ইন্দুরকানীতে সহকারী অধ্যাপককে হাতুরি দিয়ে পিটিয়ে আহত করা হয়েছে।
আহত কাউয়ুম জোমাদ্দার ও স্থানীয়রা জানান, কেসি টেকনিক্যালের অধ্যক্ষ মো. ইউনুস স্বপল শীল হত্যা মামলায় জেলে যাওয়ায় আমি ভারপ্রাপ্ত অধ্যাক্ষের দায়িত্ব পালন করি। অধ্যাক্ষের সাথে রফিকুল ইসলামের রোতাপের দীর্ঘদিন ব্যক্তিগত শুত্রæতা থাকায় সেই সুযোগে কলেজের বিভিন্ন সুযোগ সুবিধা নেয়া ও অধ্যাক্ষকে চাকরিচ্যুত করার জন্য বিভিন্ন পর্যায় রোতাপ অনেক টাকা খরচ করেন। অধ্যক্ষ আবার স্বপদে বহাল থাকায় রফিকুল ইসলাম কলেজের সুযোগ সুবিধা না পাওয়ায় আমার কাছে সেই খরচের সুদ-মুলে সম্পূর্ন টাকা দাবি করে এবং কৌশলে আমার কাছ থেকে ব্যাংক চেক ও স্ট্রাম্পে স্বাক্ষর নেয়। তাতে বড় অংকের টাকা বসিয়ে আমার কাছ থেকে টাকা আদায় করার হুমকি দেয়। তার জের ধরে গত বুধবার রোতাপ ও অহিদুল তার দলবল নিয়ে বাজারে এসে প্রকাশ্যে হাতুরি ও দেশিও অস্ত্র দিয়ে মারধর করে ও আমাকে লাঞ্চিত করে।
অভিযোগ অস্বীকার করে রফিকুল ইসলাম রোতাপ বলেন, আমার বিরুদ্ধে যে অভিযোগ করা হয়েছে তা মিথ্যা। কাইউম জোমাদ্দাদের কাছে আমার ছোট ভাই টাকা পাবে। সেই টাকা চাইতে গেলে উভয় মধ্যে হাতাহাতি হয়।
ইন্দুরকানী থানার ওসি হাবিবুর রহমান জানান, চন্ডিপুর কেসি টেকনিক্যাল কলেজের সহকারী অধ্যাপক কাইউম জোমাদ্দার সাথে পাওনা টাকা নিয়ে মারামারির কথা শুনেছি। থানায় অভিযোগ পেলে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
মোবাইল অ্যাপস ডাউনলোড করুন
মন্তব্য করুন