইল, অধ্যক্ষ আবুল কাশেম মোহাম্মদ ফজলুল হক, অধ্যক্ষ ড. মোহ. এমরান হোসেন, অধ্যক্ষ ড. মাওলানা আব্দুল করিম, উপাধ্যক্ষ আবুসালেহ মো. কুতুবুল আলম, উপাধ্যক্ষ মোহাম্মদ মোবাশ্বিরুল হক (নাঈম), অধ্যক্ষ মো. জয়নাল আবেদীন, মো. আক্তারুজ্জামান, অধ্যক্ষ মো. এজহারুল হক। ###

 

Thank you for your decesion. Show Result
সর্বমোট মন্তব্য (24)
ZnhMPDF ৭ ফেব্রুয়ারি, ২০২৩, ১০:৫৯ এএম says : 0
Medicine information sheet. Long-Term Effects. propecia price Best information about drug. Get here.
Total Reply(0)
Naim Nayon ৭ ফেব্রুয়ারি, ২০২৩, ৭:০৭ এএম says : 0
এগুলো আর এস এসের প্রেসক্রিপশন এগুলো করে সাম্প্রদায়িক দাঙ্গা লাগানো এদের উদ্দেশ্য কারণ সামনে নির্বাচন, ফ্যাসিবাদী সরকারকে বিদায় করতে পারলে সবকিছুর সমাধান হয়ে যাবে।
Total Reply(0)
Jannatul Ferdous Ove ৭ ফেব্রুয়ারি, ২০২৩, ৭:০৭ এএম says : 0
প্রতিটি অভিভাবকের উচিত পাঠ্যপুস্তকগুলো স্ব স্ব বিদ্যালয়ে ফিরিয়ে দেওয়া, এবং নতুন করে কোন বই সংগ্রহ না করা। এটাই হবে সবচাইতে শক্তিশালী প্রতিবাদ।
Total Reply(0)
Mahabub Rahaman ৭ ফেব্রুয়ারি, ২০২৩, ৭:০৮ এএম says : 0
ইতিহাস বিকৃত করে উপস্থাপন করা যায় তবে একেবারে মুছে ফেলা যায় না , এর খেসারতও একদিন দিতে হবে হয় তো ! কারণ ক্ষমতা চিরদিন থাকে না
Total Reply(0)
Mohammad AL Nur ৭ ফেব্রুয়ারি, ২০২৩, ৭:০৮ এএম says : 0
বাংলাদেশের শিক্ষা মন্ত্রী অন্যদেশে স্কুলের ঝাড়ুদার হওয়ার যোগ্যও না৷ সে শিক্ষা ব্যাবস্থাটা পুরো ধ্বংস করতেছে আর যেটা বাকি আছে আগামিতে সেটাও মারি দিবে।
Total Reply(0)
Sojib Rana ৭ ফেব্রুয়ারি, ২০২৩, ৭:০৮ এএম says : 0
স্যার আপনার মতো করে যদি সুশীল সমাজের মানুষ গুলো কথা বলতো,প্রতিবাদ করতো তাইলে আজ হয়তো বাংলাদেশ এমন অবস্থায় আসতো না। ধন্যবাদ আপনাকে ।
Total Reply(0)
Nazrul Islam ৭ ফেব্রুয়ারি, ২০২৩, ৭:০৮ এএম says : 0
একটি জাতিকে বিভক্ত,নষ্ট,ধ্বংস করতে হলে সর্বাগ্রে তার ইতিহাস,ঐতিহ্য,শিক্ষাকে বিতর্কিত ও শেষ করা চাই!সে প্রজেক্টই এখন চলমান...নতুন প্রজন্ম নীতি নৈতিকতাহীন,ভুলভাল,চুরিচামারির শিক্ষা নিয়ে বেড়ে উঠবে আর সেটাই জীবনের পরতে পরতে অনুশীলন করবে!কি ভয়াবহ অশুভ পরিকল্পনা... ভাবা যায়??
Total Reply(0)
MD Ashik Chowdhury ৬ ফেব্রুয়ারি, ২০২৩, ১০:৪৬ পিএম says : 0
সর্বমহল থেকে প্রতিবাদ উঠুক। মনে রাখবেন, এ প্রতিবাদের দায়িত্ব কেবল দাড়ি-টুপি ওয়ালা হুযুরদের ওপর না। আগামী প্রজন্মের ঈমান- আকিদা, বিশ্বাস শুদ্ধিকরণে একজন অবিভাবক হিশেবে প্রত্যেকটা বাবা- মা, ভাই-বোন সর্বোপরি প্রত্যেক সচেতন নাগরিকের জন্যে আবশ্যক হলো, পাঠ্যপুস্তকের সা ম্প্র দায়িকতা, ধর্মীয় বিশ্বাসের সাংঘর্ষিক দৃষ্টিকটু সবকিছুর প্রতিবাদ করা। নতুবা আগামী প্রজন্মের ঈমানের কী অবস্থা দাঁড়াবে তা আমাদের কল্পনার অতীত।
Total Reply(0)
A S M Ibrahim ৬ ফেব্রুয়ারি, ২০২৩, ১০:৪৭ পিএম says : 0
· বাংলাদেশের শিক্ষাব্যবস্থাকে নাস্তিকীকরণের জন্য দীর্ঘদিন থেকে সংস্করন ও পরিমার্জনের চেষ্টা চলছিল। তারা এই দেশের আধুনিক প্রজন্মকে মুক্তচিন্তার নাম করে মুক্ত হাওয়ায় ভাসিয়ে দিতে চেয়েছিল। কিন্তু তাদের সকল প্রচেষ্টা ও জ্ঞানের দৌরাত্ম্য প্লেজারিজম পর্যন্ত গিয়ে ঠেকেছে। এবং সেই প্লেজারিজম প্রমাণ হওয়ার পর এখন বাধ্য হয়ে স্বীকার করছে। এথিস্টদের চিন্তা ও চেতনার মূলভিত্তি হচ্ছে কল্পনাবিলাষ।ওরা কখনো এথিস্ট হয়ে জন্মগ্রহণ করে না বরঞ্চ আকষ্মিক সৌন্দর্য ও নতুনত্বই হচ্ছে ওদের মূল চালিকাশক্তি। পাঠ্যবইয়েও তারা এইরকম নতুনত্ব নিয়ে আসতেই যেভাবে অপমানিত হয়েছে,তারা কী পারবে এখন তাদের সেই অপমান গোছাতে?? আর তারা ষড়যন্ত্র করে এবং আল্লাহও (তাদের ষড়যন্ত্রের বিপক্ষে) ষড়যন্ত্র করেন; আর আল্লাহ্‌ সর্বশ্রেষ্ঠ কৌশলী।(সূরা-আল আনফাল-৩০)
Total Reply(0)
A S M Ibrahim ৬ ফেব্রুয়ারি, ২০২৩, ১০:৪৭ পিএম says : 0
· বাংলাদেশের শিক্ষাব্যবস্থাকে নাস্তিকীকরণের জন্য দীর্ঘদিন থেকে সংস্করন ও পরিমার্জনের চেষ্টা চলছিল। তারা এই দেশের আধুনিক প্রজন্মকে মুক্তচিন্তার নাম করে মুক্ত হাওয়ায় ভাসিয়ে দিতে চেয়েছিল। কিন্তু তাদের সকল প্রচেষ্টা ও জ্ঞানের দৌরাত্ম্য প্লেজারিজম পর্যন্ত গিয়ে ঠেকেছে। এবং সেই প্লেজারিজম প্রমাণ হওয়ার পর এখন বাধ্য হয়ে স্বীকার করছে। এথিস্টদের চিন্তা ও চেতনার মূলভিত্তি হচ্ছে কল্পনাবিলাষ।ওরা কখনো এথিস্ট হয়ে জন্মগ্রহণ করে না বরঞ্চ আকষ্মিক সৌন্দর্য ও নতুনত্বই হচ্ছে ওদের মূল চালিকাশক্তি। পাঠ্যবইয়েও তারা এইরকম নতুনত্ব নিয়ে আসতেই যেভাবে অপমানিত হয়েছে,তারা কী পারবে এখন তাদের সেই অপমান গোছাতে?? আর তারা ষড়যন্ত্র করে এবং আল্লাহও (তাদের ষড়যন্ত্রের বিপক্ষে) ষড়যন্ত্র করেন; আর আল্লাহ্‌ সর্বশ্রেষ্ঠ কৌশলী।(সূরা-আল আনফাল-৩০)
Total Reply(0)
Md. Ashik Ahammed ৬ ফেব্রুয়ারি, ২০২৩, ১০:৪৭ পিএম says : 0
দেশের প্রত্যেক মুসলিম পরিবারের অভিভাবকবৃন্দদের উচিৎ তাদের সন্তানদের এই বিষয়ে আগাম সজাগ করে তোলা। ছেলেমেয়েদের ভেতরে ইসলাম বিদ্বেসী বি ষ দেওয়ার কু-পরিকল্পনা আগে থেকেই নিশ্চিন্হ করে দিতে হবে।
Total Reply(0)
Muhammad Jashim Uddin Shawon ৬ ফেব্রুয়ারি, ২০২৩, ১০:৪৮ পিএম says : 0
এদের অনেক লেখা আমাদের সংবিধান বিরোধী। এদের বিরুদ্ধে রাষ্ট্রদ্রোহিতার মামলা হওয়া দরকার। এখনও কেন হচ্ছে না সেটাই বুঝতেছি না,স্যার!
Total Reply(0)
Reza Pahlovi Masum ৬ ফেব্রুয়ারি, ২০২৩, ১০:৪৯ পিএম says : 0
যে সাম্প্রদায়িক ব্যক্তিরা এটি রচনা করেছেন তাদের শাস্তি দাবি করছি এবং পাঠ্যবইয়ে এই ধরনের বিদ্বেষপূর্ণ কনটেন্ট প্রত্যাহারের জোর দাবি জানাচ্ছি।
Total Reply(0)
Md Mijanur Rahman ৬ ফেব্রুয়ারি, ২০২৩, ১০:৪৯ পিএম says : 0
পাঠ্যবই পড়ানোর মাধ্যমে সূক্ষ ভাবে বড় মাপের বিষ ঢুকিয়ে দেওয়া হচ্ছে কোমলমতি শিশুদের ভিতর...!! তীব্র প্রতিবাদ গড়ে তুলতে হবে,,,,তা না হলে ভয়াবহ পরিস্থিতি সৃষ্টি হবে।তখন আর কিছুই অবশিষ্ট থাকবে না না না না । জমিয়াতুল মোদররেশীনকে কঠিন ভূমিকা রাখতে হবে।
Total Reply(0)
Shahed Ahmed ৬ ফেব্রুয়ারি, ২০২৩, ১০:৫০ পিএম says : 0
That's how they start destroying our history and cultures. This is a test to see how we react to their own version of story. Next, they will say it's better to be under the Modi govt. then to be BD. A big conspiracy is going on. They all know what they are doing.
Total Reply(0)
Shafiqul Islam ৬ ফেব্রুয়ারি, ২০২৩, ১০:৫১ পিএম says : 0
সংখ্যাগরিষ্ঠ মুসলমানদের দেশের পাঠ্য বইয়ে অন্য ধর্মের কিচ্ছা কাহিনী চাপিয়ে দেওয়া ও মুসলিম শাসকদের গৌরব উজ্জ্বল ইতিহাস বিকৃতির নিন্দা জানাই!
Total Reply(0)
MD Sayem Khan ৬ ফেব্রুয়ারি, ২০২৩, ১০:৫২ পিএম says : 0
৯০% মুসলিম কে সংখ্যালঘু করার ষড়যন্ত্র, মানহীন শিক্ষা দেওয়ার ষড়যন্ত্র , শিক্ষার সিলেবস নষ্ট করা, ছাত্র শিক্ষকদের চরিত্র নষ্ট করাই কি, মূল্য উদ্দেশ্য নয়। এদের কি আমরা রাজাকার বলতে পারি।
Total Reply(0)
MD Hasan Mahmud ৬ ফেব্রুয়ারি, ২০২৩, ১০:৫৩ পিএম says : 0
তথাকথিত শিক্ষা মন্ত্রীর এসব ইসলাম বিদ্বেষী কাজ দেখে। আমার একটা কথা মনে পরে গেছে। সম্ভবত আমি তখন নবম অথবা দশম শ্রেনীর ছাত্র। আমি একদিন আমার স্যার কে জিজ্ঞেসা করেছিলাম। স্যার, আমাদের বর্তমান শিক্ষা মন্ত্রী হিন্দু নাকি মুসলিম। তখন আমার স্যার খুব সহজেই উত্তর দিয়েছে সে মুসলিম। তারপরও আমি সম্পুর্ন বিশ্বাস করতে পারিনি। তারপর গুগল এর সাহায্য নিয়ে সম্পুর্ন বিশ্বাস আনি যে সে মুসলিম। কিন্ত এখন তার ইসলাম বিদ্বেষী কাজ দেখে আমি গুগল কেও বিস্বাস করতে পারছি নাহ। সরি মন্ত্রী মসাই ছোট হয়ে এতো বড় কথা বলার কোনো ইচ্ছেই আমার ছিলো নাহ। কিন্তু আমি যে মুসলিম আমাকেতো এই বিষয় কথা বলতেই হবে। রাগ কইরেন নাহ নতুন সংস্কারনে নতুন বই তৈরি করেন। আপনার জন্য দোয়া রইলো আল্লাহ যেন আপনাকে ফিরিয়ে দিয়। আমিন
Total Reply(0)
MD Hasan Mahmud ৬ ফেব্রুয়ারি, ২০২৩, ১০:৫৩ পিএম says : 0
তথাকথিত শিক্ষা মন্ত্রীর এসব ইসলাম বিদ্বেষী কাজ দেখে। আমার একটা কথা মনে পরে গেছে। সম্ভবত আমি তখন নবম অথবা দশম শ্রেনীর ছাত্র। আমি একদিন আমার স্যার কে জিজ্ঞেসা করেছিলাম। স্যার, আমাদের বর্তমান শিক্ষা মন্ত্রী হিন্দু নাকি মুসলিম। তখন আমার স্যার খুব সহজেই উত্তর দিয়েছে সে মুসলিম। তারপরও আমি সম্পুর্ন বিশ্বাস করতে পারিনি। তারপর গুগল এর সাহায্য নিয়ে সম্পুর্ন বিশ্বাস আনি যে সে মুসলিম। কিন্ত এখন তার ইসলাম বিদ্বেষী কাজ দেখে আমি গুগল কেও বিস্বাস করতে পারছি নাহ। সরি মন্ত্রী মসাই ছোট হয়ে এতো বড় কথা বলার কোনো ইচ্ছেই আমার ছিলো নাহ। কিন্তু আমি যে মুসলিম আমাকেতো এই বিষয় কথা বলতেই হবে। রাগ কইরেন নাহ নতুন সংস্কারনে নতুন বই তৈরি করেন। আপনার জন্য দোয়া রইলো আল্লাহ যেন আপনাকে ফিরিয়ে দিয়। আমিন
Total Reply(0)
Fouzia Nigar Sultana ৬ ফেব্রুয়ারি, ২০২৩, ১০:৫৩ পিএম says : 0
শিক্ষা ব্যবস্থা ধ্বংস যারা করছে, ভবিষ্যতে তাদেরই এর পরিনতি ভোগ করতে হবে। ডঃ জাফর ইকবাল কি লেখক হুমায়ুন আহমেদ এর আপন ভাই? নাকি পালক সন্তান? পারিবারিক শিক্ষায় এত পাথর্ক্য!
Total Reply(0)
Fouzia Nigar Sultana ৬ ফেব্রুয়ারি, ২০২৩, ১০:৫৩ পিএম says : 0
শিক্ষা ব্যবস্থা ধ্বংস যারা করছে, ভবিষ্যতে তাদেরই এর পরিনতি ভোগ করতে হবে। ডঃ জাফর ইকবাল কি লেখক হুমায়ুন আহমেদ এর আপন ভাই? নাকি পালক সন্তান? পারিবারিক শিক্ষায় এত পাথর্ক্য!
Total Reply(0)
Ainun Nahar ৬ ফেব্রুয়ারি, ২০২৩, ১০:৫৪ পিএম says : 0
যারা অসত্য এবং বিকৃত তথ্য দিয়ে এটি রচনা করেছেন তাদের প্রত্যাহার করে সঠিক তথ্য সমৃদ্ধ পাঠ্যবই প্রনয়ন করা হোক এবং এই ধরনের বিদ্বেষপূর্ণ কনটেন্ট প্রত্যাহারের জোর দাবি জানাচ্ছি।
Total Reply(0)
Ainun Nahar ৬ ফেব্রুয়ারি, ২০২৩, ১০:৫৪ পিএম says : 0
যারা অসত্য এবং বিকৃত তথ্য দিয়ে এটি রচনা করেছেন তাদের প্রত্যাহার করে সঠিক তথ্য সমৃদ্ধ পাঠ্যবই প্রনয়ন করা হোক এবং এই ধরনের বিদ্বেষপূর্ণ কনটেন্ট প্রত্যাহারের জোর দাবি জানাচ্ছি।
Total Reply(0)
Khan ৭ ফেব্রুয়ারি, ২০২৩, ৩:৪১ এএম says : 0
প্রতিটি মুসলিমদের দায়িত্ব এর বিরুদ্ধে প্রতিবাদ করা।
Total Reply(0)

এ সংক্রান্ত আরও খবর

এ বিভাগের অন্যান্য সংবাদ

মোবাইল অ্যাপস ডাউনলোড করুন