শুক্রবার, ০৩ মে ২০২৪, ২০ বৈশাখ ১৪৩১, ২৩ শাওয়াল ১৪৪৫ হিজরী

জাতীয় সংবাদ

ইরফান সেলিমের বিরুদ্ধে প্রতিবেদন ১০ ফেব্রুয়ারি

ইনকিলাব ডেস্ক | প্রকাশের সময় : ৬ জানুয়ারি, ২০২১, ১২:৩৯ পিএম

নৌবাহিনীর অফিসারকে মারধর ও হত্যার হুমকির অভিযোগে ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের (ডিএসসিসি) ৩০ নম্বর ওয়ার্ডের কাউন্সিলর মোহাম্মদ ইরফান সেলিম ও তার দেহরক্ষী জাহিদুল মোল্লার বিরুদ্ধে তদন্ত প্রতিবেদন দাখিলের জন্য ১০ ফেব্রুয়ারি দিন ধার্য করেছেন আদালত।

বুধবার (৬ জানুয়ারি) মামলার তদন্ত প্রতিবেদন দাখিলের দিন ধার্য ছিল। কিন্তু এদিন মামলার তদন্ত কর্মকর্তা চকবাজার থানার পরিদর্শক (অপারেশন) মুহাম্মদ দেলোয়ার হোসেন প্রতিবেদন দাখিল করতে পারেননি। এজন্য ঢাকার অতিরিক্ত মহানগর হাকিম আবু বক্কর সিদ্দিক প্রতিবেদন দাখিলের জন্য নতুন এ দিন ধার্য করেন।

২৫ অক্টোবর রাতে ঢাকা-৭ আসনের সংসদ সদস্য হাজী মোহাম্মদ সেলিমের ‘সংসদ সদস্য’ লেখা সরকারি গাড়ি থেকে নেমে নৌবাহিনীর লেফটেন্যান্ট ওয়াসিফ আহমেদ খানকে মারধর করা হয়।

এ ঘটনায় ২৬ অক্টোবর সকালে ইরফান সেলিম, তার বডিগার্ড মো. জাহিদুল মোল্লা, এ বি সিদ্দিক দিপু এবং গাড়িচালক মিজানুর রহমানসহ অজ্ঞাত ২-৩ জনকে আসামি করে ওয়াসিফ আহমদ খান বাদী হয়ে ধানমন্ডি থানায় মামলা করেন।

ওই দিনই পুরান ঢাকার বড় কাটরায় ইরফানের বাবা হাজী সেলিমের বাড়িতে দিনভর অভিযান চালায় র্যাব। এ সময় র্যাবের ভ্রাম্যমাণ আদালত মাদক রাখার দায়ে ইরফান সেলিমকে এক বছর কারাদণ্ড দেন। ইরফানের দেহরক্ষী মো. জাহিদকে ওয়াকিটকি বহন করার দায়ে ছয় মাসের সাজা দেন।

এদিকে ৫ জানুয়ারি অস্ত্র ও মাদক মামলায় ইরফান সেলিমকে অব্যাহতির সুপারিশ করে চূড়ান্ত প্রতিবেদন দিয়েছে পুলিশ। তবে তার দেহরক্ষী জাহিদুল মোল্লাকে অভিযুক্ত করে এই দুই মামলায় চার্জশিট দিয়েছে পুলিশ।


এছাড়া ইরফান সেলিমের দুই মামলায় জামিন মঞ্জুর করেছেন আদালত। এই দুই মামলায় র্যাবের ভ্রাম্যমাণ আদালত তাকে কারাদণ্ড দিয়েছিলেন। ঢাকার অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিস্ট্রেট প্রতি মঙ্গলবার হাজিরা শর্তে তার জামিন মঞ্জুর করেন।

 

Thank you for your decesion. Show Result
সর্বমোট মন্তব্য (0)

এ বিভাগের অন্যান্য সংবাদ

মোবাইল অ্যাপস ডাউনলোড করুন