ইনকিলাব ডেস্ক : গত শুক্রবারের অভ্যুত্থানের সময় তুরস্কেও প্রেসিডেন্ট রিসেপ তাইয়েপ এরদোগানের পুরো পরিবার হত্যাকা-ের শিকার হতে যাচ্ছিলেন। অভ্যুত্থানচেষ্টার সময় তিনি পুরো পরিবার নিয়ে সেখানে ছিলেন। তাকে হত্যা কিংবা বন্দি করতে তিনটি হেলিকপ্টার নিয়ে বিদ্রোহী সৈন্যরা সেখানে ছুটে গিয়েছিল। তারা সেখানে পৌঁছেই হামলা শুরু করে। হোটেলে বোমাবর্ষণ করে। তবে আগাম খবর পেয়ে এরদোগান তার পরিবারের সদস্যদের নিয়ে সরে পড়েছিলেন। তারপর এরদোগান বিমানযোগে ইস্তাম্বুল রওনা হন। ওই রাতের ঘটনা সম্পর্কে সিএনএনকে দেয়া এক সাক্ষাতকারে এরদোগান বলেন, ‘১৫ তারিখে আমি পরিবারের সঙ্গে ছিলাম। আমরা ৫ দিনের ছুটিতে ছিলাম। আমরা ছিলাম মারমারিসে। ওইদিন রাত ১০টার দিকে আমি কিছু খবর পাই। তারা আমাকে পরিস্থিতি সম্পর্কে জানায়। তারা আমাকে অবগত করে, ইস্তাম্বুল, আঙ্কারা এবং আরো কয়েকটি জায়গায় কিছু কিছু মুভমেন্ট চলছে। আমরা তখনই সেখান থেকে সরে যাওয়ার সিদ্ধান্ত নেই। আমার সঙ্গে স্ত্রী, আমার মেয়ের জামাই, আমার নাতি-নাতনিরা ছিল। এই ঘটনা যখন চলছিল, তখন তারা সবাই আমার সঙ্গে ছিল। ফলে বিষয়টা আরো গুরুতর ছিল বলে তিনি জানান। ইন্ডিপেন্ডেন্ট।
মোবাইল অ্যাপস ডাউনলোড করুন
মন্তব্য করুন