শুক্রবার ১৪ নভেম্বর ২০২৪, ৩০ কার্তিক ১৪৩১, ১২ জামাদিউল সানী ১৪৪৬ হিজরি

ইসলামী প্রশ্নোত্তর

প্রশ্ন : আমার ছেলের বয়স ৩ বছর। আমি যখন মসজিদে যাই সে আমার সাথে প্রায়ই মসজিদে যাওয়ার জন্য কান্নাকাটি করে। তাই তাকে বিভিন্ন সময় নিয়ে যাই। এটা অনেকেই বাকাঁ চোখে দেখে। নাবালক বাচ্চাদের আসলেই মসজিদে নেয়া ঠিক কি না? সে বিষয়ে পরামর্শ চাচ্ছি?

মোস্তাফিজুর রহমান
ইমেইল থেকে

প্রকাশের সময় : ২৭ ডিসেম্বর, ২০২১, ৮:২৬ পিএম

উত্তর : যারা পেশাব পায়খানা থেকে সচেতন হয়নি, মসজিদে কান্নাকাটির সম্ভাবনাও রয়েছে, পরিবেশ অনুক‚ল না হলে এত বাচ্চাকে মসজিদে না নেওয়া উচিত। এরচেয়ে বড় হলে নেওয়াই কর্তব্য। ৭ বছরে নামাজ পড়তে নির্দেশ দিতে হবে, এর আগে অভ্যাস করাতে হবে, ১০ বছর বয়সে হালকা শাসন করতে হবে, এই পদ্ধতিটিই সুন্নাত। সাধারণ মুসল্লীদের কষ্ট না দেওয়া প্রতিটি নামাজীর দায়িত্ব। এরমধ্যে নিজ শিশুকে নিয়ন্ত্রণে রাখাও অন্যতম দায়িত্ব।
উত্তর দিয়েছেন : আল্লামা মুফতি উবায়দুর রহমান খান নদভী
সূত্র : জামেউল ফাতাওয়া, ইসলামী ফিক্হ ও ফাতওয়া বিশ্বকোষ।
প্রশ্ন পাঠাতে নিচের ইমেইল ব্যবহার করুন।
inqilabqna@gmail.com

 

Thank you for your decesion. Show Result
সর্বমোট মন্তব্য (5)
Dr. Mohammad Nurul Islam ২৮ ডিসেম্বর, ২০২১, ১২:৩০ এএম says : 0
This is not a good suggestion. I disagree with the opinion. Here in the USA Mufti/Islamic Scholars encourage to bring kids to the mosque. If today they don't come, what is the guarantee that they will come tomorrow. We should prepare the ground for them. With Diaper if kids come to the mosque what is the problem? Kids will bother and it is their nature. And, we should manage them with love.
Total Reply(1)
৩ জানুয়ারি, ২০২২, ৭:৫০ পিএম says : 0
MD Hasan ২৮ ডিসেম্বর, ২০২১, ৬:৫৬ এএম says : 0
Our society and thinking have not advanced yet. It’s so merciful to bring children to the mosque. Others should have tolerance , todays kids are the future of the Islam.
Total Reply(0)
Md shahalam miji ২৯ ডিসেম্বর, ২০২১, ৯:২৮ পিএম says : 2
হুজুর সঠিক বলেছেন। যাদের উপর নামাজ ফরজ হয়নি তাদের জন‍্য নামাজিদের ইবাদতের একাগ্রতার ক্ষতিকর কাজ করা অন‍্যায়।
Total Reply(0)
Enjamamul Haq ২৯ ডিসেম্বর, ২০২১, ১১:৪২ পিএম says : 0
If hue & cry,chirping,sound,noise and so on like these absent in the Holy Mosque; then worry & dissapoint about successors.
Total Reply(0)
Md shahalam miji ৩০ ডিসেম্বর, ২০২১, ৯:০৫ এএম says : 0
ভাই মসজিদে হৈ চৈ হবে না হলে worry and dissapoint এ আমরা ভুগতে থাকিবো কেন? তবে হ‍্যা এক বয়ানে শুনেছি আমাদের নবী মুহাম্মদ সাঃআঃওয়া সাল্লাম সেজদার সময় শিশু নাতিরা তার উপরে উঠিতো।নবী এ ব‍্যাপারে কোন আদেশ নিষেধ কিছু করেননি কিন্তু মসজিদে জামায়াতের ভীতর এরুপ করার বয়ান কোথায় আছে?
Total Reply(0)

এ বিভাগের অন্যান্য সংবাদ

মোবাইল অ্যাপস ডাউনলোড করুন