মঙ্গলবার, ১৯ মার্চ ২০২৪, ০৫ চৈত্র ১৪৩০, ০৮ রমজান ১৪৪৫ হিজরী

আন্তর্জাতিক সংবাদ

মোদি-আদানি গাঁটছড়ায় ধস

ভারতের শেয়ার কেলেঙ্কারি ফাঁসে অর্থনীতিতে পতন

ইনকিলাব ডেস্ক | প্রকাশের সময় : ৭ ফেব্রুয়ারি, ২০২৩, ১২:০০ এএম

এ মুহূর্তে ভারতের বিতর্কিত গৌতম আদানি বছরটি শুরু করেছিলেন বিশে^র অন্যতম ধনী ব্যক্তি হিসাবে যার সম্পদের মূল্য পাঁচ বছরে ২ হাজার ৫শ’ শতাংশ বেড়েছিল। তার এ উত্থানকে তিনি চিত্রিত করেছিলেন ভারতের প্রবৃদ্ধির অবিচ্ছেদ্য অংশ হিসেবে। আদানি প্রায়শই বলতেন যে, তার প্রতিষ্ঠানগুলো দেশের প্রয়োজনের সাথে একইসূত্রে বাঁধা। ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির সাথে অবিচ্ছেদ্য অংশীদারিত্বের ওপর নির্ভর করে গৌতম আদানি তার ব্যক্তিগত প্রতিষ্ঠানগুলোকে বিদ্যুৎ, বন্দর, খাদ্য এবং আরো অনেক কিছুতে একচ্ছত্র রাজত্ব কায়েম করেছিলেন। এখন দর্শনীয়ভাবে আদানি রাজ্যের ভাগ্য এর উত্থানের চেয়েও দ্রত ধসে পড়ছে এবং এ পতনের ফল অর্থনৈতিক ও রাজনৈতিক ক্ষেত্রগুলোর মধ্য দিয়ে ছড়িয়ে সারা দেশে অনুভ‚ত হতে যাচ্ছে।

মোদি সরকার ভারত এ বছরের শেষের দিকে জি-২০ শীর্ষ সম্মেলন আয়োজকের ভ‚মিকায় নেমে ভারতকে তথা নিজেকে এ অনুষ্ঠানের জন্য ‘গণতন্ত্রের মা’ হিসাবে প্রচার করছে। অথচ, দুর্নীতির প্রতিবেদনগুলো এমন একটি দেশে সাবধানে করতে নির্দেশ দেয়া হয়, যেখানে সম্পাদকরা বড় শিল্প সংস্থার বিজ্ঞাপনদাতাদের ওপর নির্ভর করে এবং সরকার সামান্য সমালোচনাও বরদাশদ করে না। কিন্তু, নিউইয়র্কের একটি ছোট বিনিয়োগ সংস্থা হিন্ডেনবার্গ রিসার্চের ২৪ জানুয়ারি প্রকাশিত প্রতিবেদনে এমন কোনো সংযম দেখায়নি। হিন্ডেনবার্গ একটি প্রতিবেদনে দাবি করে যে, আদানিরা হিসাব জালিয়াতি এবং শেয়ার কারসাজি করে অন্য বিনিয়োগকারীদের কোণঠাসা করে রেখেছিল।

আদানি গোষ্ঠীর সম্পদ মূল্যের প্রায় অর্ধেক বর্তমান বাজার মূল্যে ১১ হাজার কোটি মার্কিন ডলারেরও বেশি মাত্র এক সপ্তাহের মধ্যে উধাও হয়ে গেছে। অন্য শীর্ষ শেয়ার প্রতিষ্ঠানগুলো থেকেও ৬ শতাংশের বেশি মূল্যের আদানি শেয়ারের দর পড়েছে ৩ শতাংশ। এ শেয়ার কেলেঙ্কারির ঘটনা ভারতীয় শেয়ারবাজারেও আনাস্থার সৃষ্টি করেছে, যা বাকি প্রতিষ্ঠানগুলোর ক্ষতি করতে পারে। রাজনৈতিকভাবে, আদানির পতন জাতীয় উন্নয়নকে ব্যাহত করবে কিনা তা নিয়ে প্রশ্ন রয়েছে। যদিও ভারতে সেই ধরনের অভিজ্ঞতাসম্পন্ন কোম্পানির অভাব নেই। কিন্তু ব্যাপক ঋণ যদি আদানি গ্রæপকে ছেয়ে ফেলে, তাহলে ভারত তথা মোদি সরকার তার কথিত শিল্প নায়ককে হারাবে।

ভারতের শেয়ার বাজার নিয়ন্ত্রকরা তাদের কাজ সঠিকভাবে করছেন কিনা তা নিয়ে মোদি সরকার এখন প্রশ্নের সম্মুখীন। উদ্বেগের বিষয় হল, ভারতের আর্থিক তদারকির মধ্যে ধারণার চেয়েও অনেক বড় ছিদ্র বা রাজনৈতিক সংযোগ রয়েছে, যার ফলে আদানি একরকম বিনা বাধায় সুযোগ সুবিধাগুলো হাতিয়ে নিতে পেরেছে। আদানি ইস্যুতে ভারতের সংসদ শুক্রবার টানা দ্বিতীয় দিনের জন্য স্থগিত করা হয়েছে, কারণ আদানি গ্রæপের আর্থিক বিষয়ে নিয়ন্ত্রকরা কী জানত, বিরোধীদলগুলো এ সম্পর্কিত প্রশ্নের উত্তর দাবি করেছিল।

এশিয়ান কর্পোরেট গভর্নেন্স অ্যাসোসিয়েশনের জন্য ভারতের গবেষণা পরিচালক শর্মিলা গোপীনাথ উল্লেখ করেছেন যে, আদানির অনেক সংস্থার মধ্যে আদানি এন্টারপ্রাইজেসই একমাত্র লাভজনক সংস্থা। তিনি বলেছেন, ‘এটি সরকার ও আদানির মধ্যে প্রায় অবিচ্ছেদ্য উদ্যোগ ছিল। তখনই আমরা সবাই তার ঋণের মাত্রা, তার সুবিধাপ্রাপ্ত অবস্থানের দিকে দৃষ্টি দিতে শুরু করি এবং গোষ্ঠীটির ব্যাপারে কিছু একটা খুব অস্বাভাবিক ছিল।’
গৌতম আদানি বরাবরাই নরেন্দ্র মোদির সাথে তার ঘনিষ্ঠতার বিষয়টি জনসমক্ষে অস্বীকার করে এলেও ইতিহাস বলছে, ৬০ বছর বয়সী আদানি এবং ৭২ বছর বয়সী মোদির মধ্যে ঘনিষ্ঠ সম্পর্কের গল্পটি শুরু হয় ২০০২ সালে, যখন গুজরাটে হিন্দু-মুসলিম দাঙ্গা সঙ্ঘটিত হয়। ভারতের পশ্চিম উপক‚লের রাজ্যটিতে তখন মোদি মুখ্যমন্ত্রী ছিলেন এবং সেখানেই আদানি গোষ্ঠির মূল ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপিত হয়।

গুজরাট দাঙ্গায় ব্যাপক সহিংসতায় এক হাজার মানুষ নিহত হয়েছিল, যাদের অধিকাংশই মুসলিম। এর প্রেক্ষিতে মোদির ভাবম‚র্তি খারাপভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছিল। তৎকালীন ক্ষমতায় থাকা মোদির নিজস্ব ভারতীয় জনতা পার্টির নেতারাও গুজরাটে সহিংসতার কারণে দেশের ভাবম‚র্তি ক্ষতিগ্রস্ত হওয়ায় ক্ষুব্ধ হয়েছিলেন। এটি নিয়ে দেশটির সবচেয়ে বড় ব্যবসা প্রতিষ্ঠানগুলো আরো বেশি সমালোচনামুখর ছিল। ভারতের দুটি প্রাচীনতম ব্যবসায়িক গোষ্ঠী বাজাজ এবং গোদরেজের নেতারা ২০০৩ সালে ভারতের বৃহত্তম বাণিজ্য সমিতির সভায় মোদিকে তার রাজ্যের আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতি সম্পর্কে প্রশ্ন করেছিলেন।

তখন গুজরাটি ব্যবসায়ী গৌতম আদানি মোদির ত্রাণকর্তা হয়ে এগিয়ে এসেছিল। আদানি স্থানীয়ভাবে ট্রেড অ্যাসোসিয়েশন উঠিয়ে দিতে অন্য একটি সংস্থা তৈরি করতে সাহায্য করেছিল এবং মোদির রাজ্য সরকারের সাথে কাজ করে ‘ভাইব্রেন্ট গুজরাট’ নামে বিনিয়োগকারীদের জন্য একটি বার্ষিক সম্মেলন তৈরি করতে সাহায্য করেছিল। নরেন্দ্র মোদির অধীনে রাজ্যটির অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি উল্লেখযোগ্যভাবে ত্বরান্বিত হয় এবং গুজরাট একটি উন্নয়নের মডেল হিসেবে শিগগিরই আবির্ভ‚ত হয়। এটি অনেক অর্থনীতিবিদদের এবং সাধারণ নাগরিকদের বিশ্ব বাজারে ভারতের অগ্রগতির স্বপ্ন দেখিয়েছে।

একজন স্থানীয় ও নগন্য ব্যবসায়ীর পুত্র গৌতম আদানি গুজরাটের পুরানো বন্দরগুলো পরিচালনার কাজ পান এবং এরপর নতুন বন্দর তৈরি করতে শুরু করেন। যখন পশ্চিমবঙ্গ রাজ্যে একটি নতুন ‘ভারতের নকশাকৃত গাড়ি’ তৈরির পরিকল্পনা ভেস্তে যায়, তখন মোদি সরকারের গুজরাটকে বাস্তুচ্যুত কারখানাগুলোর গন্তব্য হিসাবে বেছে নেওয়া দেখে কেউ অবাক হননি। এ গুজরাট উন্নয়নের জোয়ারের ফলে, রাজনীতিবিদ এবং ব্যবসায়ীরা মোদির সাথে সাক্ষাত করতে যাওয়াকে তীর্থযাত্রা হিসেবে বিবেচনা করতে শুরু করেন এবং তার সমালোচনা করার জন্য ক্ষমা প্রার্থনা করেন।

সময়ের সাথে সাথে আদানির হাত ধরে মোদির ভাবমূর্তির পুনর্বাসন ঘটে। ২০১৪ সালে যখন তিনি প্রধানমন্ত্রী পদের জন্য নির্বাচন করেন, তখন তিনি আধুনিক, প্রযুক্তি-চালিত অর্থনৈতিক উন্নয়নের আদর্শ হিসাবে নিজেকে প্রদর্শন করতে সক্ষম হন। নরেন্দ্র মোদি বিজয়ী হওয়ার পর প্রধানমন্ত্রী হিসেবে শপথ নিতে গৌতম আদানির ব্যক্তিগত জেটে চড়ে দিল্লিতে উড়ে যান। ২০১৮ সালে মোদি সরকার বিমান চালনার অভিজ্ঞতাসহ সংস্থাগুলোর মালিকানা সীমাবদ্ধ করার নিয়ম পরিবর্তন করার পর আদানি গোষ্ঠী ছয়টি মুনাফা অর্জনকারী বিমানবন্দরের পরিচালক হয়ে ওঠে।

যদিও আদানি অস্বীকার করেছে যে, সরকার তার কোনো উপকার করেছে, কিন্তু ভারতকে গ্রিন পাওয়ার হাবে পরিণত করার জন্য মোদি সরকার আদানিকেই বেছে নিয়েছে এবং আদানি গ্রæপ যদিও পরিবেশ দূষণকারী কয়লা শিল্পের বিশাল বিনিয়োগকারী, ২০২১ সালে তারা ‘বিশ্বের বৃহত্তম পারিবেশ-বান্ধব পানিবাস্তু সংস্থান’ তৈরি করতে ৫ হাজার কোটি ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা দিয়ে ফরাসি কোম্পানি টোটালএনার্জির সাথে যোগ দেয়। গেল শুক্রবার টোটালএনার্জিস এ প্রকল্পের সাথে সম্পৃক্ততা কমানোর চেষ্টা করে এই বলে যে, আদানি গোষ্ঠী বিনিয়োগ প্রকল্পটির জন্য নির্ধারিত মূলধনের মাত্র ২.৪ শতাংশ প্রদর্শন করেছে।

মোদি ক্ষমতায় আসার পর আদানির শেয়ারের দাম লাফিয়ে বাড়তে থাকে। আদানির একটি সহায়ক সংস্থা আদানি এন্টারপ্রাইজের মেয়ার দর হঠাৎ করে ২৩ শতাংশ বেড়ে যায়। কারণ বিনিয়োগকারীরা জানত যে, নতুন সরকারের সাথে তার ঘনিষ্ঠতা সময়মতো লাভ বয়ে আনবে। রাস্তা এবং সেতু নির্মাণ, প্রত্যন্ত গ্রামগুলোকে বৈদ্যুতিক সরবরাহের সাথে সংযুক্ত করা, এমনকি শৌচাগার তৈরি করা, এই সবগুলো মোদি সরকারের দৃশ্যমান লক্ষ্য হিসাবে নির্ধারণ করা হয়েছে এবং মোদির শাসনামলে বৃহত্তর গতিতে অর্জন করা হয়েছে, প্রত্যক্ষ-সুবিধা প্রদানের পাশাপাশি ভারতীয় ভোটারদের প্রশংসা অর্জনের সবচেয়ে কার্যকর উপায়গুলোর অন্যতম হিসেবে কাজ করেছে।
তবে, বিশে^র দুটি বড় বিনিয়োগ ব্যাঙ্ক ক্রেডিট সুইস এবং সিটিগ্রæপ সম্প্রতি বলেছে যে, তারা আর আদানি গ্রæপের জারিকৃত বন্ধকগুলোকে ঋণের বিপরীতে জামানত হিসাবে গ্রহণ করবে না। কিন্তু গত সপ্তাহে যখন মোদির সবচেয়ে ঘনিষ্ঠ কর্পোরেট নেতাকে বিপর্যয়ের দ্বারপ্রান্তে পৌঁছে, আদানিকে অর্থনৈতিক জামিন দেওয়ার জন্য স্টেট ব্যাঙ্ক অফ ইন্ডিয়া এবং লাইফ ইন্স্যুরেন্স কর্পোরেশন অফ ইন্ডিয়াসহ সরকারী বিনিয়োগ প্রতিষ্ঠানগুলোর শূর্ষ কর্মকর্তারা নাম না জানা ভারতীয় ব্যবসায়ী পরিবারের একজনের সাথে একত্রে আবুধাবির রাজপরিবারের নেতৃত্বে একটি তহবিলের জন্য ধর্ণা দেন এবং খোলা বাজারে কম দামে কেনা যেতে পারে, এমন আদানি শেয়ারের জন্য এর পুরনো মূল্য পরিশোধ করতে নিজেদের প্রতিশ্রæতিবদ্ধ করেন।

ভারতের বিরোধী সংসদ সদস্য মহুয়া মৈত্র সাম্প্রতিক বছরগুলোতে আদানি সংস্থাগুলোর তদন্তের জন্য নিয়ন্ত্রকদের চাপ দিয়ে আসছিলেন। তিনি বলেন, ‘এখন অনেক বড় সমস্যা রয়েছে, যা এদেশের লাখ লাখ খুচরা বিনিয়োগকারীকে প্রভাবিত করতে পারে’। উদাহরণস্বরূপ, ২০১৭ থেকে একটি ফাঁস হওয়া সরকারি নথিতে অভিযোগ করা হয়েছে যে, আদানি বিদ্যুৎ বিভাগ ‘বিশেষ সুবিধা’ লাভ করেছে, যা এটিকে একটি কয়লা বিদ্যুৎ কেন্দ্র থেকে বিদ্যুতের জন্য উচ্চমূল্য আদায় করার অনুমতি দেবে, যা পূর্ব রাজ্য ঝাড়খন্ডে নির্মিত হচ্ছিল। বিরোধী কংগ্রেস দলের নেতা রাহুল গান্ধী ২০২২ সালে ভারতের সংসদে বলেছিলেন, ‘ভারতের সমস্ত বন্দর, বিমানবন্দর, বিদ্যুৎ, সম্প্রচার, খনি, কার্বনহীন জ¦ালানি, গ্যাস বিতরণ, ভোজ্য তেলসহ ভারতে যাই ঘটুক না কেন, জনাব আদানিকে সর্বত্র পাওয়া যায়।’

ভারতের অর্থমন্ত্রী নির্মলা সীতারামন বুধবার সংসদে একটি বাজেট পেশ করেছেন, যেখানে তিনি আদানির শেয়ার বাজার ধ্বংসের মধ্যে ভারতের দ্রæত বর্ধনশীল অর্থনীতিকে ‘উজ্জ্বল নক্ষত্র’ হিসাবে বর্ণনা করেছেন। তিনি যখন সংসদে গম্ভীরভাবে বার্ষিক বাজেট পাঠ করছিলেন, তখন ভারতের মেয়ার বাজারের রক্তস্নানের কথা উল্লেখ করেননি এবং আগামী বছরে মূলধন ব্যয়ের জন্য ১২ হাজার ২শ’ কোটি ডলার ব্যয় করার পরিকল্পনা ঘোষণা করেছেন। তিনি ঘোষণা করেন যে, সরকার একটি ‘পুণ্য চক্রের’ ওপর নির্ভর করবে যা ব্যক্তিগত বিনিয়োগের সাথে শুরু হয় এবং জনসাধারণের অর্থ দিয়ে চাঙ্গা হয়, জাতীয় নীতি হিসেবে আদানি-মোদির আঁতাত। কিন্তু আদানিকে তার বিনিয়োগকারীদের আস্থা পুনরুদ্ধার করতে হবে, যদি এটি মোদির ভারতে তার অবস্থান ধরে রাখতে চায় এবং লাভবান হতে চায়। সকলের দৃষ্টি এখন মোদি সরকার এবং বাজার নিয়ন্ত্রকদের আরো পদক্ষেপের দিকে থাকবে। সূত্র : দ্য নিউইয়র্ক টাইম্স, ফাইনান্সিয়াল টাইম্স।

 

Thank you for your decesion. Show Result
সর্বমোট মন্তব্য (7)
Sarder A Alim ৬ ফেব্রুয়ারি, ২০২৩, ৬:৫৯ এএম says : 0
হঠাৎ করে 40/50 বিলিয়ন ডলারের মালিক কি ভাবে হইলো 10/15 বছর আগে তার নাম ও কেউ জানতো না
Total Reply(0)
Akshay Majumdar ৬ ফেব্রুয়ারি, ২০২৩, ৬:৫৬ এএম says : 0
কে কতোটা সরকারি সুবিধা পেয়েছে সেটা ধীরুভাই আম্বানি থেকে সমীক্ষা শুরু করুন, তাহলে জনতার বুঝতে সুবিধা হবে।
Total Reply(0)
Sarder A Alim ৬ ফেব্রুয়ারি, ২০২৩, ৬:৫৯ এএম says : 0
আমাদের মনে হচ্ছে আমদানির টাকা শুধুমাত্র ভারতের না বাংলাদেশর টাকা ও তার কাছে আছে মনে হয়
Total Reply(0)
Mrsrahima Rahman ৬ ফেব্রুয়ারি, ২০২৩, ৬:৫৯ এএম says : 0
এই আদানি সাহেব বাংলাদেশটা শেষ করতেছে
Total Reply(0)
Sarder A Alim ৬ ফেব্রুয়ারি, ২০২৩, ৭:০০ এএম says : 0
এই আদানি ভারত ও বাংলাদেশ দুই দেশ কে অর্থ নৈতিক ভাবে ক্ষতিগ্রস্ত করছে
Total Reply(0)
Shafiq Ahmed ৬ ফেব্রুয়ারি, ২০২৩, ৬:৫৯ এএম says : 0
আদানি গোষ্ঠী,,বাংলাদেশের সরকার কে দুকা দিয়েছে,,সব আস্তে আস্তে বের হবে
Total Reply(0)
মহিউদ্দিন ৬ ফেব্রুয়ারি, ২০২৩, ৯:৩৭ এএম says : 0
শুধু আদানি নয় , আরো অনেক কোম্পানি একোই পরনতির অপেক্ষায় আছে।এ সমস্ত অপকর্মে কেবল ব্যবসায়ী সংস্থা একা দায়ী নয় , এখানে সরকারি পক্ষ,ঋনদানকারি সংস্থা, নীরিক্ষা সংস্থা সবাই জড়িত।
Total Reply(0)

এ বিভাগের অন্যান্য সংবাদ

মোবাইল অ্যাপস ডাউনলোড করুন