কেভিন রেনল্ডস পরিচালিত বিব্লিকাল এপিক ধারার চলচ্চিত্র ‘রিজেন’। ‘ফানডাঙ্গো’ (১৯৮৫), ‘দ্য বিস্ট অফ ওয়ার’ (১৯৮৮), ‘রবিনহুড : প্রিন্স অফ থিভস’ (১৯৯১), ‘রাপা নুই’ (১৯৯৪), ‘ওয়াটারওয়ার্ল্ড’ (১৯৯৫), ‘ওয়ান এইট সেভেন’ (১৯৯৭), ‘দ্য কাউন্ট অফ মন্টে ক্রিস্টো’ (২০০২) এবং ‘ট্রিস্টান অ্যান্ড ইসোল্ডে’ রেনল্ডস পরিচালিত পূর্ণদৈর্ঘ্য চলচ্চিত্র। বাইবেলোক্ত যীশু খ্রিস্টের ক্রুশবিদ্ধ হয়ে নিহত হবার পরের ঘটনা। এই ঘটনা বর্ণিত হয়েছে একজন খ্রিস্ট প্রচারিত ধর্মে অবিশ্বাসী মুখ থেকে। সেই সময় জেরুজালেমের শাসনকর্তা রোমান সম্রাট নিয়োজিত একজন দূত। সেই সময় মানুষের ধর্মবিশ্বাস নিয়ে রোমান সেই শাসক তেমন করে নাক গলায়নি। তাদের দায়িত্ব ছিল সেখানে যাতে কোনও রকম শৃঙ্খলার ব্যাঘাত না ঘটে। ক্রুশবিদ্ধ হয়ে যীশুর মৃত্যুর পর তার অনুসারীরা জানায়, তার পুনরুত্থান হয়েছে এবং আদতেই দেখা গেল তার দেহ যেখানে রাখা হয়েছিল সেখানে নেই। রোমান শাসক এই বিষয়টি তদন্তের ভার দেয় ক্লভিয়াস (জোসেফ ফাইন্স) নামের এক প্রভাবশালী সেনা কর্মকর্তাকে। তার সহকারীর দায়িত্ব পায় লুসিয়াস (টম ফেল্টন)। ক্রুশবিদ্ধ হবার পরের ঘটনার ব্যাখ্যা সংগ্রহ করার দায়িত্ব তাদের। যাতে ইয়েশুয়া নামের সেই মানুষটির মৃত্যু এবং পুনরুত্থানের গুজব ঘিরে বড় কোনও ধরনের সঙ্কট সৃষ্টি না হতে পারে সে জন্য তাদের এসব কথা অসারও প্রমাণ করতে হবে।
গ্রন্থনা : মোহাম্মদ শাহ আলম
মোবাইল অ্যাপস ডাউনলোড করুন
মন্তব্য করুন