কর্পোরেট রিপোর্ট : চলতি অর্থবছরের প্রথম চারমাসে মাছ রপ্তানির লক্ষ্যমাত্রা ছাড়িয়েছে। প্রথম প্রান্তিকে রপ্তানি হয়েছে ১৯  কোটি ৬৬ লাখ ১০ হাজার মার্কিন ডলার। যা লক্ষ্যমাত্রার চেয়ে ২ কোটি ৭২ লাখ ৩০ হাজার ডলার বেশি। গতবছর একই সময়ের তুলনায় বেশি ১ কোটি ৭৭ লাখ ৮০ হাজার ডলার। এবার শুধু চিংড়ি রপ্তানিতে আয় হয়েছে ১৭ কোটি ৯৫ লাখ ২০ হাজার মার্কিন ডলার। যা মোট রপ্তানি আয়ের প্রায় ৯১ দশমিক তিন এক শতাংশ।  বাংলাদেশ রপ্তানি উন্নয়ন ব্যুরো-ইপিবি জানায়, গত অর্থবছরের প্রথম ৪ মাসে মাছ রপ্তানি হয়েছিল ১৭ কোটি ৮৮ লাখ ৩০ হাজার মার্কিন ডলার। এবছর একই সময়ে রপ্তানি হয়েছে ১৯ কোটি ৬৬ লাখ ১০ হাজার মার্কিন ডলার। যা গত বছরের একই সময়ের তুলনায় ১ কোটি ৭৭ লাখ ৮০ হাজার ডলার বেশি। চলতি অর্থবছরের প্রথম চার মাসে মাছ রপ্তানির লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয় ৩১ লাখ ৩০ হাজার মার্কিন ডলার। তবে, আয় হয়েছে ৫ লাখ ২০ হাজার মার্কিন ডলার; যা লক্ষ্যমাত্রার চেয়ে ৮৩ দশমিক তিন নয় শতাংশ কম। গত বছরের একই সময়ের তুলনায় এ খাতের আয় বেড়েছে ৭৯ দশমিক তিন এক শতাংশ। এদিকে, গত অর্থবছরের প্রথম চার মাসে চিংড়ি ছাড়া অন্যান্য হিমায়িত মাছ রপ্তানি হয় ১ কোটি ১৪ লাখ ১০ হাজার মার্কিন ডলার। চলতি অর্থবছরের একই সময়ে এ খাতের পণ্য রপ্তানি হয়েছে ১ কোটি ৮ লাখ ৩০ হাজার মার্কিন ডলার। যা গত বছরের একই সময়ের চেয়ে ৬ লাখ ডলার কম। চলতি অর্থবছরের প্রথম প্রান্তিকে শুধুমাত্র চিংড়ি রপ্তানি হয়েছে ১৭ কোটি ৯৫ লাখ ২০ হাজার মার্কিন ডলার। যা মোট মাছ রপ্তানি আয়ের প্রায় ৯১ দশমিক তিন এক শতাংশ। প্রথম প্রান্তিকে মোট মাছ ও হিমায়িত পণ্য রপ্তানি হয়েছে ১৯  কোটি ৬৬ লাখ ১০ হাজার মার্কিন ডলার। যা লক্ষ্যমাত্রার চেয়ে ২ কোটি ৭২ লাখ ৩০ হাজার ডলার বেশি।