ফরিদপুরের সালথা উপজেলা দলিল লেখক সমিতির সভাপতি, কাঠিয়ার গট্টি গ্রামের মো. দলিল উদ্দিন মাতুব্বরের পুত্র এনায়েত হোসেন চান মিয়ার বিরুদ্ধে জাল সনদে লাইসেন্সে নিয়ে দলিল লেখক সমিতির সভাপতি হওয়ার তদন্ত শুরু হয়েছে। এই বিষয়ে স্থানীয় ওলিদ ফকির, নিবন্ধন অধিদপ্তর এর মহা-পরিদর্শক দফতরে একটি লিখিত অভিযোগে করছেন বলে গণমাধ্যমকে নিশ্চিত করছেন। অভিযোগে উল্লেখ্য, চান মিয়া ভুয়া ও জাল সার্টিফিকেটের মাধ্যমে দলিল লেখকের ১৪/২০০০নং লাইসেন্স প্রাপ্ত হন। তার ভাবুকদিয়া ঠেনঠেনিয়া সিনিয়র মাদরাসা থেকে ১৯৯৫ সালে দাখিল পাশের সার্টিফিকেটে দেখা যায় এক ঠিকানা। এবং ২০২০ সালে ৮ম শ্রেণির একটি প্রত্যায়নপত্রে দেখা যায়, আরেক ঠিকানা। জাল সনদ দিয়ে লাইসেন্স করার অভিযোগটির তদন্তে মহা-পরিদর্শক নিবন্ধন অধিদফতরের থেকে তদন্তের জন্য চরভদ্রাসন সাব-রেজিস্টার ফয়সাল হোসেনকে দায়িত্ব দেন। তিনি সালথা সাবরেজিস্টার অফিসও পরিদর্শন করেন। তিনি গণমাধ্যমকে জানান, ঘটনার আলোকে তদন্ত শুরু করেছি, শেষ করতে সময় লাগবে। ঘটনাটি মাদরাসা বোর্ডে খোঁজ নিতে হবে। সে কোনো মূল সার্টিফিকেট দেখাতে পারিনি।
এ বিষয়ে অভিযুক্ত এনায়েত হোসেন চান মিয়া গণমাধ্যমকে কে বলেন, আমার সার্টিফিকেট জাল নয়, এটা ঠিক আছে। সমস্ত অভিযোগ মিথ্যা।
উল্লিখিত বিষয় সালথা উপজেলা চেয়ারম্যান ওয়াদুদ মাতুব্বর বলেন, আমার জানা মতে চান মিয়ার এসএসসির সার্টিফিকেটটি জাল। তার জালিয়াতির শাস্তি দাবি করছি।
মোবাইল অ্যাপস ডাউনলোড করুন
মন্তব্য করুন