শুক্রবার, ২৬ এপ্রিল ২০২৪, ১৩ বৈশাখ ১৪৩১, ১৬ শাওয়াল ১৪৪৫ হিজরী

আন্তর্জাতিক সংবাদ

সংক্ষিপ্ত বিশ্বসংবাদ

| প্রকাশের সময় : ১ আগস্ট, ২০১৭, ১২:০০ এএম

বজ্রপাতে হতাহত ১৯
ইনকিলাব ডেস্ক : ভারতের পূর্বাঞ্চলীয় রাজ্য উড়িষ্যায় বজ্রপাতে অন্তত ১১ জনের মৃত্যু ও আরো আট জন আহত হয়েছে। গতকাল সোমবার দেশটির কর্মকর্তারা একথা জানান। উড়িষ্যার রাজধানী ভুবনেশ্বরের উত্তর-পূর্বাঞ্চলীয় জেলা ভাদরাক, বলেশ্বর ও কেন্দ্রপাড়ায় হতাহতের এই ঘটনা ঘটে। স্থানীয় এক কর্মকর্তা গণমাধ্যমকে বলেন, ‘বজ্রপাতে ভাদরাকে পাঁচ জন এবং বলেশ্বর ও কেন্দ্রপাড়ায় একজন করে মারা গেছেন।’ তিনি আরো বলেন, ‘বজ্রপাতে আহতদের জেলা হাসপাতালগুলোতে ভর্তি করা হয়েছে।’ হতাহতদের অধিকংশই কৃষি শ্রমিক। এরা বজ্রপাতের সময় ধান ক্ষেতে কাজ করছিল অথবা গাছের কাছে দাঁড়িয়ে ছিল। গত সপ্তাহে কাছের অন্ধ্রপ্রদেশে বজ্রপাতে তিন জনের প্রাণহানি ঘটে। সূত্র : সিনহুয়া।

খুলে গেলো হুখৌ জলপ্রপাত
ইনকিলাব ডেস্ক : চীনের ইয়েলো রিভারে হুখৌ জলপ্রপাত রোববার দর্শকদের জন্য পুনরায় খুলে দেয়া হয়েছে। সানজি প্রদেশে প্রবল বৃষ্টিতে ইয়েলো রিভারে সৃষ্ট বন্যার কারণে ২৬ জুলাই কর্তৃপক্ষ জলপ্রপাতটি বন্ধ করে দেয়। ইয়েলো রিভারের উজানে ইউলিন এলাকাতে গত শনিবার বন্যায় ১০ জনের মৃত্যু হয় ও একজন নিখোঁজ রয়েছে। হুখৌ জলপ্রপাত হচ্ছে চীনের হুয়াংহো নদীতে পড়া বিখ্যাত জলপ্রপাত। তা ইয়ান আন শহরের ই ছুয়ান জেলায় অবস্থিত। জলপ্রপাতটি ৫০ মিটার চওড়া এবং এর গভীরতা প্রায় ৫০ মিটার। জলপ্রপাতের বৃহত্তম আয়তন ৩০ হাজার বর্গমিটার। তা কুইচৌ’র হুয়াংকুওশু জলপ্রপাতের পর চীনের দ্বিতীয় বড় জলপ্রপাত। সূত্র : সিনহুয়া।

সোয়াইন ফ্লুতে মৃত ১০
ইনকিলাব ডেস্ক : মিয়ানমারের ইয়াঙ্গুনে মৌসুমি সোয়াইন ফ্লু এ/এইচ১এন১-২০০৯ এ আক্রান্ত হয়ে আরো তিন জন মারা গেছে। এ নিয়ে দেশটিতে প্রাণঘাতী এই রোগে মৃতের সংখ্যা বেড়ে ১০ জনে দাঁড়িয়েছে। গতকাল সোমবার মিয়ানমার নিউজ এজেন্সি একথা জানিয়েছে। দেশটিতে প্রাণঘাতী ভাইরাসে যে ৪৪ জন আক্রান্ত হয়েছে, তাদের মধ্য থেকে ১০ জন মারা গেছে। কর্তৃপক্ষ মৌসুমী রোগটি নিয়ন্ত্রণ না হওয়া পর্যন্ত জনপ্রিয় ধর্মীয় উৎসব তাউং বিওন ফেস্টিভালের আয়োজন পিছিয়ে দিয়েছে। উৎসবটি ৩১ জুলাই থেকে ৭ আগস্ট পর্যন্ত মান্দালয় অঞ্চলে অনুষ্ঠিত হওয়ার কথা ছিল। সূত্র : সিনহুয়া।

মুক্ত চলাচল বন্ধ ২০১৯-এ
ইনকিলাব ডেস্ক : ইউরোপীয় ইউনিয়ন (ইইউ) ও ব্রিটেনের মধ্যে অবাধ চলাচল ২০১৯ সালের মার্চ মাসে শেষ হবে। ওই সময়ে ব্রিটেন ইইউ থেকে বেরিয়ে যাবে। সোমবার ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী থেরেসা মে’র মুখপাত্র এই তথ্য জানিয়েছে। গত সপ্তাহে ব্রিটিশ অর্থমন্ত্রী ফিলিপ হ্যামন্ড বলেছিলেন, ব্রিটেনের ইইউ ছেড়ে বেরিয়ে যাওয়ার পর অভিবাসননীতির আশু পরিবর্তন হবে না। কিন্তু ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রীর মুখপাত্রের বক্তব্য অর্থমন্ত্রীর সঙ্গে সাংঘর্ষিক। থেরেসা মে’র মুখপাত্র সাংবাদিকদের বলেন, ২০১৯ সালের মার্চে অবাধ ও মুক্ত চলাচল বন্ধ হয়ে যাবে।
সূত্র : রয়টার্স।

 

Thank you for your decesion. Show Result
সর্বমোট মন্তব্য (0)

এ বিভাগের অন্যান্য সংবাদ

মোবাইল অ্যাপস ডাউনলোড করুন