শুক্রবার ১৪ নভেম্বর ২০২৪, ৩০ কার্তিক ১৪৩১, ১২ জামাদিউল সানী ১৪৪৬ হিজরি

জাতীয় সংবাদ

মাথাপিছু বিদেশি ঋণ অস্বাভাবিক

অনলাইন আলোচনায় ড. দেবপ্রিয় ভট্টাচার্য দায়-দেনায় তিন বছর পর অস্বস্তিকর অবস্থানে যেতে পারে দেশ বাংলাদেশকে শ্রীলঙ্কার সঙ্গে তুলনা অযৌক্তিক

অর্থনৈতিক রিপোর্টার | প্রকাশের সময় : ১০ মে, ২০২২, ১২:০০ এএম

বাংলাদেশকে শ্রীলঙ্কার সঙ্গে তুলনা করা অযৌক্তিক বলে মন্তব্য করেছেন নাগরিক প্ল্যাটফর্মের কনভেনর ও বেসরকারি গবেষণা সংস্থা সেন্টার ফর পলিসি ডায়ালগের (সিপিডি) ফেলো ড. দেবপ্রিয় ভট্টাচার্য। তিনি বলেন, বাংলাদেশে আমি শ্রীলঙ্কার মতো এমন পরিস্থিতির হওয়ার কারণ দেখি না। এক একটি দেশ একেক রকম বিকশিত হয়। একটার সঙ্গে অন্যটি মিলানো যৌক্তিক নয়। তবে বাংলাদেশে এ মুহূর্তে মাথাপিছু দায়-দেনা অর্থাৎ ঋণের পরিমাণ ৪৩২ ডলার বা ৩৭ হাজার ৫৮৪ টাকা (এক ডলার সমান ৮৭ টাকা ধরে)। ঋণ হিসাবে দক্ষিণ এশিয়ার তুলনায় কম হলেও ২০১৮ সালের পর থেকে দেশি ও বিদেশি ঋণের পরিমাণ অস্বাভাবিক হারে বেড়েছে। বিদেশি দায়-দেনায় তিন বছর পর অস্বস্তিকর অবস্থানে যেতে পারে বলে মনে করেন ড. দেবপ্রিয় ভট্টাচার্য। বর্তমানে বাংলাদেশ সবুজ (স্বস্তিকর) অবস্থানে আছে। এটি ধীরে ধীরে হলুদ অবস্থানে (অস্বস্তিকর) যাওয়ার আশঙ্কা দেখা দিয়েছে। এখন আমরা বিদেশি দ্বিপক্ষীয় উৎস থেকে বেশি মূল্যে বেশি ঋণ করছি। যেমনÑ চীন, রাশিয়া ও ভারত। এসব দেশের ঋণের রেয়াতি সময় (গ্রেস পিরিয়ড) শেষ হয়ে যাচ্ছে। এ ছাড়া সরবরাহকারী ঋণের পরিমাণও বাড়ছে। গতকাল সোমবার এসডিজি বাস্তবায়নে নাগরিক প্ল্যাটফর্ম আয়োজিত ‘বাংলাদেশের সরকারি দায়-দেনা’ শীর্ষক আলাপচারিতায় তিনি এসব কথা বলেন।

ড. দেবপ্রিয় ভট্টাচার্যের মতে, সাম্প্রতিক সময়ে পণ্যমূল্য বৃদ্ধি, বিনিময় হার বেড়ে যাওয়ার চাপ এবং পার্শ্ববর্তী দেশ শ্রীলঙ্কা, পাকিস্তান ও নেপালের আর্থিক সঙ্কট বিবেচনায় দায়দেনা নিয়ে আলোচনা গুরুত্বপূর্ণ হয়ে উঠেছে। এ অবস্থায় ঋণের চাপ সামলাতে তিনি সরকারকে তিনটি বার্তা দেন। এগুলো হলোÑ প্রথমত, কর আহরণ বাড়ানোর মাধ্যমে আর্থিক সংহতিকরণ। দ্বিতীয়ত, বহিস্থ খাতের বর্তমান চাপ মোকাবিলায় সুরক্ষা দেয়া এবং দায়-দেনা পরিস্থিতির সামগ্রিক, স্বচ্ছ এবং নিয়মিত তদারকির ব্যবস্থা। তিনি উল্লেখ করেন, সাম্প্রতিককালে দায়-দেনা নিয়ে শ্রীলঙ্কা বড় সঙ্কটে পড়েছে। এর পরিণতিতে সেখানে রাজনৈতিক সঙ্কট তৈরি হয়েছে। পাকিস্তান ও নেপালেও প্রায় একই অবস্থা চলছে। বাংলাদেশকে বিষয়টি সতর্ক পর্যালোচনার মধ্যে রাখতে হবে বলে মনে করেন তিনি।
অনুষ্ঠানে ড. দেবপ্রিয় ভট্টাচার্য একটি হিসাব করে দেখিয়েছেন, ২০২০-২১ অর্থবছরের সার্বিকভাবে মোট দেশজ উৎপাদনের (জিডিপি) অনুপাতে সরকারি দায়দেনা ৪৪ দশমিক ১০ শতাংশ। কিন্তু ২০১২ থেকে ২০২১ সাল পর্যন্ত এটা বেড়ে প্রায় ৬৭ শতাংশ হয়েছে। আমাদের দায়-দেনা পরিস্থিতি চলমান দশকে দেড়গুণ বেড়ে গেছে। তিনি বলেন, এ মুহূর্তে মাথাপিছু ঋণ হিসাব করলে তা ৪৩২ ডলারে দাঁড়িয়েছে। আমরা প্রতিবছর ১০ বিলিয়ন ডলার করে দায়-দেনা বাড়াচ্ছি। শূন্য দশমিক ৭ বিলিয়ন ডলার করে প্রতিবছর দেনা পরিশোধ করতে ব্যয় করতে হচ্ছে। দায়-দেনা বৃদ্ধি হার অনেক বেশি হারে বাড়ছে। এর মধ্যে অভ্যন্তরীণ দেনা বৃদ্ধি হার খুবই বেশি। অভ্যন্তরীণ দায়-দেনা ৬৯ বিলিয়ন ডলার। গত এক দশকে ওই দেনা বৃদ্ধি হার প্রায় ৫৪ শতাংশ। ২০১৩ সালের পরে এই বৃদ্ধি হার ১৫ থেকে ১৯ শতাংশ হারে বাড়ছে। অন্যদিকে বৈদেশিক দায়-দেনার পরিমাণ ৬০ দশমিক ১৫ বিলিয়ন ডলার। ২০১৩ থেকে ২০১৮ সাল পর্যন্ত বৈদেশিক দায়-দেনা ১৬ দশমিক ৬ শতাংশ থেকে ১৪ শতাংশ এবং ২০১৯ থেকে ২০২১ সাল পর্যন্ত ১৪ দশমিক ৭ থেকে ১৬ দশমিক ৯ শতাংশ বৃদ্ধি পেয়েছে।
তিনি মনে করেন, সরকারি ঋণ পরিশোধসহ সার্বিক দায়দেনায় পূর্ণাঙ্গ হিসাব করতে হলে বিদেশি ঋণের পাশাপাশি অভ্যন্তরীণ ঋণ, ব্যক্তি খাতের ঋণ, সরকারের সংযুক্ত দায়-দেনাও বিবেচনায় আনা উচিত। এসব হিসাবে আনা হলে আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিলের (আইএমএফ) মূল্যায়ন থেকে পরিস্থিতি ভিন্ন হতে পারে। ড. দেবপ্রিয় ভট্টাচার্য মনে করেন, সরকারি দায়-দেনা পরিস্থিতি পাঁচ ধরনের ঝুঁকি তৈরি হচ্ছে। যেমনÑ বিনিময় হারের ঝুঁকি বাড়ছে, অভ্যন্তরীণ ঋণের সুদের হার বাড়ছে, বিদেশি ঋণের সুদের হার বাড়ছে, উচ্চমূল্যে প্রকল্প নেয়া হচ্ছে ও প্রকল্পের অর্থনৈতিক সুবিধা হ্রাস পাওয়া।
ড. দেবপ্রিয় ভট্টাচার্য বলেন, ঋণের সুদ পরিশোধের হিসাব করলে দেখা যায়, ২০০৬ সালে বৈদেশিক সুদ পরিশোধ করা লাগতো ৩৮ দশমিক ৯১ শতাংশ ও অভ্যন্তরীণ ৬১ দশমিক ০৯ শতাংশ। যেটা ২০১৩ সালের পর ঋণ বৃদ্ধির কারণে বৈদেশিক ঋণের সুদ পরিশোধের হার বেড়েছে। ২০২১ সালে এসে বৈদেশিক ঋণের সুদ পরিশোধে ব্যয় করতে হয়েছে ৬৭ দশমিক ৬৫ শতাংশ এবং অভ্যন্তরীণ ঋণের সুদ ৩২ দশমিক ৩৫ শতাংশ পরিশোধে ব্যয় হয়েছে। অর্থ্যাৎ সম্পূর্ণ উল্টোচিত্র। এর কারণ বৈদেশিক ঋণ গ্রহণ হচ্ছে ক্রমান্বয়ে উচ্চ সুদের হারে। ড. দেবপ্রিয় বলেন, সরকারি দায়-দেনার সঙ্গে নির্বাচনের একটি সম্পর্ক রয়েছে। ব্যক্তিখাত বিদেশ থেকে টাকা নিয়েছে ১৮ দশমিক ৭ বিলিয়ন। এটা ক্রমন্বয়ে বৃদ্ধি পাচ্ছে। এটা জিডিপির ৫ শতাংশ। তারা যদি ঠিকমতো ঋণ পরিশোধ না করে তাহলে দেশের জন্য অশনি সঙ্কেত হতে পারে। বিদেশ এ পর্যন্ত যে দায়-দেনা করছি তা ক্রমান্বয়ে অধিকতর মূল্যে করছি। দীর্ঘমেয়াদী ঋণের তুলনায় স্বল্পমেয়াদী ঋণের পরিমাণ বাড়ছে। এর সঙ্গে বাণিজ্যিক ঋণ বাড়ছে। বৈদেশিক ঋণ বহুপাক্ষিকের তুলনায় দ্বিপাক্ষিকভাবে বাড়ছে। এর সঙ্গে চীন, রাশিয়া ও ভারতের সম্পৃক্ততা বাড়ছে। তিনি বলেন, আমাদের দায়-দেনা জিডিপি হারের তুলনায় বেশি। আমাদের দায় পরিশোধের ক্ষেত্রে বৈদেশিক ঋণের চাপ বাড়বে। এ পরিস্থিতির সবচেয়ে দুর্বলতা হচ্ছে অভ্যন্তরীণ ঋণ। যেটা দায়-দেনার সঙ্গে মিলিয়ে দেখা হয় না। আর একটি বিষয়ে ব্যক্তিখাতের ঋণ।
অনুষ্ঠানে এক প্রশ্নের জবাবে ড. দেবপ্রিয় ভট্টাচার্য বলেন, নির্বাচনের ক্ষেত্রে গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়ার মধ্যে যদি কোনো ঘাটতি থাকে তখন সরকার দৃশ্যমান প্রকল্প গ্রহণ করে গণতান্ত্রিক ঘাটতি পূরণ করার চেষ্টা করে। এটা সব দেশের ক্ষেত্রেই দেখা দেখতে পাই। অনেক সময় এমন ধরনের প্রকল্প নেয়া হয়, যার অর্থনৈতিক যৌক্তিকতা থাকে না বা গ্রহণযোগ্য হয় না। প্রকল্পের নাম বলতে গেলে একাধিক প্রকল্পের নাম বলা যাবে। তিনি বলেন, নির্বাচনের আগে ও পরের বছরে বাংলাদেশ থেকে বিদেশে অর্থ পাচারের পরিমাণ বেড়ে যায়। গ্লোবাল ইন্ট্রিগ্রিটির তথ্য সেটাই বলছে। গণতান্ত্রিক অস্তিতিশীলতা ও আস্থার সঙ্কট দেখা দিলে এ ধরনের প্রবণতা বেড়ে যায়।
অনুষ্ঠানে যুক্ত ছিলেন সিপিডির বিশেষ ফেলো ড. মোস্তাফিজুর রহমান। তিনি বলেন, দেশের সরকারি ঋণের পাশাপাশি বেসরকারি ঋণও গত ১০ বছরে অনেকটা বেড়েছে। বেসরকারি খাতে যারা নমনীয় লাইবর হারে ঋণ নিয়েছেন, তাদের সুদহার বাড়ছে। এই বিষয়টিও মাথায় রাখা প্রয়োজন বলে তিনি মনে করেন। বলেন, এই ঋণ খেলাপি হলে দেশের ঋণমানে প্রভাব পড়বে। অনুষ্ঠানে দেশের বিভিন্ন গণমাধ্যমের সংবাদকর্মীদের পাশাপাশি গবেষকেরাও যুক্ত ছিলেন।

 

Thank you for your decesion. Show Result
সর্বমোট মন্তব্য (14)
Yousman Ali ১০ মে, ২০২২, ৩:৩৮ এএম says : 0
এতো সমস্যা সরকারও এবার চেঙ্গ তাঁর মানে অনেকটাই খালে
Total Reply(0)
Subhas Chandra Chowdhury ১০ মে, ২০২২, ৬:০১ এএম says : 0
এর মধ্যে উন্নয়ন বেড়েছে নিশ্চয়।
Total Reply(0)
মুহাম্মদ মাহবুবুর রহমান ১০ মে, ২০২২, ৬:০১ এএম says : 0
অর্থ সংকট দেখা দিতে পারে আমার দেশে
Total Reply(0)
Kamal Chowdhury ১০ মে, ২০২২, ৬:০২ এএম says : 0
আগামীকাল যে শিশুটির জম্ম হবে,তার কত টাকার (লোন) ঋনের বোজা মাথায় নিয়ে জম্মাবে, এ নিয়ে বলতে লজ্জা লাগে?
Total Reply(0)
Kaichar AL Banskhali ১০ মে, ২০২২, ৬:০২ এএম says : 0
আজকে যে বাচ্চা জন্ম হয়েছে তার মাথা পিছু ঋণ ৪৩২ ডলার। আমরা সেই জন্য মধ্যে আয়ের দেশের পরিনত হয়েছি।
Total Reply(0)
Kaw Sa Ree ১০ মে, ২০২২, ৬:০২ এএম says : 0
সেইসব নেতারা এখন কোথায়, যারা বলেছিলো বাংলাদেশের অবস্থা শ্রীলঙ্কার মতো হবে না?
Total Reply(0)
Md. Rashed Yaqub ১৪ মে, ২০২২, ৫:১৮ পিএম says : 0
এই দেবপ্রিয় বহুদিন পর উদিত হলেন জাতিকে তাঁর সৃজনশীল বাণী ঠাসাতে। ব্যাটা বিএনপির আমলে ভারতকে ট্রানজিট/ করিডোর দিতে চিল্লায়ে গলার রগ ব্যাথা করে ফেলেছিল। ট্রানজিটের অর্থে দেশ বদলে যাবে এই স্বপ্ন দেখাতে দেখাতে। বিএনপি কিন্তু বাস্তবতা জানতো তাই ট্রানজিট বা করিডোর কিছুই দেয়নি। এখন উনাদের পছন্দের দল ক্ষমতায় এসে ভারতকে শুধু এদেশের জনগণ ছাড়া পোর্ট, পানি, ট্যাক্বস, নিরাপত্তা সব দিয়ে দিয়েছেন। কিন্তু ভারত চায় বিনা শুল্কে ট্রানজিট। ক বিচিত্র সেলুকাস! আরো বিচিত্র এই দেবপ্রিয়রা। একেবারে পা চাটা গোলাম। ছিঃ ছিঃ।
Total Reply(0)
Syed Al kamal ১৫ মে, ২০২২, ১২:০১ পিএম says : 0
আমরা কি জানি যে, আমেরিকার জাতীয় মোট ঋণের পরিমাণ কত? যা আপনার ধারণারও বাইরে। ইউএস ট্রেজারির হিসাবে গত জুন পর্যন্ত 21.21 ট্রিলিয়ন ডলার।
Total Reply(0)
Mamun ১৫ মে, ২০২২, ৫:৩৫ পিএম says : 0
Please tell us per capita debt of USA citizens.
Total Reply(0)
LIZA KHANOM ১৫ মে, ২০২২, ৭:০৭ এএম says : 0
এই দেবপ্রিয় বহুদিন পর উদিত হলেন জাতিকে তাঁর সৃজনশীল বাণী ঠাসাতে। ব্যাটা বিএনপির আমলে ভারতকে ট্রানজিট/ করিডোর দিতে চিল্লায়ে গলার রগ ব্যাথা করে ফেলেছিল। ট্রানজিটের অর্থে দেশ বদলে যাবে এই স্বপ্ন দেখাতে দেখাতে। বিএনপি কিন্তু বাস্তবতা জানতো তাই ট্রানজিট বা করিডোর কিছুই দেয়নি। এখন উনাদের পছন্দের দল ক্ষমতায় এসে ভারতকে শুধু এদেশের জনগণ ছাড়া পোর্ট, পানি, ট্যাক্বস, নিরাপত্তা সব দিয়ে দিয়েছেন। কিন্তু ভারত চায় বিনা শুল্কে ট্রানজিট। ক বিচিত্র সেলুকাস! আরো বিচিত্র এই দেবপ্রিয়রা। একেবারে পা চাটা গোলাম। ছিঃ ছিঃ।
Total Reply(0)
Ahamidur Rahman ১৬ মে, ২০২২, ৭:২৪ পিএম says : 0
It is very difficulty to know Mr.Dev. So Beware of his comments He favours varat.
Total Reply(0)
Mohammed Shah Jahan ১৬ মে, ২০২২, ৪:০৯ পিএম says : 0
এই দেবপ্রিয় বহুদিন পর উদিত হলেন জাতিকে তাঁর সৃজনশীল বাণী ঠাসাতে। ব্যাটা বিএনপির আমলে ভারতকে ট্রানজিট/ করিডোর দিতে চিল্লায়ে গলার রগ ব্যাথা করে ফেলেছিল। ট্রানজিটের অর্থে দেশ বদলে যাবে এই স্বপ্ন দেখাতে দেখাতে। বিএনপি কিন্তু বাস্তবতা জানতো তাই ট্রানজিট বা করিডোর কিছুই দেয়নি। এখন উনাদের পছন্দের দল ক্ষমতায় এসে ভারতকে শুধু এদেশের জনগণ ছাড়া পোর্ট, পানি, ট্যাক্বস, নিরাপত্তা সব দিয়ে দিয়েছেন। কিন্তু ভারত চায় বিনা শুল্কে ট্রানজিট। ক বিচিত্র সেলুকাস! আরো বিচিত্র এই দেবপ্রিয়রা। একেবারে পা চাটা গোলাম। ছিঃ ছিঃ।
Total Reply(0)
Shobuj khan ১৬ মে, ২০২২, ৪:২৫ পিএম says : 0
হল তাহারেই হতো এই দেশ এবং দেশের মানুষ বর্তমানে সরকারের উচিত নির্দলীয়-নিরপেক্ষ একটা নির্বাচন উপহার দেওয়া
Total Reply(0)
Md.Zakir Hossain ১৬ মে, ২০২২, ৪:৩৫ পিএম says : 0
এই সব টাকা তো আর সরকারের নিজের পকেট থেকে দিতে হয় না ।এ টাকা পরিশোধের মালিক আমি আপনি । সরকারের চিন্তা চেয়ার টা ঠিক রাখা।কারন বাংলাদেশ মানেই ‍‍‍ ক্ষমতাশালী দের পাপ দাদার পৈতৃক সম্পদ।
Total Reply(0)

এ বিভাগের অন্যান্য সংবাদ

মোবাইল অ্যাপস ডাউনলোড করুন