যশোরের পুলিশ সুপার মঈনুল হক বিপিএম, পিপিএম মাদক, সন্ত্রাস ও অপরাধ দমনে অল্পদিনেই সাফল্য অর্জন করেছেন। সন্ত্রাসীদের তিনি করতে পেরেছেন সন্ত্রস্ত। এটি তার বড় অর্জন। যশোর পুলিশের বর্তমান টিম বেশ আন্তরিকতার সাথে কাজ করছেন। যশোরের বিভিন্ন সামাজিক ব্যক্তি এসপির প্রশংসা করে বলেন, এ ধারা যাতে অব্যাহত থাকে তার ব্যবস্থা নিতে হবে। ঈদ পরবর্তী রোববার জেলা আইন শৃঙ্খলা কমিটির বৈঠকেও নিরাপত্তা ব্যবস্থা, নজরদারি জোরদার, টানাবাজ, ছিনতাইকারিমুক্ত পরিবেশ সৃষ্টিসহ পুলিশের সার্বিক কর্মকান্ডের প্রশংসা করা হয়।
ভারতীয় ফেনসিডিলের অন্যতম রুট যশোর, বেনাপোল ও ঝিকরগাছাসহ জেলার বিভিন্ন পয়েন্টে এখন আগের মতো মাদক বেচাকেনা হয় না। মাদকসেবীদের বিভিন্ন পন্থায় সংশোধনের ব্যবস্থা নেয়া হয়েছে। এসপি মঈনুল হকের সঙ্গে অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (অপরাধ) মোহাম্মদ সালাউদ্দিন শিকদার ও অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (ডিএসবি) মো. আনছার উদ্দীনসহ থানা ও ডিবি পুলিশ অফিসাররা একাট্টা হয়ে জেলার আইন শৃঙ্খলার উন্নতি ঘটাচ্ছেন।
গতকাল দৈনিক ইনকিলাবের সঙ্গে এক সাক্ষাতকারে পুলিশ সুপার মঈনুল হক বলেন, জেলায় প্রায় প্রতিদিনই মাদক ব্যবসায়ী, মাদক বহনকারি, সমাজবিরোধী, সন্ত্রাসী, অপরাধী, ওয়ারেন্টভুক্ত আসামি আটক হচ্ছে। এক মাসের ব্যবধানে দু’টি হত্যাকান্ডের পরই আসামি আটক, দেড় সহস্্রাধিক ফেনসিডিল উদ্ধার, ২শ’ ২৩টি মাদক মামলা, ১২টি আগ্নেয়াস্ত্র উদ্ধার, ইজিবাইক চোর চক্রের ৫সদস্য আটক ও মণিরামপুরে আন্ত:জেলা ডাকাত দলের ১১সদস্য আটকসহ বেশ সাফল্য এসেছে।
মোবাইল অ্যাপস ডাউনলোড করুন
মন্তব্য করুন