বুধবার, ০১ মে ২০২৪, ১৮ বৈশাখ ১৪৩১, ২১ শাওয়াল ১৪৪৫ হিজরী

জাতীয় সংবাদ

অশান্ত পরিবেশের জন্য খালেদা জিয়াকে দায়ী করল ১৪ দল

প্রকাশের সময় : ২০ জুন, ২০১৬, ১২:০০ এএম

জঙ্গি-গুপ্তহত্যার প্রতিবাদে একঘণ্টা মানববন্ধন পালন
স্টাফ রিপোর্টার : দেশের বর্তমান অশান্ত পরিবেশের জন্য বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়াকে দায়ী করেছে আওয়ামী লীগ নেতৃত্বাধীন ১৪ দলীয় জোট। জোট নেতারা বলেছেন, এক লাখ ওলামায়ে কেরাম ঐক্যবদ্ধ হয়ে ফতোয়া দিয়েছে, যে কোনো ধরনের জঙ্গি তৎপরতা ইসলামে নিষিদ্ধ এবং হারাম। সেখানে খালেদা জিয়া তাদেরকে আড়াল করার জন্য প্রতিদিন ইফতার পার্টিতে আওয়ামী লীগকে দোষারোপ করে বক্তৃতা দিয়ে তিনি সন্ত্রাসীদের পক্ষ গ্রহণ করেছেন। পুরোহিতকে হত্যাসহ বেছে বেছে টার্গেট কিলিং হচ্ছে। যাতে প্রতিবেশী দেশ প্রতিক্রিয়া জানায়।
গতকাল রোববার রাজধানীতে আওয়ামী লীগের নেতৃত্বাধীন ১৪ দলীয় জোট আয়োজিত ‘বিএনপি-জামায়াত জোটের অব্যাহত গুপ্তহত্যা, সন্ত্রাস, নৈরাজ্য, জঙ্গিবাদের প্রতিবাদে’ এক মানববন্ধন কর্মসূচিতে তিনি একথা বলেন।
কর্মসূচিতে দলটির যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মাহবুব উল আলম হানিফ বলেন, আমরা আজকে এখান থেকে পরিষ্কারভাবে জানিয়ে দিতে চাই যেভাবে খালেদা জিয়ার আগুন, পেট্রোলবোমা সন্ত্রাস সরকার কঠোর হস্তে দমন করতে পেরেছিল ঠিক তেমনিভাবে এই গুপ্তহত্যা দমন করেই বাংলাদেশে শান্তি আমরা অব্যাহত রাখব। খাদ্যমন্ত্রী কামরুল ইসলাম বলেন, যারা জঙ্গিবাদের সৃষ্টি করে, যারা জঙ্গিবাদকে মদদ দেয়, যারা জঙ্গিবাদের অর্থের যোগান দেয় সেই বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে কোনো ঐক্য নয়, তাদের সঙ্গে কোনা আলাপ-আলোচনা নয়। মুক্তিযুদ্ধের পক্ষের শক্তি সমস্ত বাংলাদেশের মানুষ আজ শেখ হাসিনা পেছনে আছে এবং সমস্ত মানুষকে ঐক্যবদ্ধ করে এই অপশক্তির বিরুদ্ধে আমাদের রুখে দাঁড়াতে হবে।
আওয়ামী লীগের সভাপতিম-লীর সদস্য, স্বাস্থ্যমন্ত্রী মোহম্মদ নাসিম বলেন, বেগম খালেদা জিয়ার যদি সৎ সাহস থাকে যে জামায়াতের সঙ্গে আপনার কোনো সম্পর্ক থাকবে না এবং অতীতের ভুলের জন্য ক্ষমা চান। তাহলে আমরা বিবেচনা করব আপনার সঙ্গে আলোচনায় বসা যায় কি যায় না। আওয়ামী লীগের সভাপতিম-লীর সদস্য, কৃষিমন্ত্রী মতিয়া চৌধুরী বলেন, এই সেই বিএনপি-জামায়াত, যারা বাঁশখালিতে গান পাউডার দিয়ে সংখ্যালগু সম্প্রদায়ের বাড়ি পুড়িয়ে ছাড়খার করে দিয়েছিল আজকে তারা গুপ্তহত্যার মেতে উঠেছে।
দেশব্যাপী বিএনপি-জামায়াত জোটের অব্যাহত গুপ্তহত্যা, সন্ত্রাস, নৈরাজ্য, জঙ্গিবাদী তৎপরতা এবং দেশের শান্তি, গণতন্ত্র, স্থিতিশীলতা, উন্নয়নবিরোধী অপতৎপরতা ও চক্রান্তের প্রতিবাদে রাজধানীর যাত্রাবাড়ি-সায়েদাবাদ জনপথ মোড়ে মানববন্ধন করেছে স্থানীয় আওয়ামী লীগ। যাত্রাবাড়ি থানা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ও ১৪ দলের সমন্বয়ক হারুনর রশীদ মুন্নার নেতৃত্বে যাত্রাবাড়ি আইডিয়াল স্কুলের সামনে এবং ডেমরা থানা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক মসিউর রহমান সজলের নেতৃত্বে সায়েদাবাদ জনপথ মোড়ে প্রায় কয়েক শতাধিক নেতাকর্মী মানববন্ধনে অংশ নেয়। এছাড়াও আওয়ামী ওলামা লীগের সাধারণ সম্পাদক মাওলানা দেলোওয়ার হোসেনের নেতৃত্বে যাত্রাবাড়ি চৌরাস্তা মোড়ে প্রায় তিন শতাধিক আলেম মানববন্ধনে অংশ নেয়। মানববন্ধনে এ সময় উপস্থিত ছিলেন ডেমরা থানা আওয়ামী লীগের সভাপতি রফিকুল ইসলাম খান মাসুদ, যাত্রাবাড়ি থানা আওয়ামী লীগের সভাপতি কাজী মনিরুল ইসলাম মনু, ৪৮নং ওয়ার্ড কমিশনার আবুল কালাম অনুসহ আরও অনেকে।
রবিবার বিকাল তিনটার পর বঙ্গবন্ধু স্টেডিয়ামের সামনে থেকে এ মানববন্ধন শুরু হয়। এছাড়াও রাজধানীর গাবতলী থেকে ধানমন্ডি রাসেল স্কয়ার, কারওয়ান বাজার, সোনারগাঁও মোড়, বাংলামোটর, শাহবাগ, মৎস্য ভবন, প্রেসক্লাব, পুরানা পল্টন, নূর হোসেন স্কয়ার, ইত্তেফাক মোড়, যাত্রাবাড়ী হয়ে ডেমরা স্পটেও এ মানববন্ধন পালিত হয়। বিকাল চারটা পর্যন্ত চলে এই মানববন্ধন। এছাড়াও রাস্তার একপাশে সারিবদ্ধভাবে ১৪ দল ও তার সহযোগী সংগঠনের নেতাকর্মীরা সারিবদ্ধভাবে উপস্থিত ছিলেন। এছাড়া রাজধানীর বিভিন্ন স্পটে কর্মসূচিতে অংশ নিয়েছেন আওয়ামী লীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য ওবায়দুল কাদের, সতীশ চন্দ্র রায়, শেখ ফজলুল করিম সেলিম, নূহ-উল-আলম লেনিন, এডভোকেট সাহারা খাতুন, ইঞ্জিনিয়ার মোশাররফ হোসেন, উপদেষ্টা পরিষদের সদস্য তোফায়েল আহমেদ, সুরঞ্জিত সেনগুপ্ত, আমির হোসেন আমু, আবুল মাল আবদুল মুহিত, এইচটি ইমাম, ড. মশিউর রহমান, এডভোকেট ইউসুফ হোসেন হুমায়ুন, ড. মহীউদ্দীন খান আলমগীর, মেজর জেনারেল (অব.) কে এম শফিউল্লাহ, মেজর জেনারেল (অব.) আব্দুল হাফিজ মল্লিক পিএসসি, রাজিউদ্দিন আহমেদ রাজু, ডা. আলাউদ্দিন আহমেদ, কাজী আকরাম উদ্দিন আহমেদ, জাহাঙ্গীর কবীর নানক ও ডা. দীপু মনি।
রাজশাহীতে মানববন্ধন, সমাবেশ
রাজশাহী ব্যুরো জানায়,
গতকাল নগরীর সাহেব বাজার জিরো পয়েন্টে মানববন্ধন কর্মসূচি পালন করেছে আ’লীগের নেতৃত্বাধীন ১৪ দল। মাননবন্ধনে বক্তারা সন্ত্রাস জঙ্গিবাদ ও গুপ্তহত্যা বন্ধের আহ্বান জানান। সেই সাথে এসব ঘটনার সাথে জড়িতদের আইনের আওতায় এনে দ্রুত শাস্তি দাবি করেন।
তারা বলেন, বিএনপি-জামায়াতসহ তাদের আন্তর্জাতিক মিত্ররা বাংলাদেশে গুপ্তহত্যা ও জঙ্গিবাদী রাজনীতি উসকে দিচ্ছে। সমাবেশে সভাপতিত্ব করেন ১৪ দলের রাজশাহী সমন্বয়ক ও মহানগর আ’লীগ সভাপতি এএইচএম খায়রুজ্জামান লিটন। প্রধান অতিথির বক্তব্য রাখেন- ওয়ার্কার্স পার্টির সাধারণ সম্পাদক ও রাজশাহী সদর আসনের সংসদ সদস্য (এমপি) ফজলে হোসেন বাদশা।
এছাড়া সমাবেশে আরও বক্তব্য রাখেন- মহানগর আ’লীগের সিনিয়র সহ-সভাপতি শাহীন আকতার রেনী, মহানগর ওয়ার্কার্স পার্টির সভাপতি লিয়াকত আলী লিকু, আ’লীগের সাধারণ সম্পাদক ডাবলু সরকার, ওয়ার্কার্স পার্টির সাধারণ সম্পাদক দেবাশিষ প্রামাণিক দেবু, জাসদ সভাপতি প্রদীপ মৃধা, সাধারণ সম্পাদক আবদুল্লাহ-আল-মাসুদ শিবলী প্রমুখ।
যশোরে ১৪ দলের মানববন্ধন
যশোর ব্যুরো জানায়,
যশোরে ১৪ দলীয় জোটের উদ্যোগে মানববন্ধন কর্মসূচি পালিত হয়েছে। কেন্দ্রীয় কর্মসূচির অংশ হিসেবে শহরের গাড়িখানা রোডে বিকেল ৩টা থেকে ৪টা পর্যন্ত এ কর্মসূচি পালন করা হয়।
মানববন্ধনে বক্তব্য রাখেন যশোর জেলা ১৪ দলের সমন্বয়ক ও জেলা আ’লীগ সাধারণ সম্পাদক উপজেলা চেয়ারম্যান শাহীন চাকলাদার, সাবেক এমপি ও জেলা সহ-সভাপতি এ্যাডভোকেট পিযুষ কান্তি ভট্টাচার্য্য, জেলা মুক্তিযোদ্ধা সংসদের কমান্ডার রাজেক আহমেদ, যশোর সংবাদপত্র পরিষদের সভাপতি একরাম উদ দৌলা, জেলা যুবলীগ সাধারণ সম্পাদক পৌর মেয়র জহিরুল ইসলাম চাকলাদার রেন্টু, জেলা আ’লীগের দপ্তর সম্পাদক মাহমুদ হাসান বিপু, জেলা জাসদের সাধারণ সম্পাদক অশোক কুমার রায় ন্যাপের সভাপতি নুর জালাল মাস্টার, সদর উপজেলা মুক্তিযোদ্ধা সংসদের কমান্ডার মোহাম্মদ আলী স্বপন, বিএমএ যশোর শাখার সাধারণ সম্পাদক এমএ বাশার, জাসদের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক আবুল কায়েস, ছাত্রলীগের সহ-সভাপতি নিয়ামত উল্লাহ প্রমুখ।
এছাড়া পৃথক মানববন্ধন কর্মসূচি পালন করেছে ওয়ার্কার্স পার্টি যশোর জেলা শাখা। প্রেসক্লাব যশোরের সামনে বেলা ১১টায় এ মানববন্ধন কর্মসূচি পালিত হয়। এ মানববন্ধন থেকে দেশি ও বিদেশি চক্রান্ত রুখে দাঁড়ানো আহ্বান জানানো হয়।
সিলেটে আ.লীগ-জাসদ উত্তেজনা
সিলেট অফিস জানায়,
সিলেট নগরীর ঐতিহাসিক কোর্ট পয়েন্টে ১৪ দলের মানববন্ধনে আওয়ামী লীগ ও জাসদ নেতাদের মধ্যে উত্তেজনা দেখা দেয়। পরে পর শীর্ষ নেতাদের হস্তক্ষেপে উভয়পক্ষ শান্ত হন। গতকাল বিকালে মানববন্ধনে বক্তব্য দেয়াকে কেন্দ্র করে এ ঘটনা ঘটে।
প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, বিএনপি-জামায়াত জোটের গুপ্তহত্যা ও দেশবিরোধী ষড়যন্ত্রের প্রতিবাদে ১৪ দল ঘোষিত কেন্দ্রীয় কর্মসূচির অংশ হিসেবে রোববার বিকাল ৩টার দিকে সিলেটের কোর্ট পয়েন্টে মানববন্ধন শুরু হয়। সিলেট মহানগর আ’লীগ সভাপতি বদরউদ্দিন আহমদ কামরানের সভাপতিত্বে ও মহানগর সাধারণ সম্পাদক আসাদ উদ্দিন আহমদের পরিচালনায় মানববন্ধন কর্মসূচি চলছিল। একপর্যায়ে মহানগর জাসদ সভাপতি অ্যাডভোকেট জাকির আহমদ জেলা সভাপতি কলন্দর আলীকে বক্তব্য দেওয়ার জন্য আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক আসাদ উদ্দিনকে দাবি জানান। তবে সময় সল্পতা দেখিয়ে কলন্দর আলীকে বক্তব্য দেয়ার সুযোগ দেয়া হয়নি। এ সময় উভয় পক্ষের মধ্যে উত্তেজনা দেখা দেয়।
ময়মনসিংহে মানবন্ধনে
ময়মনসিংহ আঞ্চলিক অফিস জানায়,
ময়মনসিংহে ১৪ দল নেতৃবৃন্দ বলেছেন, বিএনপি জামায়াত একের পর এক হত্যা করে নৈরাজ্য সৃষ্টি করে বাংলাদেশকে তালেবান রাষ্ট্রে পরিণত করতে চায়। ১৪ দল জনগণকে সাথে নিয়ে কঠোর হস্তে তা প্রতিহত করবে।
গতকাল সকাল ১১টায় জাসদ কার্যালয়ে সংবাদ সম্মেলন ও বিকেলে নগরীর ঐতিহাসিক ফিরোজ জাহাঙ্গীর চত্বরে বিএনপি-জামায়াত জোটের অব্যাহত গুপ্তহত্যা, সন্ত্রাস, নৈরাজ্য, জঙ্গিবাদী তৎপরতা ও চক্রান্তের প্রতিবাদে কেন্দ্রীয় কর্মসূচির অংশ হিসেবে মানববন্ধন কর্মসূচি থেকে আওয়ামী লীগ, জাসদসহ জেলা ১৪ দলীয় জোট নেতৃবৃন্দ এ ঘোষণা দেন।
১৪ দল নেতা ও জেলা জাসদ সভাপতি অ্যাড গিয়াস উদ্দিনের সভাপতিত্বে মানববন্ধনে বক্তব্য রাখেন, জাসদ কেন্দ্রীয় কমিটির সাংগঠনিক সম্পাদক ও জেলা সাধারণ সম্পাদক অ্যাড সাদিক হোসেন, আওয়ামী লীগ নেতা এহতেশামুল আলম, ফজলুর রহমান, ১৪ দল নেতা ও প্রেসক্লাব ময়মনসিংহের সাধারণ সম্পাদক, আলহাজ মো. শামসুল আলম খান, আওয়ামী লীগ নেতা হোসাইন জাহাঙ্গীর বাবু প্রমুখ।
রাজবাড়ীতে ১৪ দলের মানববন্ধন
গোয়ালন্দ (রাজবাড়ী) সংবাদদাতা জানায়,
বিএনপি, জামায়াতের অব্যাহত গুপ্তহত্যা, সন্ত্রাস, নৈরাজ্য ও বাংলাদেশ বিরোধী ষড়যন্ত্র এবং স্বাধীনতা বিরোধীদের চক্রান্তের প্রতিবাদে গতকাল বিকালে ১৪ দল রাজবাড়ী জেলা শাখার উদ্যোগে মানববন্ধন কর্মসূচি পালন করা হয়েছে।
রাজবাড়ী প্রেসক্লাবের সামনের সড়কে অনুষ্ঠিত হয় এ কর্মসূচি। ওই কর্মসূচি চলাকালে ফকির আব্দুল জব্বার, এ্যাড গণেশ নারায়ন চৌধুরী, মুহাম্মদ আলী চৌধুরী, জ্যোতি শংকর ঝন্টু, আহম্মেদ নিজাম মন্টু, উজির আলী সেখ, খান মো. জহুরুল হক, এ্যাড. উমা সেন প্রমুখ বক্তৃতা করেন।
গুপ্তহত্যায় বিএনপি-জামায়াত জড়িত
কুমিল্লা থেকে স্টাফ রিপোর্টার জানান,
বাংলাদেশকে অকার্যকর রাষ্ট্রে পরিণত করতে দেশি-বিদেশি ষড়যন্ত্র ও দেশব্যাপী চলমান গুপ্তহত্যার ঘটনায় বিএনপি-জামায়াত জোটকে দায়ি করেছেন আওয়ামী লীগ নেতৃত্বাধীন কুমিল্লার জেলার ১৪ দলীয় জোট নেতারা। গতকাল বিকেল তিনটা থেকে চারটা পর্যন্ত ঘণ্টাব্যাপী মানববন্ধন কর্মসূচি ও প্রতিবাদ সমাবেশে ১৪ দলীয় জোট নেতারা এসব কথা বলেন।
প্রতিবাদ সমাবেশে বক্তব্য রাখেন, কৃষকলীগ কেন্দ্রীয় কমিটির সহ-সভাপতি ও কুমিল্লা জেলা পরিষদ প্রশাসক আলহাজ মো. ওমর ফারুক, জেলা ন্যাপ সভাপতি জাকির হোসেন, শহর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক আবুল কাশেম রৌশন, জেলা কৃষক লীগ সভাপতি নির্মল পাল, জেলা আওয়ামী লীগ নেতা সাবেক জিএস জাকির হোসেন, মহিউদ্দিন মহি, সাবেক যুবলীগ নেতা শাহিনুল ইসলাম শাহিন, আওয়ামী লীগ নেতা সাবেক ভিপি নুর উর রহমান মাহমুদ তানিম প্রমুখ।
পটুয়াখালীতে ১৪ দলের মানববন্ধন
পটুয়াখালী জেলা সংবাদদাতা জানান,
সাম্প্রদায়িকতা, জঙ্গিবাদ ও গুপ্তহত্যার মাধ্যমে দেশকে অস্থিতিশীল করার ষড়যন্ত্রের বিরুদ্ধে কেন্দ্রীয় কর্মসূচির অংশ হিসেবে গতকাল বেলা ১১টা থেকে ঘণ্টাকালব্যাপী পটুয়াখালী প্রেসক্লাবের সামনে ১৪ দলের উদ্যোগে মানববন্ধন কর্মসূচি পালিত হয়।
মানববন্ধন কর্মসূচি চলাকালে এক সংক্ষিপ্ত বিক্ষোভ সমাবেশে জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি সাবেক ধর্ম প্রতিমন্ত্রী এ্যাডভোকেট মো. শাহজাহান মিয়ার সভাপতিত্বে সভায় অন্যান্যের মধ্যে বক্তব্য রাখেন জেলা পরিষদ প্রশাসক খান মোশারফ হোসেন, জেলা আ’লীগের যুগ্ম সম্পাদক কাজী আলমগীর হোসেন, উপজেলা চেয়ারম্যান এ্যাড. তারিকুজ্জামান মনি, জেলা মহিলা আওয়ামী লীগ সভানেত্রী কাজী হেলেন, সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান এ্যাড. সুলতান আহমেদ মৃধা, জেলা মুক্তিযোদ্ধা কমান্ড কাউন্সিলের কমান্ডার আ. হালিম, হিন্দু বৌদ্ধ খ্রিষ্টান ঐক্য পরিষদ নেতা অতুল চন্দ্র দাস প্রমুখ।

 

Thank you for your decesion. Show Result
সর্বমোট মন্তব্য (2)
Imam Hossain ২০ জুন, ২০১৬, ১২:৫৩ পিএম says : 0
এই নাটক চলেনা,, মিথ্যে বলতে বলতে তোমাদের সত্য কথাও কেউ বিশ্বাস করবে না।
Total Reply(0)
Zakaria Ahmed ২০ জুন, ২০১৬, ১:০৪ পিএম says : 0
খালেদা কি সরকার ?
Total Reply(0)

এ বিভাগের অন্যান্য সংবাদ

মোবাইল অ্যাপস ডাউনলোড করুন