ব্রিটেনের সাবেক ডিউক অফ সাসেক্স প্রিন্স হ্যারি বলেছেন, ‘বর্ণবাদকে পরাস্ত করতে পৃথিবীর প্রত্যেক মানুষের সদিচ্ছার প্রয়োজন।’ সোমবার বর্ণবাদের বিরুদ্ধে কাজ করা ‘কালার অফ চেঞ্জ’ উদ্যোগের জন্য দেয়া সাক্ষাৎকারে তিনি এই মন্তব্য করেন। তিনি বলেন, ‘এই সমস্যাটি মোকাবেলা করা শুধুমাত্র কৃষ্ণাঙ্গ সম্প্রদায়ের দায়িত্ব নয়।’
৩৫ বছর বয়সী প্রিন্স হ্যারির সাক্ষাৎকারটি নেন মার্কিন মানবাধিকার নেতা রাশাদ রবিনসন। সেখানে প্রিন্স হ্যারি বৈষম্যের বিরুদ্ধে ‘শুধু কথা না বলে কাজের মাধ্যমে’ প্রতিবাদ করার জন্য তরুণদের প্রশংসা করেন। তিনি বলেন, ‘বর্ণবাদকে পরাস্ত করা এই মুহূর্তে পৃথিবীর প্রত্যেক মানুষের দায়িত্ব।’ তিনি আরও বলেন, ‘আমাদের সমস্যার মূলের দিকে যেতে হবে, এবং সেখান থেকেই এটি ঠিক করতে হবে।’ তার এই সাক্ষাৎকারটি উইকএন্ডে অনলাইনে শেয়ার করা হয়েছে। সেখানে ক্যাপশন হিসাবে যোগ করা হয়েছে প্রিন্স হ্যারির একটি উক্তি, ‘অসাম্যতা গাড়ি দুর্ঘটনার মতো কোন অনিচ্ছাকৃত ঘটনা নয়, এটি তৈরি করা হয়।’
প্রসঙ্গত, চলতি বছরের শুরুতে প্রিন্স হ্যারি তার স্ত্রী ডাচেস অফ সাসেক্স মেঘান মার্কেলসহ ব্রিটিশ রাজপরিবারের সিনিয়র সদস্য থেকে পদত্যাগ করেছেন। এই দম্পতি বর্তমানে তাদের ছেলে আর্চি হ্যারিসন মাউন্টব্যাটেন-উইন্ডসরকে নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের লস অ্যাঞ্জেলেসে বসবাস করছেন। সূত্র : ইভনিং স্টান্ডার্ড।
মোবাইল অ্যাপস ডাউনলোড করুন
মন্তব্য করুন