মঙ্গলবার, ২৩ এপ্রিল ২০২৪, ১০ বৈশাখ ১৪৩১, ১৩ শাওয়াল ১৪৪৫ হিজরী

বিনোদন প্রতিদিন

লন্ডন হ্যাজ ফলেন

প্রকাশের সময় : ১৪ মার্চ, ২০১৬, ১২:০০ এএম

ইরানি বংশোদ্ভূত বাবাক নাজাফি পরিচালিত অ্যাকশন থ্রিলার চলচ্চিত্র ‘লন্ডন হ্যাজ ফলেন’। পূর্ণদৈর্ঘ্য ‘ইজি মানি টু : হার্ড টু কিল’ (২০১২) এবং ‘সেব্বে’ (২০১০) ছাড়া নাজাফি একাধিক স্বল্পদৈর্ঘ্য চলচ্চিত্রর পরিচালনা করেছেন। ‘লন্ডন হ্যাজ ফলেন’ ২০১৩ সালে মুক্তিপ্রাপ্ত ‘অলিম্পাস হ্যাজ ফলেন’ ফিল্মটির সিকুয়েল।
এক রহস্যজনক পরিস্থিতিতে আকস্মিকভাবে ব্রিটিশ প্রধান মন্ত্রী জেমস উইলসন মারা গেছে। সারা দুনিয়ায় আলোড়ন পড়ে গেছে। সবাই স্তম্ভিত। তার অন্ত্যেষ্টিক্রিয়া হবে লন্ডনে। পাশ্চাত্য দুনিয়ার প্রায় সব শীর্ষ নেতা, প্রেসিডেন্ট এবং প্রধান মন্ত্রীরা সেই অনুষ্ঠানে যোগ দেবে। মার্কিন প্রেসিডেন্ট বেনজামিন অ্যাশারও এসেছে (অ্যারন একহার্ট)। সিক্রেট সার্ভিস সদস্য মাইক জানতে পারে ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রীর আকস্মিক মৃত্যু থেকে শুরু করে সব নেতাদের অন্ত্যেষ্টিক্রিয়া অনুষ্ঠানে যোগ দেয়া আসলে বড় এক ষড়যন্ত্রের অংশ। তার প্রমাণও পাওয়া যায়। আগমনের প্রায় সঙ্গে সঙ্গেই বেশ কয়েকজন নেতা সন্ত্রাসী হামলায় নিহত হয়। সারা লন্ডন মহানগর অচল হয়ে যায়। ব্যানিং আরেক এমআই সিক্স সদস্য জ্যাকুলিন মার্শালের (শার্লট রাইলি) সহায়তায় মার্কিনে প্রেসিডেন্টকে নিরাপদ স্থানে নিয়ে যেতে সক্ষম হয়। কিন্তু সন্ত্রাসীরা তাদের পিছু ছাড়ে না। প্রেসিডেন্টকে একটি হেলিকপ্টারে করে সরিয়ে নেবার চেষ্টা করে তার ব্যর্থ হয়। কিন্তু ব্যানিং হাল ছাড়ে না। এদিকে ভাইস প্রেসিডেন্ট অ্যালান টার্নবুলের (মর্গ্যান ফ্রিম্যান) সঙ্গে এক আন্তর্জাতিক সন্ত্রাসী যোগাযোগ করে জানায় এই আক্রমণের জন্য সেই দায়ী। ড্রোন হামলায় তার পরিবারের সদস্যদের মৃত্যুর প্রতিশোধ নেয়ার জন্যই এই আক্রমণ।
গ্রন্থনা : মোহাম্মদ শাহ আলম

 

Thank you for your decesion. Show Result
সর্বমোট মন্তব্য (0)

মোবাইল অ্যাপস ডাউনলোড করুন