বৃহত্তর বরিশাল অঞ্চলে ১৫০ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ-চাহিদার বিপরীতে একমাত্র সরকারি বিদ্যুৎকেন্দ্রটি থেকে কেবল পিক আওয়ারে (সন্ধ্যায়) উৎপাদিত হত ৪০ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ। মেয়াদ উত্তীর্ণ এই কেন্দ্রটির উৎপাদন খরচও যথেষ্ট। এদিকে এ অঞ্চলে, নতুন সরকারি বিদ্যুৎকেন্দ্র স্থাপনের একাধিক প্রচেষ্টাও শেষ পর্যন্ত সফল হয়নি নানা কারণে। ফলে, বরিশালবাসীর জন্য একটি আধুনিক, নির্ভরযোগ্য এবং জ্বালানি-সাশ্রয়ী বিদ্যুৎ প্রকল্পের প্রত্যাশা ছিল দীর্ঘদিনের। রেকর্ড সময়ের মধ্যে উৎপাদনে এসে এই অঞ্চলের মানুষের সেই প্রত্যাশাই পূরণ করলো ১১৯.৫ মেগাওয়াট ক্ষমতার সামিট বরিশাল পাওয়ার লিঃ (আইপিপি বিদ্যুৎকেন্দ্র)। বাংলাদেশ বিদ্যুৎ উন্নয়ন বোর্ড (বিডিডিবি) এর সাথে সম্পাদিত চুক্তিতে উল্লেখিত সময়ের দু’মাস আগেই গত ৫ এপ্রিল থেকে শুরু হয় এর বাণিজ্যিক উৎপাদন। চুক্তি অনুযায়ী বিদ্যুৎকেন্দ্রটি এই মুহূর্তে ১১০ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ জাতীয় গ্রিডে সরবরাহ করছে এবং যার মাধ্যমে বৃহত্তর বরিশাল অঞ্চলের বিদ্যুৎ চাহিদা মেটানো সম্ভব হচ্ছে সহজেই। বরিশাল শহরের পাশ দিয়ে বয়ে চলা কীর্তনখোলা নদীর উত্তর-পূর্ব তীরে স্থাপিত বিদ্যুৎকেন্দ্রটিতে পৃথিবী-সেরা ওয়াটসিলা ফিনল্যাÐের সর্বাধুনিক এইচএফও (ঐঋঙ) ইঞ্জিন সংযোজন করা হয়েছে। স বিজ্ঞপ্তি
মোবাইল অ্যাপস ডাউনলোড করুন
মন্তব্য করুন