ইউরোপে গ্রীস্মকাল আসলো বুঝি। অন্যান্য বছরের অভিজ্ঞতা থেকে বলা যায়, অল্প কিছুদিনের মধ্যেই ইউরোপের বিভিন্ন দেশে ঘুরতে যাবেন পর্যটকরা। এ মৌসুমটি ওইসব দেশের জন্য আয়ের দারুণ এক সুযোগ। পর্যটকরা যেন নির্বিঘ্নে আসতে পারেন সেটি নিশ্চিত করতে ইউরোপিয়ান ইউনিয়ন চায় যেন এর সদস্য দেশগুলো জুনের মধ্যেই তাদের সীমান্ত খুলে দেয়।–বিবিসি, ইউরোনিউজ
ইইউর হোম অ্যাফেয়ার্স কমিশনার ইউলভা জোহানসন সংবাদমাধ্যমের সাথে এসব কথা বলেন। করোনাভাইরাসের কারণে পর্যটন খাতে এ অঞ্চলের বিলিয়ন ইউরো রাজস্বের ক্ষতি হচ্ছে। ইউরোপের সরকারগুলো নিজেদের মধ্যে সমন্বয় করে নিচ্ছে যে কখন ও কীভাবে সীমান্ত খুলে দেয়া যায়। এ তথ্যটি ইইউর হোম অ্যাফেয়ার্স কমিশনার ইউলভা জোহানসন জানান। জোহানসন বলেন , এই অঞ্চলের দেশগুলো সহযোগিতার ভিত্তিতে আলোচনা করে সীমান্ত খুলে দেবে এবং গত মাসে এ ব্যাপারে কিছু সুপারিশমালাও এসেছে। তবে দেশগুলো অবশ্যই মানুষের স্বাস্থ্য পরিস্থিতি ও মহামারীতে আর্থিক ক্ষতির মধ্যে ভারসাম্য রক্ষা করে এবং ইউনিয়নের নির্দেশনা মেনে চলবে ।
জোহানসন আরও বলেন , ইতালি গত সপ্তাহে সীমান্ত খুলে দিয়েছে , তাদের অনুসরণ করে জুনের মধ্যেই সীমান্ত খুলে দিতে যাচ্ছে এই ব্লকের অন্য দেশগুলোও। ফ্রান্স, বেলজিয়াম, জার্মানি, গ্রিস, অস্ট্রিয়া, নেদারল্যান্ডস ও চেক রিপাবলিক মধ্য জুনেই সীমান্ত খুলে দেয়ার পরিকল্পনা করছে ।
মোবাইল অ্যাপস ডাউনলোড করুন
মন্তব্য করুন