সুষ্ঠু ও অবাধ নির্বাচনের জন্য যথাযথ আইন প্রণয়ন করে নিরপেক্ষ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচন কমিশন গঠন করতে হবে। নিত্যপ্রয়োজনীয় দ্রব্যসামগ্রী দিন দিন মানুষের ক্রয়ক্ষমতার বাইরে চলে যাচ্ছে। দ্রব্যমূল্য নিয়ন্ত্রণে সরকারকে কার্যকর ব্যবস্থা গ্রহণ করতে হবে। অবিলম্বে গ্রেফতারকৃত আলেমদের নিঃশর্ত মুক্তি দিতে হবে। আজ বৃহস্পতিবার সকালে জাতীয় প্রেসক্লাব মিলনায়তনে জমিয়তে উলামায়ে ইসলাম বাংলাদেশের ত্রিবার্ষিক কাউন্সিল অধিবেশনে নেতৃবৃন্দ এসব কথা বলেন।
মাওলানা শায়খ যিয়া উদ্দীনের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত উক্ত কাউন্সিলে স্বাগত বক্তব্য রাখেন দলের সহসভাপতি ও কাউন্সিল বাস্তবায়ন কমিটির আহবায়ক মাওলানা আব্দুর রব ইউসুফী। ত্রিবার্ষিক প্রতিবেদন পেশ করেন মাওলানা মঞ্জুরুল ইসলাম আফেন্দী এবং প্রস্তাবাবলী পাঠ করেন যুগ্মমহাসচিব মাওলানা বাহাউদ্দীন যাকারিয়া। সভাপতির লিখিত বক্তব্য পাঠ করেন যুগ্মমহাসচিব মাওলানা তাফাজ্জুল হক আজীজ। কাউন্সিল অধিবেশনে অন্যান্য নেতৃবৃন্দের মধ্যে আরো উপস্থিত ছিলেন মাওলানা আব্দুল কুদ্দুস তালুকদার,মাওলানা আব্দুল বাসীর, মাওলানা মতীউর রহমান গাজিপুরী, মাওলানা খালেদ সাইফুল্লাহ সাদী,মাওলানা মাওলানা আব্দুল কুদ্দুস মানিকনগর,মাওলানা মোহাম্মাদুল্লাহ জামী,মুফতী মাসউদুল করীম,মাওলানা লোকমান মাজহারী, ,মাওলানা খলীলুর রহমান,মাওলানা বশীর আহমদ,মাওলানা আব্দুর রহমান সিদ্দিকী,মাওলানা জামীল আহমদ আনসারী,মাওলানা,মুফতী জাকির হোসাইন কাসেমী,মাওলানা জয়নুল আবেদীন ও মাওলানা মতীউর রহমান। উক্ত কাউন্সিলে আগামী তিন বছর মেয়াদের জন্য মাওলানা শায়খ যিয়া উদ্দীনকে সভাপতি,মাওলানা মঞ্জুরুল ইসলাম আফেন্দীকে মহাসচিব ও মাওলানা নাজমুল হাসান কাসেমীকে সাংগঠনিক সম্পাদক করে ১৮৯ সদস্যবিশিষ্ট কার্যনির্বাহী পরিষদ (মজলিসে আমেলা) গঠন করা হয়।
মোবাইল অ্যাপস ডাউনলোড করুন
মন্তব্য করুন