শুক্রবার, ১৯ এপ্রিল ২০২৪, ০৬ বৈশাখ ১৪৩১, ০৯ শাওয়াল ১৪৪৫ হিজরী

জাতীয় সংবাদ

বাংলাদেশে তুলা দিবস পালিত

অর্থনৈতিক রিপোর্টার | প্রকাশের সময় : ২৯ সেপ্টেম্বর, ২০২০, ১২:০৬ এএম

পঞ্চম কটন ডে (তুলা দিবস) বাংলাদেশ উপলক্ষে এক ভার্চুয়াল সেমিনারের আয়োজন করেছে কটন ইউএসএ। যুক্তরাষ্ট্রের মানসম্পন্ন তুলা এবং সর্ববৃহৎ তুলাজাত গার্মেন্টস পণ্যের প্রস্তুতকারক এবং রফতানিকারক হিসেবে বাংলাদেশের অর্জনকে উদযাপন করতে ২০১৬ সাল থেকে কটন কাউন্সিল ইন্টারন্যাশনাল (সিসিআই) কটন ডে পালন করে আসছে।

গতকাল ভার্চুয়াল এক সেমিনারে অংশ নিয়েছিলেন স্পিনিং এবং টেক্সটাইল মিলের মালিক, এক্সিকিউটিভ, গার্মেন্টস ম্যানুফ্যাকচারার্স, আন্তর্জাতিক ব্র্যান্ড ও রিটেইলারস, কটন মার্চেন্টস এজেন্ট এবং ব্যবসায়ীসহ এক হাজারেরও বেশি অংশগ্রহণকারীরা। বক্তব্য রাখেন ওয়ালমার্ট’র সাবেক প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা মাইকেল ডিউক; ইউরেসিয়ান গ্উপের পরিচালক উইলিস স্পার্কস; যুক্তরাষ্ট্রের জাতীয় কটন পরিষদের - প্রেসিডেন্ট ডক্টর গ্যারি এডামস; সিসিআই’র চেয়ারম্যান ও স্ট্যাপলকটন’র প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা হ্যানক রেইকলি; সিসিআই’র প্রেসিডেন্ট রিকি ক্লার্ক এবং সিসিআই’র কার্যনির্বাহী পরিচালক ব্রুস এথ্যারলি।

সঙ্কট, স্থায়িত্ব এবং পোস্ট কোভিড রিটেইল, গ্লােবাল পলিটিক্স অ্যান্ড ট্রেডের মাধ্যমে নেতৃত্ব: ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা, কটন ইউএসএ সলিউশনস, আমেরিকা যুক্তরাষ্ট্র কটন ট্রাস্ট প্রোটোকল এবং গ্লোবাল কটন ইকোনমিক আউটলুক- এসব বিষয়ে আলোচনা করা হয়।

বাংলাদেশ টেক্সটাইল মিলস অ্যাসোসিয়েশনের প্রেসিডেন্ট মোহাম্মদ আলী খোকন বলেন, ইউএসএ আমাদের রেডিমেট গার্মেন্টেসের একটা বড় বাজার। আমরা যুক্তরাষ্ট্র থেকে এনে যারা তুলা ব্যবহার করি এবং সে সব তুলা দ্বারা প্রস্তুতকৃত কাপড় যদি শুল্ক সুবিধা পায়; তবে আমরা মনে করি মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে আমাদের গার্মেন্টস শিল্পের ব্যবসা আরো বৃদ্ধি পাবে। কারণ, আমরা লক্ষ্য করেছি গত ৫ বছরে বাংলাদেশে ইউএসএ’র তুলার ব্যবহার ক্রমান্বয়ে বেড়েই চলেছে।

আসনা ভেঞ্চারস’র ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও বাংলাদেশ সিসিআই’র পরামর্শদাতা শাব্বির আহমেদ চৌধুরী বলেন, যুক্তরাষ্ট্রের তুলা শিল্পকে ধন্যবাদ জানাই তাদের এই উদ্যোগের জন্য। কেননা এই অনুষ্ঠানটি আমাদের সকলের জন্যই অনেক তথ্যবহুল একটি অনুষ্ঠান। তিন/চার বছর আগেও আমাদের দেশ ১০০ শতাংশ তুলার তৈরী পোশাক রফতানি করতো। যদিও এটি এখন ৮৫ শতাংশে নেমে গিয়েছে। কিন্তু তারপরেও বাংলাদেশের মত এমন অনন্য অবস্থায় বিশ্বের অন্য কোন দেশ নেই।

 

Thank you for your decesion. Show Result
সর্বমোট মন্তব্য (0)

এ বিভাগের অন্যান্য সংবাদ

মোবাইল অ্যাপস ডাউনলোড করুন