সোমবার, ২০ মে ২০২৪, ০৬ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩১, ১১ জিলক্বদ ১৪৪৫ হিজরী

কর্পোরেট

বিদ্যুতের চাহিদা মেটাতে সৌরশক্তির ব্যবহার বৃদ্ধি পাচ্ছে

প্রকাশের সময় : ১০ নভেম্বর, ২০১৬, ১২:০০ এএম

কর্পোরেট রিপোর্টার : প্রধানমন্ত্রীর জ্বালানি উপদেষ্টা ড. তৌফিক-ই-এলাহী বলেন, মধ্যম আয়ের ও উন্নত দেশে পরিণত হতে বিদ্যুতের চাহিদা বাড়ছে। চাহিদা মেটাতে সৌরশক্তির ব্যবহারও বৃদ্ধি পাচ্ছে। অনেক চ্যালেঞ্জ রয়েছে। তবে অতিরিক্ত বিদ্যুৎ চাহিদা মেটাতে গবেষণা চলছে। নতুন নতুন প্রকল্পও হাতে নেয়া হচ্ছে। মঙ্গলবার ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের নবাব নওয়াব আলী চৌধুরী সিনেট ভবনে বিশ্ববিদ্যালয়ের শক্তি ইনস্টিটিউট ও চীনের সোলারল্যান্ড, হুয়াওয়ের যৌথ উদ্যোগে ‘রোডম্যাপ অব সোলার পার্ক ইন বাংলাদেশ’ শীর্ষক এক সেমিনারে জ্বালানি উপদেষ্টা এ কথা বলেন।
বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক আ আ ম স আরেফিন সিদ্দিকের সভাপতিত্বে প্রধানমন্ত্রীর জ্বালানি উপদেষ্টা ড. তৌফিক-ই-এলাহী, জাতীয় সংসদের বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত স্থায়ী কমিটির সভাপতি তাজুল ইসলাম ও সদস্য শামসুল হক টুকু, হুয়াওয়ে সোলারল্যান্ডের পক্ষে থাম চি অন ও মার্টি লি উপস্থিত ছিলেন। সেমিনারে বক্তারা বলেন, জীবাশ্ম জ্বালানির ব্যবহার কমিয়ে দেশকে মধ্যম আয়ের দেশে পরিণত করতে নবায়নযোগ্য শক্তি সহায়ক হবে। দেশে শিল্পায়ন ও নগরায়ণে বিদ্যুতের চাহিদা বাড়ছে। তবে বর্তমানে বিদ্যুৎশক্তির চাহিদার সঙ্গে জোগানের অসমতা রয়েছে। জীবাশ্ম জ্বালানি ব্যবহারের মাধ্যমে শক্তি উৎপাদন সম্ভব হলেও সেটি পরিবেশবান্ধব নয়। যার দরুণ বিশ্বে জলবায়ুর পরিবর্তন ঘটছে।
সেমিনারে চীনা কোম্পানি হুয়াওয়ে ফিউশন সোলার বাংলাদেশের উত্তরবঙ্গ ও চট্টগ্রামে ২২৫ কিলোওয়াট শক্তিসম্পন্ন দুটি অনগ্রিড প্রকল্পে চুক্তি স্বাক্ষর করেছে। উত্তরবঙ্গে ইনগ্রিন সরিষাবাড়ী সোলার প্লান্টের সঙ্গে ফিউশন সোলার ২৫ মেগাওয়াট অনগ্রিড প্রকল্প বাস্তবায়ন করবে। আর চট্টগ্রামে মোস্তফা রিনিউয়েবল এনার্জি লিমিটেডের সঙ্গে ২০০ কিলোওয়াট শক্তিসম্পন্ন সৌর প্রকল্প বাস্তবায়িত হবে। আর দুই প্রকল্পেই টেকনিক্যাল সহায়তা করবে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শক্তি ইনস্টিটিউট।

 

Thank you for your decesion. Show Result
সর্বমোট মন্তব্য (0)

এ বিভাগের অন্যান্য সংবাদ

মোবাইল অ্যাপস ডাউনলোড করুন