রোববার ২৪ নভেম্বর ২০২৪, ০৯ অগ্রহায়ণ ১৪৩১, ২১ জামাদিউল সানী ১৪৪৬ হিজরি

কর্পোরেট

স্যাভলন এর উদ্যোগে ক্লিন বাংলাদেশ ক্যাম্পেইনের যাত্রা শুরু

| প্রকাশের সময় : ১১ ফেব্রুয়ারি, ২০১৭, ১২:০০ এএম

প্রতি বছর নানা বয়সের লক্ষ লক্ষ মানুষ পরিষ্কার পরিচ্ছন্নতাজনিত সুস্থতায় আক্রান্ত হয়। আর প্রাণঘাতী এসব রোগের কারণ আমরা নিজেরাই। দেশের একটা বড় অংশ পথেঘাটে ও যেখানে-সেখানে ময়লা আবর্জনা ফেলে অভ্যস্ত। এটি নিতান্তই একটি নেতিবাচক অভ্যাস এবং এর ফলে আমাদের চারপাশের পরিবেশ দূষিত হচ্ছে। শুধু পরিবেশ দূষণই নয়, এসব আবর্জনা প্রাণঘাতী ভাইরাস, ব্যাকটেরিয়া ও জীবাণুরও উৎস। দেশ পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন রাখার নিমিত্তে, জনসচেতনতা বৃদ্ধির লক্ষ্যে এসিআই এর পণ্য, দেশের ১ নম্বর অ্যান্টিসেপ্টিক ব্র্যান্ড, স্যাভলন আগামী ৯ ফেব্রæয়ারি ২০১৭ থেকে “স্যাভলন-ক্লিন বাংলাদেশ” শীর্ষক ক্যা¤েপইন হাতে নিয়েছে। “চলো গড়ি জীবাণুমুক্ত বাংলাদেশ” ¯েøাগান নিয়ে “স্যাভলন-ক্লিন বাংলাদেশ” ক্যাম্পেইনটি আনন্দ, বিনোদন ও কার্যকর উপায়ে জনগণের মাঝে পরিষ্কার পরিচ্ছন্নতা বিষয়ে সচেতনতা ছড়িয়ে দিবে। “স্যাভলন-ক্লিন বাংলাদেশ” ক্যাম্পেইনকে সামনে রেখে ৮ ফেব্রæয়ারি ২০১৭ এসিআই সেন্টার, ২৪৫ তেজগাঁও বাণিজ্যিক এলাকায় অনুষ্ঠিত এক সংবাদ সম্মেলনে স্বনামধন্য লেখক আনিসুল হক উক্ত ক্যাম্পেইনটির উদ্বোধন করেন। এতে অন্যান্যদের মাঝে উপস্থিত ছিলেন এসিআই কনজ্যুমার ব্র্যান্ড্স-এর এক্সিকিউটিভ ডিরেক্টর এবং এসিআই সল্ট লিমিটেডের ম্যানেজিং ডিরেক্টর সৈয়দ আলমগীর, বিজনেস ডিরেক্টর মো. কামরুল হাসান, এবং জেনারেল ম্যানেজার, সেল্স মো. জাকির হোসাইন। বহুবছর ধরে বাংলাদেশের প্রতিটি পরিবারকে সুরক্ষা দিয়ে আসছে স্যাভলন। দেশের অসংখ্য স্কুলের লাখো ছাত্র-ছাত্রী আজ জানে কিভাবে সঠিক নিয়মে হাত ধুতে হয়। কারণ স্যাভলন হ্যান্ডওয়াশ টিম স্কুলগুলোতে তাদের নিয়মিত কার্যক্রম পরিচালনা করে আসছে। ক্ষত-পোড়া ও কাটা-ছেড়া প্রতিকারে, জীবাণুমুক্ত গোসলে ও ঘরের মেঝের পরিচ্ছন্নতায় স্যাভলন নিশ্চিত করেছে জীবাণুমুক্ত প্রতিদিন। প্রাথমিক চিকিৎসার একটি অবিচ্ছেদ্য অংশ তাই স্যাভলন। প্রতিটি শেভে এবং সঠিক স্যানিটেশনে স্যাভলন দিয়ে আসছে সুরক্ষার ছায়া। একটি পরিবারের পরিচ্ছন্নতা থেকে শুরু করে শিশুর সুস্থতা ও স্বাস্থ্যরক্ষায় স্যাভলনের ভূমিকা অনস্বীকার্য।
অনুষ্ঠানের প্রধান অতিথি আনিসুল হক বলেন, “স্যাভলনের মত মার্কেট লিডার ব্র্যান্ডকেই মানায় এরকম সমাজ পরিবর্তনশীল পদক্ষেপ নেয়ার। আমি নিজে ব্যক্তিগতভাবে এই মহৎ উদ্যোগের সাথে আছি, আপনারাও এগিয়ে আসুন। ভবিষ্যৎ প্রজন্মের জন্য জীবাণুমুক্ত বাংলাদেশ গড়ে তোলার এখনই সময়।”
জনাব সৈয়দ আলমগীর বলেন, “আমি বিশ্বাস করি, “স্যাভলন-ক্লিন বাংলাদেশ” ক্যাম্পেইন আমাদের মাঝে নতুন এক দিগন্ত উম্মোচনের আশ্বাস নিয়ে আসবে, যা নিশ্চিত করবে আগামী দিনের সুন্দর ভবিষ্যৎ। একটি পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন শহরই পারে পরিচ্ছন্ন চিন্তা-চেতনার বিকাশ ঘটাতে। স বিজ্ঞপ্তি

 

Thank you for your decesion. Show Result
সর্বমোট মন্তব্য (0)

এ বিভাগের অন্যান্য সংবাদ

মোবাইল অ্যাপস ডাউনলোড করুন