মাথায় ভরা চুল একজন পুরুষকে করে তোলে ব্যক্তিত্বসম্পন্ন। কিন্তু যৌবনে যখন চুল পড়া শুরু হয়, নারী-পুরুষ সবাই অসহায় হয়ে পড়ে। কারণ, যৌবনকে ধরে রাখতে চুলের ভূমিকা অনেকখানি। বর্তমানে কসমেটিক চিকিৎসার মাধ্যমে টাক মাথায় চুল গজানো সম্ভব হয়েছে।
টাক : টাক শব্দটির ইংরেজী প্রতিশব্দ হলো- এলোপেসিয়া। অর্থাৎ টাক বলতে মাথা বা শরীরের লোম যেকোন অংশ হতে আংশিক বা ছড়ানো ছিটানো চুল পড়ে যাওয়াকেই বুঝায়।
শ্রেণীবিভাগ : ০ স্কারিং ও নন-স্কারিং
০ হেরেডিটারী ও নন- হেরেডিটারী
০ এলোপেসিয়া এরিয়াটা, এলোপেসিয়া টোটালিস এবং এলোপেসিয়া- ইউনিভার্সালিস।
টাক এর কারণ
প্রধান প্রধান কারণগুলো হলো- ০ ইডিওপ্যাথিক অর্থাৎ কারণ অজানা ০ অটোইমিউন ০ জীবাণুঘটিত ০ জন্মগত ০ সিস্টেমিক ০ টিউমারজনিত ০ ফিজিওলজিক্যাল ০ হরমোনজনিত ০ জখমজনিত ০ পুষ্টিহীনতা ০ ঔষধের পার্শ্বক্রিয়া ০ চর্ম রোগ ০ সাইকোলজিক্যাল
ল্যাব-পরীক্ষা : প্রধান পরীক্ষাগুলো হলো- ০ মাইক্রোস্কপি ০ হরমোন এনালাইসিস ০ রক্তের বিশেষ কিছু পরীক্ষা
আধুনিক বৈজ্ঞানিক চিকিৎসা : প্রচলিত চিকিৎসাগুলোর সাফল্য টপকিয়ে আধুনিক বৈজ্ঞানিক কসমেটিক চিকিৎসায় স্টেমসেল থেরাপি ও টপিক্যাল মিনক্সিডিলের প্রচলন বর্তমানে টাক চিকিৎসায় সাফল্য এনেছে। তাই আর দেরী নয়। কারণ, বর্তমানে এ চিকিৎসাটির সাফল্য ও জনপ্রিয়তা একগাদা টাকা খরচ করে ‘হেয়ার-ট্রান্স প্লানটেশন’ এর চাহিদা অনেক অনেক কমিয়ে দিয়েছে।
ষ ডা. একেএম মাহমুদুল হক খায়ের
ত্বক, যৌন, সেক্স ও এলার্জী বিশেষজ্ঞ
এবং কসমেটিক সার্জন।
সিনিয়র কনসালটেন্ট।
বঙ্গবন্ধু মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়, ঢাকা।
ফোন : ০১৭১৯২১৯৪২৯, ০২৯৩৪২৮৭৬
মোবাইল অ্যাপস ডাউনলোড করুন
মন্তব্য করুন