Chakri Nai

এই চুক্তি সরকার সাথে হয়েছে। যদি হয়ে থাকেন রাষ্ট্রের গুরুত্বপূর্ণ ব‍্যাক্তি দায়িত্বশীল ভাবে পরারাষ্ট্রমন্ত্রী মহোদয় ভারত সরকারের নিকট জোরালোভাবে জানাবেন। এইগুলো কি কথা অগ্রিম টিকা নিয়ে ভ‍্যাগসিন না দেওয়া গ্রহণযোগ্য নয়। এটি শক্তিশালী প্রতিবাদ হলো??? চুক্তিতে কি আছে বলুন? এটি জীবন মৃত্যুর প্রশ্ন। সেরাম ফার্মাসিউটিক্যাল সিইউও কথা বলেন বাংলাদেশে আপনি বা বাংলাদেশের মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর শিল্প বিশেষক উপদেষ্টা সালমান এফ রহমান কথা বলেন। এইগুলো কি। টাকা দিলো সরকার চুক্তি কার সাথে হলো?ক্রিকেট বোর্ডের সভাপতির সাথে হয়েছে। এটি একদিন বা টি টুয়েন্টি সিরিজের খেলা? টিকা সেরাম ফার্মাসিউটিক্যাল কতৃপক্ষ দিতে বাধ্য দিতে হবে। চুক্তি মতে।

আগে শুনলাম ভারত আমাদের কে মাগনা দিছে এখন শুনি অগ্রিম টাকা দেওয়া!!

তাদের নিজেদের পরাণ আসে আর যায়।সিরাম সিইও ইতোমধ্যে বলে দিয়েছে আগে দেশ পরে

বল প্রয়োগ করে ভ্যাকসিন আদায় করা হোক

চায়নার সাথে গেলেন না তখন , এখন বিপদে পড়ে গেলেন।

বন্ধু দেশ বলে কথা.

এথেকে শিক্ষা নিয়ে ভারত নির্ভরতা কমানো উচিত। পাশাপাশি পিঁয়াজ এর অভিজ্ঞতা তো আছেই।

অ‌নেক‌দিন পর একটা সত‌্য কথা ব‌লে‌ছেন

আপনাদেরতো টাকা ফেরত চাওয়ারও হেডাম নাই। টাকা ফেরত চাইলে যদি বলে ওরা আপনাদের আর পাহারা দিয়ে ক্ষমতায় রাখতে পারবে না!

............ THANK YOU FOR YOUR HONEST STATEMENT.

করোনা মহামারী প্রাদুর্ভাব ঠেকাতে এখন বাংলাদেশ ও ভারতের অভ্যন্তরে আসা যাওয়া বন্ধ করা উচিৎ।।

ছোট বাচ্চাদের কাছে বড় ভাইরা যেভাবে কাজ করায় নেয় লোভ দেখাইয়া সেই অবস্থা হইছে বাংলাদেশ সরকারের বলির পাঠা জনগন

টাকা দিয়ে তাহা পাচ্ছেন না এই প্রশ্ন বাংলাদেশের জনগণের কাছে রাখলে কে হবে. যাদেরকে টাকা দিয়েছেন তাদেরকে ধরেন..

তারপরও তো আপনারা ভারত ছাড়া কিছু বুঝেন না। সব হারিয়ে একদিন বুঝতে পারবেন তখন আর কিছু করার থাকবে না। একটা কথা মাথায় রাখা আপনাদের উচিত, তারা কিন্তু নিজেদের স্বাথ্ ছাড়া কিছু বুঝেনা

বল প্রয়োগ করে ভ্যাকসিন আদায় করা হোক

আপনাদের কাছে ভারত আগে আর দেশ পরে, কিন্তু তাদের কাছে তাদের দেশ আগে বাংলাদেশ পরে,

India is behaving like master. Since we are begger we have nothing to do. Instead we must find vaccine from different sources like china russia

সংবাদ মাধ্যমের কথা বিশ্বাস হয় না! যদি সত্যিই তিনি এই কথা বলে থাকেন তাহলে 100% সঠিক কথা বলেছেন। যদি টাকা না নিতো তাহলে পূনর্বিবেচনা করার সুযোগ ছিল।

ভারতের সাথে চুক্তি বা সমঝোতা কিংবা কূটনৈতিক সম্পর্ক ইত্যাদি বিষয়ে সিদ্ধান্ত নিতে হলে বাংলাদেশকে আরো বেশি কৌশলি হতে হবে। কারন দাদা দের ঈমানী জোর একেবারে নেই বললেই চলে। আর এরা চানক্যৈর চাল বা ধান্ধাবাজিকে বেশি প্রাধান্য দেন। তাই যেকোন চুক্তি করলে। অপরাগতা প্রকাশ করলে সাথে সাথে ক্ষতিপূরণের ব্যবস্থা রাখতে হবে।

এটা ওদের পুরনো চরিত্র, চাল নিয়ে, পেয়াজ নিয়ে, পানি নিয়ে, এবার ভ্যাকসিন নিয়ে। নিজের জন্য ওরা সবকিছু পারে।