১৯৭২ সালের পর অনুষ্ঠিত সকল নির্বাচনের মধ্যে দলনিরপেক্ষ তত্ত্বাবধায়ক সরকারের অধীনে অনুষ্ঠিত নির্বাচনগুলোই এখন পর্যন্ত সবচাইতে গ্রহণযোগ্য ও সুষ্ঠু ছিল বলে দেশের জনগণ দৃঢ় ভাবে বিশ্বাস করে। দল নিরপেক্ষ সরকারের অধীনে আগামী দ্বাদশ জাতীয় নির্বাচন আয়োজনের কোন বিকল্প নেই। জনগণ ২০১৪ এবং ২০১৮ সালের দুটি জাতীয় নির্বাচন দেখেছে। ক্ষমতাসীনদের সুষ্ঠু নির্বাচনের আশ্বাস আর নির্বাচন কমিশনের উপর বিশ্বাস রেখে ২০১৮ সালে নির্বাচনে অংশগ্রহণ করে জাতি পেয়েছে কারচুপির নতুন সংস্করণ মধ্যরাতের ভোট। ক্ষমতাসীন দলের অধীনে নির্বাচন সুষ্ঠু হওয়ার কোন সুযোগ নেই।
বাংলাদেশ মুসলিম লীগের পল্টনস্থ কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে দলীয় সভাপতি অ্যাডভোকেট বদরুদ্দোজা সুজার সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত ১৪টি সমমনা রাজনৈতিক দলের মতবিনিময় সভায় নেতৃবৃন্দ এসব কথা বলেন।
এতে অন্যান্যের মধ্যে বক্তব্য রাখেন, নির্বাহী সভাপতি আব্দুল আজিজ হাওলাদার, মুসলিম লীগ মহাসচিব কাজী আবুল খায়ের, স্থায়ী কমিটির সদস্য আতিকুল ইসলাম, আনোয়ার হোসেন আবুড়ী,ফেডারেল ডেমোক্রেটিক পার্টির আহ্বায়ক ড. এ.আর খান, বাংলাদেশ জাতীয় লীগের কার্যনির্বাহী সভাপতি ড. শাহরিয়ার ইফতেখার, মুসলিম সমাজের চেয়ারম্যান মাসুদ হোসেন, বাংলাদেশ কর্মসংস্থান আন্দোলনের চেয়ারম্যান খন্দকার দেলোয়ার, বাংলাদেশ আইডিয়াল পার্টির চেয়ারম্যান কে.এম ইব্রাহিম খলিল, জাষ্টিজ পার্টির সভাপতি আবুল কাশেম মজুমদার, ইসলামী সমাজতান্ত্রিক দলের চেয়ারম্যান মো. হাফিজুর রহমান, লেবার পার্টির চেয়ারম্যান হাম্মাদুল্লাহ মেহেদী, দেশপ্রেমিক নাগরিক পার্টির সভাপতি আহছানউল্ল্যাহ শামীম, রিপাবলিকান পার্টির চেয়ারম্যান ফজলুর রহমান আমিনী, দুর্নীতি প্রতিরোধ আন্দোলনের সভাপতি হারুন-উর রশীদ, বিএলডিপির সি: ভাইস চেয়ারম্যান কবির হোসেন, কল্যাণ পার্টির সাংগঠনিক সম্পাদক ইদ্রীস আলী।
মোবাইল অ্যাপস ডাউনলোড করুন
মন্তব্য করুন