আদর্শ ইসলামী মিশন মহিলা কামিল এম.এ. মাদরাসা ও জৈনপুরী খানকা কমপ্লেক্সের প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি ও সাবেক প্রিন্সিপাল আল্লামা সৈয়দ মাহবুবুর রহমান জৈনপুরী পীর সাহেব বলেন, সকল নবী-রাসুল (সা.) মেরাজের উছিলায় বায়তুল মুকাদ্দাসে উপস্থিত হয়ে বিশ্ব নবী (সা.) এর প্রতি ঈমান আনেন। তাঁর (সা.) ঈমামতিতে নামাজ আদায় করে দ্বীনি কাজে সাহায্য করে ওয়াদাপূর্ণের মাধ্যমে বিশ্ব মুমীনের ঈমানের সফলতা প্রমাণ করেছেন। এছাড়া প্রিয় নবীজির সর্ব শ্রেষ্ঠ মুজেজা হিসাবে মেরাজের ঘটনাবলী প্রমাণ করেছেন। বোখারি ও মুসলিম শরীফের হাদিস অনুযায়ী- ফাজাল্লাল্লাহু লী বায়তাল মুকদেছা অপর হাদীসে- ফারাফা’য়াল্লাহু লী বায়তাল মাকদেছা। অর্থাৎ আবু জেহেল যখন নবীজীকে প্রশ্ন করেছিল, তুমি যদি সত্যিই বায়তুল মুকাদ্দেসে গিয়ে থাকো, তাহলে তার বর্ণনা দাও। তখন রাসুল (সা.) খুবই পেরেশান ও চিন্তামগ্ন হয়ে পড়েছিলেন। আল্লাহ তাআলা তখন বায়তুল মুকাদ্দেসকে নবীজীর সামনে হাজির করে দিয়েছিলেন। তখন তিনি দেখে দেখে পূর্ণ বৃত্তান্ত বর্ণনা করেন।
পবিত্র মেরাজ উপলক্ষে আদর্শ ইসলামী মিশন মহিলা কামিল এম.এ. মাদরাসা ও জৈনপুরী খানকা শরীফ কমপ্লেক্সের উদ্যোগে এক দোয়া ও মিলাদ মাহফিল অনুষ্ঠিত হয়। মিলাদ মাহফিলে তিনি এসব কথা বলেন। দোয়া শেষে পীর সাহেব তাঁর মাদরাসায় ইবতেদায়ী থেকে কামিল পর্যন্ত যারা ভর্তি হবে তাদের থাকা খাওয়া ফ্রি বলে ঘোষণা দেন। -প্রেস বিজ্ঞপ্তি
মোবাইল অ্যাপস ডাউনলোড করুন
মন্তব্য করুন