বৃহস্পতিবার, ২৮ মার্চ ২০২৪, ১৪ চৈত্র ১৪৩০, ১৭ রমজান ১৪৪৫ হিজরী

ব্যবসা বাণিজ্য

চিংড়ি চাষে আধুনিক প্রযুক্তি ও পদ্ধতি প্রয়োগ জরুরি :কর্মশালায় বক্তারা

প্রকাশের সময় : ২৯ ফেব্রুয়ারি, ২০১৬, ১২:০০ এএম

ইনকিলাব ডেস্ক : রাজধানীর পিকেএসএফ মিলনায়তনে সম্প্রতি পল্লী কর্মসহায়ক ফাউন্ডেশন এবং বাংলাদেশ সিরিম অ্যান্ড ফিশ ফাউন্ডেশনের উদ্যোগে আয়োজিত এক কর্মশালায় চিংড়ি চাষের ক্ষেত্রে আধুনিক প্রযুক্তি ও পদ্ধতি প্রয়োগের তাগিদ দেয়া হয়েছে।
আলোচনার মূল বিষয় ছিল বাংলাদেশের অর্থনৈতিক এবং উন্নয়নে চিংড়ি খাতের অবদান বৃদ্ধির সম্ভাবনা এবং এই খাতের তৃণমূল পর্যায়ের উৎপাদনকারীদের জন্য বিভিন্ন চ্যালেঞ্জ।
কর্মশালায় গবেষণা প্রতিবেদন উপস্থাপন করেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অর্থনীতি বিভাগের অধ্যাপক ড. বজলুল হক খন্দকার।
গবেষণায় বাংলাদেশের অ্যাকুয়াকালচার শিল্পের সমৃদ্ধ সম্ভাবনার ওপর আলোকপাত করা হয়। এতে বলা হয়, এই শিল্পের টেকসই প্রবৃদ্ধি দেশের সামগ্রিক অর্থনৈতিক উন্নয়ন, কর্মসংস্থান তৈরি, দারিদ্র্য বিমোচন এবং সামাজিক অন্তর্ভুক্তকরণ এবং পরিবেশগত দায় বৃদ্ধিতে অবদান রাখবে। জলাশয়ে সুব্যবস্থাপনা, অবকাঠামোয় বিনিয়োগ এবং অ্যাকুয়াকালচারের সঠিক ব্যবহার, ঋণের সম্প্রসারণ, উন্নত পোনা এবং খাদ্যের সহজপ্রাপ্যতা অ্যাকুয়াকালচার শিল্পের টেকসই প্রবৃদ্ধি নিশ্চিত করতে পারে বলে গবেষণায় উঠে এসেছে।
কর্মশালায় অন্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন অর্থ মন্ত্রণালয়ের সচিব মাহবুব আহমেদ, বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের সচিব হেদায়েতুল্লা আল মামুন, মৎস্য এবং প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের সচিব মাকসুদুল হাসান খান, সাবেক তত্ত্বাবধায়ক সরকারের উপদেষ্টা ড. হোসেন জিল্লুর রহমান, বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক উপাচার্য ড. আব্দুস সাত্তার ম-ল, ফুড অ্যান্ড এগ্রিকালচার অর্গানাইজেশন বাংলাদেশের উপ-প্রতিনিধি ডেভিড ডোলান এবং ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ আলী তাসলিম।

 

Thank you for your decesion. Show Result
সর্বমোট মন্তব্য (0)

এ বিভাগের অন্যান্য সংবাদ

মোবাইল অ্যাপস ডাউনলোড করুন