বিশ্ব থ্যালাসেমিয়া দিবস আজ। পৃথিবীর অন্যান্য দেশের মতো বাংলাদেশেও সীমিত পরিসরে দিবসটি পালিত হচ্ছে। এবারের প্রতিপাদ্য, ‘সচেতন থাকুন, শেয়ার করুন’। থ্যালাসেমিয়া রোগ নিয়ন্ত্রণে প্রতিরোধের কোনো বিকল্প নেই। বিয়ের আগে থ্যালাসেমিয়া বাহক নির্ণয়ের জন্য রক্তপরীক্ষা করে রোগটি সহজেই প্রতিরোধ করা যায়। এক্ষেত্রে ব্যাপক জনসচেতনতা ও তরুণ প্রজন্মের অংশগ্রহণ গুরুত্বপূর্ণ।
এদিকে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার তথ্য অনুসারে বাংলাদেশের মোট জনগোষ্ঠীর প্রায় ৩ থেকে ৪ শতাংশ থ্যালাসেমিয়া রোগী রয়েছে। এদের মধ্যে যারা বিটা থ্যালাসেমিয়া মেজর তাদের সুস্থভাবে বেঁচে থাকতে প্রতি মাসে নিয়মিত রক্ত নিতে হয়। কিন্তু করোনাকালীন সময়ে রক্ত সংগ্রহ কমে গেছে আশঙ্কাজনক হারে।
বিশেষজ্ঞদের মতে, বাংলাদেশে প্রতি বছর প্রায় সাত হাজার শিশু থ্যালাসেমিয়া নিয়ে জন্মগ্রহণ করে। এটি বংশগত রক্তের রোগ। রক্তে যদি হিমোগ্লোবিনের মাত্রা কম থাকে তাহলে থ্যালাসেমিয়া হয়। স্বাস্থ্য অধিদফতরের হসপিটাল সার্ভিস ম্যানেজমেন্টের ডেপুটি প্রোগ্রাম ম্যানেজার-ডিপিএম ডা. আতাউল করিম বলেন, প্রতি বছর আমাদের প্রায় নয় লাখ ব্যাগ রক্তের প্রয়োজন হয়। যার একটি বড় অংশ ব্যবহার হয় থ্যালাসেমিয়া রোগীদের চিকিৎসায়।##
মোবাইল অ্যাপস ডাউনলোড করুন
মন্তব্য করুন