শনিবার ৩০ নভেম্বর ২০২৪, ১৫ অগ্রহায়ণ ১৪৩১, ২৭ জামাদিউল সানী ১৪৪৬ হিজরি

ইসলামী প্রশ্নোত্তর

প্রশ্ন: বর্তমান আধুনিক জামানায় মুসলমান কী পরিমাণ আরাম-আয়েশ ও বিলাসিতা করতে পারবে?

আব্দুল গণি
ইমেইল থেকে

প্রকাশের সময় : ৩১ আগস্ট, ২০১৮, ১২:১০ এএম

উত্তর : এ যুগে মুসলমানরা ঠিক ততটুকু আরাম-আয়েশ করতে পারবে, যতটুকু তারা আগের যুগে করতে পেরেছে। নিজে নিজের হালাল উপার্জন থেকে আল্লাহর হক ও বান্দার হক দিয়ে দেয়ার পর আল্লাহর নেয়ামত প্রয়োজন পরিমাণ ভোগ করতে পারবে। বিলাসিতা না করাই ভালো। ভদ্রতা, সৌজন্য ও সুরুচি যতটুকু দাবি করে ততটুকু (গোনাহর বাইরে থেকে সুন্নতের অনুসরণ করে) করতে পারবে। এর মধ্যে বৈধ আরাম-আয়েশ করাও জায়েজ। শরীয়তে নিজের প্রয়োজন পূরণের তিনটি ধাপ বলা আছে। ১. প্রয়োজন। ২. আরাম ও সুবিধা, এ দু’টি বৈধ ও অনুমোদিত। ৩. লোক দেখানো ও বিলাসিতা, এটি শরীয়তে হারাম। এই নীতির আলোকে যতটুকু আরাম আয়েশ করা যায়। তবে খুব সাদাসিধা সরল-সহজ জিন্দেগি ইসলামে পছন্দনীয়। 

সূত্র : জামেউল ফাতাওয়া, ইসলামী ফিক্হ ও ফাতাওয়া বিশ্বকোষ।
উত্তর দিয়েছেন : আল্লামা মুফতি উবায়দুর রহমান খান নদভী

 

Thank you for your decesion. Show Result
সর্বমোট মন্তব্য (2)
NAZRUL CTG ARB ৩১ আগস্ট, ২০১৮, ৪:২৫ এএম says : 0
আমরা মোসলিম হয়েও,আল্লাহর বিধান অনুসারে,বেশি আরাম-আয়াসে দিন কাটাতে গেলে।আল্লাহকে তার প্রত্যেকটির কিছুর হিসাব দিতে হবে।তাছাড়া ৫ওয়াক্ত নামাজ-কালাম পড়ে ৫জন বিশিষ্ট কোন রকমে সংসার ছালাতে হিমসীম খাচ্ছি।তাতে আবার আরম-আায়েস কোথায়।পাচ্ছিনা চট্রগামে একটা চাকুরী।যা চাকুরীতে লোক নিয়োগ করা হচ্ছে।তা সবই আমাদের চট্রগামের বাহিরে।প্রতিদিন পেপার-পত্রিকায় দেখতেছি।শত হাজার হাজার লোক বিভন্ন চাকুরীতে নিতেছেন।এবং দরখাস্তও করতেছেন।কিন্তু তা সব আমাদের চট্রগামের বাহিরে।তাহলে আমাদের চট্রগ্রামের লোক,আরাম-আয়েশে জীবন করাতো দূরে থাক।রীতিমত খেতেও পারেনা।পারেনা তাদের ছেলে-মেয়েকে সব কিছুর বরন পুষন মিটাতে।এত আমাদের অবস্তা।একবেলা খেয়ে,অন্যবেলায় বুগে জীবন করতে হয়।এতে আবার আরাম-আয়েস
Total Reply(0)
৩১ আগস্ট, ২০১৮, ১২:০৬ পিএম says : 2
এখানে আপনি আপনার মন্তব্য করতে পারেনkon kabar halal ar kon kabar haram a somporke kiso bolien
Total Reply(0)

এ সংক্রান্ত আরও খবর

এ বিভাগের অন্যান্য সংবাদ

মোবাইল অ্যাপস ডাউনলোড করুন