আরব বিশ্বের প্রথম দেশ হিসেবে মেয়েদের ভায়াগ্রা প্রকাশ্যে বিক্রির অনুমোদন দিয়েছে মিসর। মিসরের মতো সামাজিক রক্ষণশীল দেশে এমন অনুমোদনের ফলে মিশ্র প্রতিক্রিয়া সৃষ্টি হয়েছে। ভায়াগ্রা সেবনকারী বেশ কয়েকজন নারীর সঙ্গে কথা বলেছে বিবিসি। ভায়াগ্রা খাওয়ার পর কেমন অনুভূতি হলো সে বিষয়ে রক্ষণশীল গৃহবধূ লায়লা জানান, ‘ঘুম পাচ্ছিল, মাথা ঘুরছিল, হৃদপিণ্ডের গতি দ্রুততর হয়ে গিয়েছিল।’ মেয়েদের ক্ষেত্রে যৌন ইচ্ছা বাড়ানোর ওষুধের রাসায়নিক নাম হচ্ছে ফ্লিবানসেরিন- যার নাম দেয়া হয়েছে ‘মেয়েদের ভায়াগ্রা’। মিসরের একটি স্থানীয় ফার্মসিউটিক্যাল কোম্পানি এটা তৈরি করছে। মিসরে মেয়েদের ভায়াগ্রার রং গোলাপি। এখানে বিজ্ঞাপনে বলা হচ্ছে, পুরুষদের নীল বড়ির নারী সংস্করণ হচ্ছে এই গোলাপি বড়ি। ১০ বছর বিবাহিত জীবন যাপন করার পর নিতান্ত কৌতূহলবশেই লায়লা এই মেয়েদের ভায়াগ্রা খাবার সিদ্ধান্ত নিয়েছিলেন। তবে নীল বড়ি অর্থাৎ পুরুষদের ভায়াগ্রা আর মেয়েদের গোলাপি ভায়াগ্রা সম্পূর্ণ ভিন্ন ভাবে কাজ করে। বিবিসি।
মোবাইল অ্যাপস ডাউনলোড করুন
মন্তব্য করুন