মঙ্গলবার, ১৯ মার্চ ২০২৪, ০৫ চৈত্র ১৪৩০, ০৮ রমজান ১৪৪৫ হিজরী

জাতীয় সংবাদ

ভয়-আতঙ্কের বুলবুল

ঘণ্টায় সর্বোচ্চ গতিবেগ বেড়ে ১৫০ কি.মি.

শফিউল আলম | প্রকাশের সময় : ১০ নভেম্বর, ২০১৯, ১২:০১ এএম

ছোট্ট শান্ত পাখি নয়। এখন ভয়-আতঙ্কের নাম ‘বুলবুল’। গতকাল শুক্রবার বঙ্গোপসাগরের বুকে আরও শক্তি সঞ্চয় করে অতি প্রবল ঘূর্ণিঝড়ে রূপ নিয়েছে ‘বুলবুল’। গভীর রাতে এ রিপোর্ট লেখা পর্যন্ত ‘বুলবুল’র গতিবেগ বেড়ে ওঠে ঘণ্টায় সর্বোচ্চ ১৫০ কিলোমিটারে।
ঘূর্ণিঝড়টি ঝাপটা দিতে পারে আজ শনিবার সন্ধ্যায়। ফুঁলে-ফুঁসে গর্জে উঠেছে সাগর। মংলা ও পায়রা সমুদ্র বন্দরে ৭ নম্বর, চট্টগ্রাম সমুদ্রবন্দরে ৬ নম্বর বিপদ সঙ্কেত দেখানো হচ্ছে। কক্সবাজার সমুদ্রবন্দরে ৪ নম্বর হুঁশিয়ারি সঙ্কেত বহাল আছে। ঘূর্ণিঝড়ের সাথে পূর্ণিমা সন্নিকট সময়ের প্রভাবে দেশের চর উপক‚ল দ্বীপাঞ্চলে স্বাভাবিক সামুদ্রিক জোয়ারের চেয়ে ৫ থেকে ৭ ফুট উঁচু জলোচ্ছ্বাসের আশঙ্কা রয়েছে। ভারতীয় আবহাওয়া বিভাগ ও আন্তর্জাতিক আবহাওয়া নেটওয়ার্কগুলোর পূর্বাভাস, ‘বুলবুল’ ভারতের পশ্চিমবঙ্গ এবং বাংলাদেশের খুলনা সুন্দরবনের নিকট দিয়ে উপক‚লে আছড়ে পড়তে পারে আজ সন্ধ্যায়। সমুদ্রে ঘূর্ণিঝড় ‘বুলবুল’র কেন্দ্রের ৭৪ কিলোমিটারের মধ্যে বাতাসের একটানা গতিবেগ ঘণ্টায় ১৩০ কিলোমিটার। যা দমকা ও ঝড়ো হাওয়ার আকারে ১৫০ কি.মি. পর্যন্ত বৃদ্ধি পাচ্ছে। তবে ‘বুলবুল’ উপক‚লভাগে আঘাত হানার সময় যদি অতি বৃষ্টিপাত হয়, দিক-পরিবর্তন করে কিংবা প্রকৃতির আপন নিয়মে শক্তি হারায় সেক্ষেত্রে ঘূর্ণিঝড়ের আঘাত হতে পারে দুর্বল। যদিও রাতে এ রিপোর্ট লেখা পর্যন্ত ‘বুলবুল’ ছিল শক্তিশালী ঘূর্ণিঝড়। এটি বাংলাদেশ উপক‚লের দিকে প্রায় সাড়ে ৪শ’ কি.মি. দূরত্বে এগিয়ে আসে। আর পশ্চিমবঙ্গ-ওডিশা উপক‚লের প্রায় দুশ’ কি.মি. অদূরে। অতীতে এই কার্তিক মাসে বঙ্গোপসাগরে সৃষ্ট বেশক’টি সর্বনাশা ঘূর্ণিঝড়-জলোচ্ছ্বাস এদেশে আঘাতের রেকর্ড রয়েছে। যা ‘কার্তিকের তুফান’ হিসেবে পরিচিত।

ঘূর্ণিঝড় ‘বুলবুল’র সক্রিয় প্রভাবে গতকাল দুপুর নাগাদ পাল্টে যেতে শুরু করে উপকূলের স্বাভাবিক আবহাওয়া। গুমোট উপকূলজুড়ে দমকা ও ঝড়োহাওয়া বইছে। হিমেল বাতাসের সাথে বৃষ্টিপাত হচ্ছে থেমে থেমে। সন্ধ্যায় বিপদ সঙ্কেত ঘোষণার পরপরই জীবন বাঁচানোর তাগিদে পরিবার-পরিজন নিয়ে নিরাপদ আশ্রয়কেন্দ্রের উদ্দেশে ছুটতে শুরু করে উপক‚লের অগণিত মানুষ। সমুদ্রে মাছ শিকারে গিয়ে এখনও ফিরেনি শতাধিক ট্রলার। চট্টগ্রাম, মংলা ও পায়রা সমুদ্রবন্দরে আমদানি-রফতানিমুখী জাহাজে পণ্যসামগ্রী ওঠানামা, লাইটারিং, ডেলিভারি পরিবহনসহ সব কাজ বন্ধ হয়ে গেছে। অচলদশায় পড়েছে সমগ্র দেশের অভ্যন্তরীণ মালামাল ও পণ্যবাহী নৌ যোগাযোগ ব্যবস্থা। তাছাড়া দুর্যোগপূর্ণ আবহাওয়ায় দেশে বিমান চলাচলে চুড়ান্ত সতর্কতা অবলম্বন করা হচ্ছে। ‘বুলবুল’র সম্ভাব্য দুর্যোগে ক্ষয়ক্ষতি রোধে সরকার সর্বাত্মক প্রস্তুতি গ্রহণ করেছে। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা নিজেই ঘূর্ণিঝড় পরিস্থিতির খোঁজ-খবর রাখছেন। দিচ্ছেন প্রয়োজনীয় দিক-নির্দেশনা। চট্টগ্রাম ও মংলা বন্দর কর্তৃপক্ষ, চট্টগ্রাম সিটি কর্পোরেশন, পাউবো, মহানগর পুলিশ (সিএমপি), জেলা প্রশাসন, সিভিল সার্জন, দমকল অফিসসহ সকল সেবা সংস্থার ছুটি বাতিল করে সার্বক্ষণিকভাবে জনবল মাঠে নিয়োজিত রাখা হয়েছে। এসব সংস্থা, বিভাগে খোলা হয়েছে জরুরি কন্ট্রোল রুম। পতেঙ্গায় দেশের গুরুত্বপূর্ণ স্থাপনাসমূহে দুর্যোগ পরিস্থিতিতে সম্পদ সুরক্ষায় চুড়ান্ত প্রস্তুতি ও সতর্কীকরণ ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়েছে। বিভিন্ন সংস্থা ও বিভাগে দফায় দফায় মিটিং হয় গতরাত অবধি।

‘বুলবুল’র সর্বশেষ গতি-প্রকৃতি
গতকাল গভীর রাতে সর্বশেষ আবহাওয়া ও ‘বুলবুল’ পরিস্থিতি সম্পর্কে বিশেষ বুলেটিনে আবহাওয়াবিদ মুহাম্মদ হাফিজুর রহমান জানান, উত্তর-পশ্চিম বঙ্গোপসাগর ও এর সংলগ্ন পশ্চিম-মধ্য বঙ্গোপসাগর এলাকায় অবস্থানরত অতি প্রবল ঘূর্ণিঝড় ‘বুলবুল’ আরও উত্তর দিকে অগ্রসর ও ঘনীভূত হয়ে একই এলাকায় অবস্থান করছে। ঘূর্ণিঝড়টি গতকাল গভীর রাতে চট্টগ্রাম সমুদ্রবন্দর থেকে ৫৯৫ কি.মি. দক্ষিণ-পশ্চিমে, কক্সবাজার সমুদ্রবন্দর থেকে ৫৬০ কি.মি. দক্ষিণ-পশ্চিমে, মংলা সমুদ্রবন্দর থেকে ৪৫৫ কি.মি. দক্ষিণ-পশ্চিমে এবং পায়রা সমুদ্র বন্দর থেকে ৪৫৫ কি.মি. দক্ষিণ-পশ্চিমে অবস্থান করছিল।
ঘূর্ণিঝড়টি আরও ঘনীভূত হয়ে উত্তর ও উত্তর-পূর্ব দিকে অগ্রসর হয়ে আজ (শনিবার) সন্ধ্যায় পশ্চিমবঙ্গ-খুলনা উপক‚ল (সুন্দরবনের নিকট দিয়ে) অতিক্রম করতে পারে। অতি প্রবল ঘূর্ণিঝড় ‘বুলবুল’র অগ্রবর্তী অংশের প্রভাবে সমুদ্র বন্দরসমূহ, উত্তর বঙ্গোপসাগর ও বাংলাদেশের উপক‚লীয় এলাকায় আজ ভোর থেকেই দমকা থেকে ঝড়ো হাওয়া বয়ে যেতে পারে।
অতি প্রবল ঘূর্ণিঝড় কেন্দ্রের ৭৪ কিলোমিটারের মধ্যে বাতাসের একটানা সর্বোচ্চ গতিবেগ ঘণ্টায় ১৩০ কি.মি.। যা দমকা অথবা ঝড়ো হাওয়ার আকারে ১৫০ কি.মি. পর্যন্ত বৃদ্ধি পাচ্ছে। অতি প্রবল ঘূর্ণিঝড় কেন্দ্রের কাছাকাছি সমুদ্র খুবই উত্তাল বিক্ষুব্ধ রয়েছে।
এ অবস্থায় মংলা ও পায়রা সমুদ্র বন্দরকে ৭ নম্বর বিপদ সঙ্কেত দেখাতে বলা হয়েছে। উপক‚লীয় জেলা ভোলা, বরগুনা, পটুয়াখালী, বরিশাল, পিরোজপুর, ঝালকাঠি, বাগেরহাট, খুলনা, সাতক্ষীরা এবং এসব এলাকার অদূরবর্তী দ্বীপ ও চরসমূহ ৭ নম্বর বিপদ সঙ্কেতের আওতায় থাকবে।
চট্টগ্রাম সমুদ্র বন্দরকে ৬ নম্বর বিপদ সঙ্কেত দেখাতে বলা হয়েছে। উপক‚লীয় জেলা চট্টগ্রাম, নোয়াখালী, লক্ষীপুর, ফেনী, চাঁদপুর এবং এসব জেলার অদূরবর্তী দ্বীপ ও চরসমূহ ৬ নম্বর বিপদ সঙ্কেতের আওতায় থাকবে। কক্সবাজার সমুদ্র বন্দরকে ৪ নম্বর নম্বর স্থানীয় হুঁশিয়ারি সঙ্কেত দেখিয়ে যেতে বলা হয়েছে।
ঘূর্ণিঝড় ও পূর্ণিমার অগ্রবর্তী প্রভাবে উপক‚লীয় জেলা চট্টগ্রাম, নোয়াখালী, লক্ষীপুর, ফেনী, চাঁদপুর, বরগুনা, ভোলা, পটুয়াখালী, বরিশাল, পিরোজপুর, ঝালকাঠি, বাগেরহাট, খুলনা, সাতক্ষীরা এবং তাদের অদূরবর্তী দ্বীপ ও চরসমূহের নিম্নাঞ্চল স্বা^াভাবিক জোয়ারের চেয়ে ৫ থেকে ৭ ফুট অধিক উচ্চতার জলোচ্ছ¡াসে প্লাবিত হতে পারে।
উত্তর বঙ্গোপসাগরে অবস্থানরত সকল মাছ ধরার নৌকা ও ট্রলারকে পরবর্তী নির্দেশ না দেয়া পর্যন্ত নিরাপদ আশ্রয়ে থাকতে বলা হয়েছে।
সর্বশেষ আবহাওয়া পরিস্থিতি
ঘূর্ণিঝড় বুলবুলের সক্রিয় প্রভাবে গতকাল সন্ধ্যা পর্যন্ত ২৪ ঘণ্টায় ঢাকাসহ দেশের অনেক জেলায় কমবেশি বৃষ্টিপাত হয়েছে। অব্যাহত আছে হিমেল দমকা হাওয়া। সর্বোচ্চ বৃৃষ্টিপাত হয় খেপুপাড়ায় ৩৭ মিলিমিটার। তাপমাত্রাও নিচে নেমে গেছে। বিরাজ করছে গুমোট অবস্থা।
আজ শনিবার সন্ধ্যা পর্যন্ত ২৪ ঘণ্টার পূর্বাভাসে জানা গেছে, রাজশাহী, ঢাকা, খুলনা, বরিশাল ও চট্টগ্রাম বিভাগের অধিকাংশ জায়গায় এবং রংপুর, ময়সনসিংহ ও সিলেট বিভাগের অনেক জায়গায় অস্থায়ী দমকা বা ঝড়ো হাওয়াসহ হালকা থেকে মাঝারী ধরনের বৃষ্টি হতে পারে। এছাড়া দেশের কোথাও কোথাও মাঝারী ধরনের ভারী থেকে অতি ভারী বর্ষণ হতে পারে।
সারাদেশে রাত এবং দিনের তাপমাত্রা ১ থেকে ৩ ডিগ্রি সে. হ্রাস পেতে পারে।
পরবর্তী ৪৮ ঘণ্টায় আবহাওয়ার উল্লেখযোগ্য কোন পরিবর্তনের সম্ভাবনা নেই। তবে এরপরের ৫ দিনে বৃষ্টিপাতের প্রবণতা কমতে পারে।
চট্টগ্রাম বন্দরে ‘অ্যালার্ট-৩’
গতকাল সন্ধ্যা নাগাদ আবহাওয়া বিভাগ ৬ নম্বর বিপদ সঙ্কেত দেখানোর পর চট্টগ্রাম বন্দর কর্তৃপক্ষ অভ্যন্তরীণ দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা সম্পর্কিত ‘অ্যালার্ট-৩ জারি’ করেছে। এরফলে বন্দরের মূল জেটি-বার্থে আমদানি, রফতানিমুখী কিংবা খালি কন্টেইনার হ্যান্ডলিং কার্যক্রম সম্পূর্ণ বন্ধ হয়ে যায়। এরআগে দুপুরে চট্টগ্রাম বহির্নোঙরে বড় জাহাজের পণ্যসামগ্রী লাইটারিং খালাস কাজ বন্ধ করা হয়।
বন্দর স্থাপনাসমূহ সুরক্ষায় কর্ণফুলী চ্যানেলে উজানের দিকে অভ্যন্তরীণ জাহাজ ও ছোট ছোট নৌযানসমূহ নিরাপদ অবস্থানে পাঠিয়ে দেয়া হয়। বহির্নোঙরে অবস্থানরত বড় জাহাজগুলো কুতুবদিয়া ও কক্সবাজার উপক‚লে সরিয়ে দেয়া হয়। বন্দরের মূল জেটিতে অবস্থানরত জাহাজগুলোও বহির্নোঙরে সরিয়ে নেয়া হচ্ছে। সবগুলো কী গ্যান্ট্রি ক্রেন, রাবার টায়ারড গ্যান্ট্রি ক্রেনসহ অন্যান্য হ্যান্ডলিং ইকুইপমেন্ট গুটিয়ে নেয়া হচ্ছে। বন্দরের সার্বিক অপারেশনাল কার্যক্রম বন্ধ ঘোষণা করা হয়েছে। চট্টগ্রাম বন্দর কর্তৃপক্ষ দুটি নিয়ন্ত্রণ কক্ষ চালু করেছে। নৌ বিভাগের নিয়ন্ত্রণ কক্ষের নম্বর ০৩১-৭২৬৯১৬। পরিবহন বিভাগের নিয়ন্ত্রণ কক্ষের নম্বর ০৩১-২৫১০৮৭৮।
চট্টগ্রাম সিটি কর্পোরেশন জানায়, ঘূর্ণিঝড় ‘বুলবুল’ চট্টগ্রাম উপক‚লে আঘাত হানার আশঙ্কায় নগরবাসীর যে কোনো সেবাদানের জন্য সার্বক্ষণিক কন্ট্রোল রুম চালু করা হয়েছে। চীনসফররত সিটি মেয়র আ জ ম নাছির উদ্দীনের নির্দেশে কন্ট্রোল রুম চালু করে চসিক। মেয়র প্রাতিষ্ঠানিক কাজে চীনে অবস্থান করছেন। ঘূর্ণিঝড় সম্পর্কিত যে কোনো তথ্য ও সহযোগিতার প্রয়োজনে কন্ট্রোল রুমের সঙ্গে যোগাযোগের জন্য চসিকের পক্ষ থেকে নগরবাসীকে অনুরোধ করা হয়েছে। চসিক কন্ট্রোল রুমের ফোন নম্ব^রগুলো হলো- ০৩১-৬৩০৭৩৯, ০৩১-৬৩৩৬৪৯। তাছাড়া দুর্যোগ মুহূর্তে উপক‚লবাসীকে নিরাপদে সরিয়ে নিতে সব প্রস্তুতি গ্রহণ করে সিটি করপোরেশন। উপকুলীয় জনসাধারনকে সরিয়ে নেয়া এবং দুর্যোগকালীন ও পরবর্তী সময়ে রাস্তাঘাট সচল রাখতে ক্রিসেন্টের স্বেচ্ছাসেবকগণ, চসিকের শ্রমিক ও পর্যাপ্ত গাড়িবহর প্রস্তুত রয়েছে। উপক‚লীয় ও পাহাড়ের তলদেশে অবস্থানরত জনসাধারণের সচেতনতার জন্য মাইকিং করা হচ্ছে। কন্ট্রোলরুমে তদারক করছেন ভারপ্রাপ্ত মেয়র চৌধুরী হাসান মাহমুদ হাসনী।

 

Thank you for your decesion. Show Result
সর্বমোট মন্তব্য (11)
MD Rafiqul Islam ৯ নভেম্বর, ২০১৯, ১২:৩৩ এএম says : 0
আল্লাহ তায়ালা সবকিছুর মালিক এবং রক্ষা করার মালিক আল্লাহ। তবুও আমাদের শতর্ক থাকতে হবে।
Total Reply(0)
Anisur Rahman ৯ নভেম্বর, ২০১৯, ১২:৩৩ এএম says : 0
সবকিছু একমাত্র মহান আল্লাহ পাক জানেন। আমরা শুধু অনুমান নির্ভর। মানুষ যা জানে তা নগন্য। আল্লাহ পাক যা জানেন সেটাই সঠিক তথ্য। তিনি দয়ালু এবং মহান। তাঁর দয়ায় আমরা রক্ষা পাবো ইনসাআল্লাহ। আমরা সবাই তাঁর করুণা প্রার্থী।
Total Reply(0)
মাওঃ আসাদ উল্লাহ খন্দকার ৯ নভেম্বর, ২০১৯, ১২:৩৩ এএম says : 0
হে আরশের মালিক আমাদের হেদায়েত ও হেফাজত করুন আমিন
Total Reply(0)
নাজমুল শুভ্র ৯ নভেম্বর, ২০১৯, ১২:৩৪ এএম says : 0
প্রতি বার ঝড়ের আগে বিশাল প্রচারণা, ঝড়ের পরে চলে ত্রাণ সেলফি, দুচার দিন পর আমরা সব ভুলে যাই, কিন্তু নেই কোনও মাষ্টার প্ল্যান নেই দীর্ঘ মেয়াদী প্লাণ ও তার বাস্তবায়নের উদ্যোগ।
Total Reply(0)
Subol Das Gupta ৯ নভেম্বর, ২০১৯, ১২:৩৪ এএম says : 0
সবাই সৃষ্টিকর্তার নিকট প্রর্থনা করুন যেন আমাদের এই মানবকুল যেন রক্ষা করে।
Total Reply(0)
Nazmul Hoque ৯ নভেম্বর, ২০১৯, ১২:৩৪ এএম says : 0
এত বড় একটা বিপদ ধেয়ে আসছে বাংলাদেশের উপকূলবর্তী মানুষ ও বনাঞ্চলের ক্ষতিসাধন করতে, আল্লাহ সহায় হোন আর আমাদের রক্ষা করুন।। এই বিপদের সময় সমুদ্রতীরবর্তী মানুষের জান নিয়ে টানাটানি
Total Reply(0)
আরশীনগর ফ্যাশন ৯ নভেম্বর, ২০১৯, ১২:৩৫ এএম says : 0
দুর্যোগের সময় প্রিয় নবিজি আমাদেরকে যা পড়তে বলেছেন। আল্লাহুম্মা ইন্নী আসআলুকা খাইরাহা, ওয়া আউযুবিকা মিন শাররিহা অর্থ:-হে আল্লাহ! আমি আপনার নিকট এর কল্যাণটাই কামনা করি এবং আপনার নিকট এর অনিষ্ট থেকে আশ্রয় চাই। আবু দাউদ ৪/৩২৬ নং ৫০৯৯, ইবন মাজাহ্ ২/১২২৮,নং৩৭ ২৭
Total Reply(0)
Ranjit Gupta ৯ নভেম্বর, ২০১৯, ১২:৩৫ এএম says : 0
ঝড় না হোক হালকা বৃষ্টি হোক তবুও ভালো , ঝড়ে অনেক গ্রামের ক্ষয়ক্ষতি হয়ে যায় যেই দেশেরি হোক না কেন অনেক মানুষের মিত্যু হয়ে যায় যাই হোক সকলে সাবধানে থাকার চেষ্টা করো কারন প্রাকৃতিক দুর্যোগকে পৃথিবীর কোনো শক্তি নেই মোকাবিলা করার আর কোনো বৈজ্ঞানিকের ক্ষমতা নেই আটকাবার
Total Reply(0)
Md Rabiul Islam ৯ নভেম্বর, ২০১৯, ১২:৩৬ এএম says : 0
সব দূর্যোগ মেয়েদের নামে হয়(নিপা, নারগিস বন্যা বাকি গুলা ভুলি গেছি)। এই টা ছেলেদের নামে কেন....
Total Reply(0)
Md Sanowar Hossen ৯ নভেম্বর, ২০১৯, ১২:৩৬ এএম says : 0
হে আল্লাহ আপনি সকলকে হেফাজত করুন। আমিন
Total Reply(0)
Md samimul islam khan ৯ নভেম্বর, ২০১৯, ১:২৪ পিএম says : 0
মহান আল্লাহ আমাদের সকলকে যেনো নিরাপদ রাখেন । আমীন ।
Total Reply(0)

এ বিভাগের অন্যান্য সংবাদ

মোবাইল অ্যাপস ডাউনলোড করুন