উত্তর : শরীয়তে ওয়াজিব হুকুম তরককারী কিংবা কোনো হারাম কাজ সম্পাদনকারী, বিশেষভাবে যদি মুসল্লীদের মধ্যে তার এ প্রবণতা প্রসিদ্ধ হয়ে থাকে, তবে তাকে ইমামতিতে না দেওয়াই উত্তম। জেনে শুনে এমন ব্যক্তির ইমামতিতে নামাজ পড়া মাকরুহ। যদি অধিকাংশ মুসল্লী এ ব্যক্তির দোষত্রুটি না জানে তাহলে তাদের নামাজ পড়তে কোনা অসুবিধা নেই। যারা জানেন, আর কোনোরূপ ফেতনা ছাড়া তাকে নামাজ পড়ানো থেকে বিরত রাখতে পারেন। তারা এর পেছনে নামাজ পড়বেন না। যদি এমন ব্যক্তি ইমাম হয়েই যান, তাহলে একান্ত ইচ্ছা করলে কেউ তার পেছনে নামাজ নাও পড়তে পারেন। না জানা অবস্থায় কিংবা শৃংখলার খাতিরে, অপরাগ অবস্থায় যে কেউ তার পেছনে নামাজ পড়লে নামাজ হয়ে যাবে।
উত্তর দিয়েছেন : আল্লামা মুফতি উবায়দুর রহমান খান নদভী
সূত্র : জামেউল ফাতাওয়া, ইসলামী ফিক্হ ও ফাতওয়া বিশ্বকোষ।
প্রশ্ন পাঠাতে নিচের ইমেইল ব্যবহার করুন।
inqilabqna@gmail.com
মোবাইল অ্যাপস ডাউনলোড করুন
মন্তব্য করুন