শুক্রবার ১৪ নভেম্বর ২০২৪, ৩০ কার্তিক ১৪৩১, ১২ জামাদিউল সানী ১৪৪৬ হিজরি

জাতীয় সংবাদ

সিংগাপুরে জনশক্তি রফতানি হ্রাস ৪ রিক্রুটিং এজেন্সির কার্যক্রম স্থগিত

প্রকাশের সময় : ২০ এপ্রিল, ২০১৬, ১২:০০ এএম

শামসুল ইসলাম : এশিয়ার উন্নত দেশ সিংগাপুরে বাংলাদেশী কর্মী নিয়োগ দিন দিন হ্রাস পাচ্ছে। আগামীতে দেশটির স্পেশাল জোনগুলোতে বাংলাদেশী কর্মীরা নিয়োগ পাবে কি না তা নিয়েও সংশয় দেখা দিয়েছে। সিংগাপুর কর্তৃপক্ষ ভিয়েতনাম, মিয়ানমার, ভারত ও নেপাল থেকে কর্র্মী নিয়োগের সংখ্যা বাড়িয়ে দিয়েছে। এছাড়া সিংগাপুর সরকার শ্রম আইন সংশোধন করে বিদেশী কর্মী নিয়োগের সংখ্যা কমিয়ে দিয়েছে।
সিংগাপুরে সেন্ডিং কোম্পানীগুলোর একাধিক সূত্র এ তথ্য জানিয়েছে। প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয় গত ৭ এপ্রিল সিংগাপুরসহ বিদেশে কর্মী প্রেরণেকারী ৪টি রিক্রুটিং এজেন্সি জনশক্তি রফতানি সংক্রান্ত কার্যক্রম স্থগিত করেছে। এনিয়ে ৯৬৮টি রিক্রুটিং এজেন্সি’র মধ্যে কার্যক্রম স্থগিত এজেন্সি’র সংখ্যা দাঁড়ালো ৯৪টিতে। গত জানুয়ারী মাসে সিংগাপুর থেকে ২৭জন বাংলাদেশী কর্মীকে জঙ্গী সন্দেহে দেশে ফেরত পাঠানোর কারণেও জনশক্তি রফতানিতে নেতিবাচক প্রভাব বিস্তার করছে। যদিও জঙ্গী সন্দেহে দেশে ফেরত পাঠানো এসব কর্মীর আন্তর্জাতিক জঙ্গী আল-কায়দা ও আইএসএ-এর সাথে কোনো সর্ম্পৃক্ততা পাওয়া যায়নি। গত ১ এপ্রিল থেকে ১৮ এপ্রিল পর্যন্ত সেন্ডিং কোম্পানীগুলোর মাধ্যমে ২ হাজার ১৭৩ জন কর্মী সিংগাপুরে চাকুরি লাভ করেছে। গত ১ জানুয়ারী থেকে ২৯ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত ৮ হাজার ৫৫৩ জন কর্মী সিংগাপুরে কর্মসংস্থান লাভ করেছে। ২০১২ সালে বেসরকারি উদ্যোগে ৫৮ হাজার ৬৫৭ জন কর্মী সিংগাপুরে চাকুরি লাভ করেছে। ২০১৩ সালে দেশটিতে ৬০ হাজার ৫৭জন কর্মী চাকুরি লাভ করেছে। ২০১৪ সালে দেশটিতে ৫৪ হাজার ৭৫০ জন কর্মসংস্থান লাভ করেছে। ২০১৫ সালে দেশটিতে ৫৫ হাজার ৫২৩ জন চাকরি লাভ করেছে। এর মধ্যে ১১৪ জন মহিলা কর্মীও রয়েছে। ২০১৫ সালের জানুয়ারি থেকে ডিসেম্বর পর্যন্ত সউদী আরব থেকে অভিবাসী কর্মীরা ৩২১৭ দশমিক ৪৫ মার্কিন মিলিয়ন রেমিটেন্স দেশে পাঠিয়েছিল। একই বছর সিংগাপুরে কর্মরত অভিবাসী কর্মীরা ৪০৭ দশমিক ৪৩ মার্কিন মিলিয়ন রেমিটেন্স দেশে পাঠিয়েছিল। বিএমইটি’র নির্ভরযোগ্য সূত্র এতথ্য জানিয়েছে।
জঙ্গীবাদ সম্পৃক্ততার অভিযোগে স্বপ্নের দেশ সিঙ্গাপুরে অভিযুক্ত হয়েছিল ২৭জন বাংলাদেশের নির্মাণ কর্মী। গত ২০ জানুয়ারি সিঙ্গাপুরের স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের এক বিবৃতিতে বলা হয়, গত ১৬ নভেম্বর থেকে ১ ডিসেম্বরের মধ্যে ২৭ জন বাংলাদেশীকে গ্রেফতার করা হয়। এই ২৭ জন বাংলাদেশী সেখানে নির্মাণ কর্মী হিসেবে কাজ করতেন। তাদের মধ্যে ২৬ জনকে ডিসেম্বরের ৩য় সপ্তাহে দেশে পাঠানো হয়। সিঙ্গাপুর সরকারের ভাষ্য মতে ওই বাংলাদেশীরা আল-কায়েদা ও আইএসের মতো জঙ্গি সংগঠনের ন্যায় জিহাদী মতাদর্শে বিশ্বাসী। তাদের মধ্যে কেউ কেউ সিঙ্গাপুরে বসে বাংলাদেশ সরকারের বিরুদ্ধে জিহাদের পরিকল্পনায় ছিলেন। সিঙ্গাপুর সরকার ২৬জন বাংলাদেশীকে ফেরত পাঠানোর পর গত ২১ ডিসেম্বর ঢাকার উত্তরার এক বাসা থেকে তাদের আটক করে পুলিশ। পরে উত্তরা পূর্ব থানায় সন্ত্রাসবিরোধী আইনে মামলা করে ১৪জনকে রিমান্ডে নিয়ে জিজ্ঞাসাবাদও করা হয়। ঐ সময়ে জিজ্ঞাসাবাদ শেষে ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা জানিয়েছিলেন সিঙ্গাপুর থেকে ফেরত পাঠানো ২৬ জন বাংলাদেশীদের সঙ্গে আন্তর্জাতিক জঙ্গি সংগঠন আল-কায়েদা ও আইএসের কোনো সংশ্লিষ্টতা পাওয়া যায়নি।
অভিবাসন ব্যয় সহনীয় রাখার লক্ষ্যে প্রবাসী কল্যাণ মন্ত্রণালয়ের সিঙ্গাপুরে কর্মী প্রেরণের জন্য নির্দিষ্ট নীতিমালার আওতায় ১৪টি রিক্রুটিং এজেন্সিকে সিঙ্গাপুরে কর্মী প্রেরণের জন্য সেন্ডিং অর্গানাইজেশন তালিকাভূক্ত করে। তালিকাভূক্ত রিক্রুটিং এজেন্সিগুলো হচ্ছে, মেসার্স ওয়াসীস সার্ভিসেস, মেসার্স জিহান ওভারসীজ, মেসার্স মেরিট ট্রেড ইন্টারন্যাশনাল লিমিটেড, মেসার্স পেংগুয়িন ইন্টারন্যাশনাল, মেসার্স সিংগাপুর বাংলাদেশ সার্ভিসেস, মের্সাস শ্রীজিতা ওভারসীজ লিঃ, মেসার্স ইউনিক ইর্স্টান প্রাঃ লিমিটেড, মেসার্স সাউথ পয়েন্ট ওভারসীজ লিঃ, মেসার্স ব্লু-স্টার, মের্সাস গ্রুপ এস ইন্টারন্যাশনাল এবং স্থগিতকৃত মেসার্স দি গাজীপুর এয়ার ইন্টারন্যাশনাল, মেসার্স আল জান্নাত ওভারসীজ প্রাইভেট লিঃ, মেসার্স আর এক্স কেয়ার ইন্টারন্যাশনাল ও মের্সাস ওয়েলটেক এমপ্লয়মেন্ট সার্ভিস। কিন্ত বেশ কিছু অসাধু ব্যক্তি ঢাকার আশুলিয়ার জিরাবো বাজারের দূর্গাপুর পূর্বাচল ইউনিয়ন, নিশিন্তপুর, ঘোষবাগ, কাঠগড়া বাজারসহ বিভিন্ন জায়গায় মোটা অংকের টাকার মাধ্যমে সিঙ্গাপুরে কর্মী প্রেরণের নামে দীর্ঘদিন অভিবাসন ব্যয়কে অসহনশীল করে তুলছে বলে অভিযোগ উঠেছে।
সিঙ্গাপুরে কর্মী প্রেরণে প্রশিক্ষণ প্রদাণের প্রবাসী কল্যাণ মন্ত্রণালয়ে সেন্ডিং অর্গানাইজেশনের তালিকাভুক্ত নয় এরকম বেশ কয়েকটি প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে কর্মী প্রেরণে ব্যাপক অনিয়ম ও প্রতারণার অভিযোগ পাওয়া গেছে। যাদের কর্মী প্রশিক্ষণ প্রদানের সরকারের কোনো অনুমোদন নেই। ফলে বৈধভাবে কর্মী প্রেরণকারী রিক্রুটিং এজেন্সিগুলো এসকল চক্রের কারণে স্বল্প অভিবাসন ব্যয় সিঙ্গাপুরসহ পৃথিবীর বিভিন্ন দেশে কর্মী প্রেরণ করতে পারছে না। এদের কারোরই নেই সিঙ্গাপুরে কর্মী প্রেরণের অনুমতি। নিয়ম অনুযায়ী নেই কোনো কর্মীর সুরক্ষা ও দেখাশোনার জন্য সিঙ্গাপুরে রেজিষ্ট্রার অফিস।
প্রবাসী কল্যাণ মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সহকারী সচিব বেগম রুমানা রহমান শম্পা গত ৭ এপ্রিল এক আদেশের মাধ্যমে নানা অনিয়মের কারনে বাংলাদেশের ৪টি জনশক্তি প্রেরণকারী রিক্রুটিং লাইসেন্সের কার্যক্রম স্থগিত করে সিঙ্গাপুরস্থ বাংলাদেশ হাই কমিশনারসহ দেশটির ৫টি এম্পেøাইমেন্ট এজেন্সিরকে বিষয়টি অবহিত করেছে। জনশক্তি রফতানির কার্যক্রম স্থগিতকৃত রিক্রুটিং এজেন্সিগুলো হচ্ছেÑগাজীপুর এয়ার ইন্টারন্যাশনাল রিক্রুটিং লাইসেন্স নম্বর-৮৯১, ওয়েলটেক এম্পøয়মেন্ট সার্ভিস রিক্রুটিং লাইসেন্স নম্বর-১২৫৪, আল জান্নাত ওভারসিজ প্রাইভেট লিমিটেড রিক্রুটিং লাইসেন্স নম্বর -৯২৬ এবং আর এক্স কেয়ার ইন্টারন্যাশনাল রিক্রুটিং লাইসেন্স নম্বর-১২৪০। এসব রিক্রুটিং এজেন্সি’র এনওসি’র নবায়ন দেয়া হয়নি। দ’ুমাস আসে এসব এজেন্সি’র এনওসি’র নবায়ন অনুমোদনের জন্য প্রবাসী কল্যাণ মন্ত্রণালয়ে কাগজপত্র দাখিল করা হয়েছে। এনওসি’র নবায়ন না হওয়ায় এসব রিক্রুটিং এজেন্সি’র বর্তমানে সিংগাপুরে কর্মী প্রেরণের কার্যক্রম বন্ধ রয়েছে। আর এক্স কেয়ার ইন্টারন্যাশনালের স্বত্বাধিকারী নূর-ই-আলম সিদ্দিকী গতকাল রাতে ইনকিলাবকে এতথ্য জানান। এক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, সিংগাপুরে কর্মী প্রেরণে কোনো দুর্নীতি বা অনিয়মের দরুণ আমাদের লাইসেন্স স্থগিত করা হয়নি। অন্যদিকে সিঙ্গাপুরের রিক্রুটিং এজেন্সিগুলো হচ্ছে- এফআরআর কনন্সালটেন্ট এম্পেøাইমেন্ট লাইসেন্স নম্বর-০৮ সি৫২৯২, ডব্লিউসিএ লিংকস এম্পেøাইমেন্ট লাইসেন্স নম্বর-১৪ সি৭০২২, হান্ড্রেড মাইলস হিউম্যান রির্সোসেস এম্পেøাইমেন্ট লাইসেন্স নম্বর-০৭ সি৩৬৭১ এবং ইউ কানেক্ট ম্যানপাওয়ার এম্পেøাইমেন্ট লাইসেন্স নম্বর-১৫ সি৭৫৯৬, জিএলইউ গ্লোবাল ক্যারিয়ার প্রাঃ লিঃ এম্পøয়মেন্ট লাইসেন্স নম্বর-১৩ সি৬৪৭২। নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক প্রবাসী কল্যাণ মন্ত্রণালয়ের একজন কর্মকর্তা সিঙ্গাপুরে যেতে কোনো আগ্রহী কর্মীদের এই সকল রিক্রুটিং এজেন্সিগুলোর মিথ্যা প্রলোভনে না পড়ার জন্য সংশ্লিষ্টদের অনুরোধ জানিয়েছেন। হযরত শাহজালাল (রহ.) আন্তর্জাতিক বিমান বন্দর টাস্কফোর্সের চেয়ারম্যান প্রবাসী মন্ত্রণালয়ের যুগ্ন সচিব আকরাম হোসেন গতকাল ইনকিলাবকে বলেন, সিংগাপুরে কর্মী প্রেরণকারী ৪টি রিক্রুটিং এজেন্সি’র কার্যক্রম স্থগিত করা হয়েছে। এসব লাইসেন্স-এর নিজেদেরই কারণে তাদের এনওসি’র নবায়ন হয়নি। ফলে তাদের কর্মী প্রেরণের কার্যক্রম বন্ধ রয়েছে।
এদিকে, প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রী নুরুল ইসলাম বিএসসি গতকাল প্রবাসী কল্যাণ মন্ত্রণালয়ের সভাকক্ষে বাংলাদেশ মিশনে কাজের অভিজ্ঞতাসম্পন্ন সাবেক শ্রম কর্মকর্তাদের পরামর্শমূলক কর্মশালায় উদ্বোধনী বক্তব্যে বলেছেন, অভিবাসী কর্মীর সুরক্ষা আদায়ে ও কল্যাণে এবং বৈদেশিক শ্রম বাজার সংরক্ষণ ও সম্প্রসারণে বাংলাদেশ মিশনের শ্রম উইংয়ের কর্মকর্তাদের অক্লান্ত পরিশ্রম ও অবদান প্রশংসার দাবী রাখে। প্রবাসী মন্ত্রী বলেন, পৃথিবীর বিভিন্ন দেশের শ্রম বাজারে বাংলাদেশি কর্মীর চাহিদা সৃষ্টি এবং বিদেশে কর্মরত অভিবাসী কর্মীদের সুরক্ষা ও অধিকার রক্ষায় মন্ত্রণালয়ের অধীন বিদেশের মিশনস্থ শ্রম উইংসমূহে কর্মরত শ্রম কর্মকর্তার ভূমিকা সর্বাপেক্ষা গুরুত্বপূর্ণ। তিনি আরও বলেন, সাবেক শ্রম উইং-এর কর্মকর্তাদের অবদানের স্বীকৃতি এবং তাদের অভিজ্ঞতা আহরণের মাধ্যমে বর্তমানে কর্মরত শ্রম উইং-এর কর্মকর্তাদের জন্য দিকনির্দেশনা প্রণয়ন করাই প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের আজকের কর্মশালার মূল উদ্দেশ্য। পরামর্শমূলক সভার শুরুতে কর্মশালার উদ্দেশ্য নিয়ে বক্তব্য প্রদান করেন মন্ত্রণালয়ের যুগ্ম সচিব (মিশন ও কল্যাণ) মোহাম্মদ আজাহারুল হক। কর্মশালায় স্বাগত বক্তব্য রাখেন প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের ভারপ্রাপ্ত সচিব বেগম শামছুন নাহার এবং মন্ত্রণালয়ের অধীন বিদ্যমান শ্রম উইং-এর পরিচিতি বিষয়ক উপস্থাপনা করেন উপ প্রধান (মিশন) বেগম রাহনুমা সালাম খান। সাবেক ১৫ জন শ্রম উইং-এর কর্মকর্তারা এ পরামর্শমূলক সভায় অংশগ্রহণ করেন এবং তাদের অভিজ্ঞলদ্ধ মূল্যবান পরামর্শ প্রদান করেন। অভিজ্ঞলদ্ধ জ্ঞান থেকে তারা বলেন, মালিক ও কর্মীদের মধ্যে চুক্তির বিষয়টি নিশ্চিত করতে হবে; আমাদেরকে ট্রেডভিত্তিক ডাটাবেজ তৈরি করতে হবে। ২০২১ সালের মধ্যে মধ্যম আয়ের দেশ করতে হলে জিডিপি ৭.৫ থেকে ৮ এবং রেমিটেন্স গ্রোথ বাড়াতে হবে। লেবার উইংয়ে পোষ্টিংয়ের ক্ষেত্রে কমিউনিকেশন স্কিল, নলেজ এবং পারসোনালিটি সম্পন্ন ব্যক্তিদের নিয়োগ দিতে হবে। শ্রম উইংয়ের কর্মকর্তাদের যে দেশে পোষ্টিং দেয়া হবে সে দেশের অর্থনৈতিক, সামাজিক, রাজনৈতিক এবং শ্রম বাজারের চহিদা সম্পর্কে ধারণা নিতে হবে এবং প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয় থেকে নিয়মিত লেবার উইং পরিদর্শন করতে হবে। কর্মশালায় উন্মুক্ত আলোচনায় সঞ্চালক হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন ওয়েজ আর্নার্স কল্যাণ বোর্ডের মহাপরিচালক গাজী মোহাম্মদ জুলহাস। কর্মশালায় মন্ত্রণালয় এবং এর অধীনস্থ সংস্থাসমূহের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।

 

Thank you for your decesion. Show Result
সর্বমোট মন্তব্য (2)
Jisan mia ১০ এপ্রিল, ২০২২, ১:০৩ পিএম says : 0
বাইয়া আমি সিংগাপুরে যাইতে চাই আপনার নাম্বারটা দিবেন
Total Reply(0)
Sagor Ahmad ২৫ জানুয়ারি, ২০২৩, ৮:১২ পিএম says : 0
আমি সিঙ্গাপুর কাজ করতে যাব আমার পাসপোর্ট আছে দক্ষতা সার্টিফিকেট আছে
Total Reply(0)

এ বিভাগের অন্যান্য সংবাদ

মোবাইল অ্যাপস ডাউনলোড করুন