পদ্মা সেতুর উদ্বোধনকে ঘিরে যেকোন থ্রেট (হুমকি) থাকলে গোয়েন্দা সংস্থার মাধ্যমে তা মোকাবেলা করা হবে। পদ্মা সেতু জাতীয় বিষয়। এটাকে কেন্দ্র করে সারাদেশে মানুষ যেভাবে উৎসব উদযাপন করছে, আমরা চেষ্টা করবো তাদের নিরাপত্তা দেয়ার। এর পাশাপাশি বাংলাদেশ পুলিশের পক্ষ থেকেও উৎসব পালন করা হবে। সেখানে দেশের নানা শ্রেণি পেশার মানুষের অংশগ্রহণের ব্যবস্থা নেয়া হবে। আমরা প্রতিটি অনুষ্ঠানে নিবিড়ভাবে দেখভাল করছি। যাতে কেউ অপ্রীতিকর কিছু করতে না পারে। গতকাল শুক্রবার সকালে মাদারীপুরের বাংলাবাজার ঘাট এলাকায় পদ্মা সেতু উদ্বোধন উপলক্ষে আয়োজিত জনসভাস্থল পরিদর্শন শেষে সাংবাদিকদের এ সব কথা বলেন আইজিপি ড. বেনজীর আহমেদ।
তিনি বলেন, পদ্মা সেতু শুধু আমাদের দেশের ইস্যু নয়, এটা আন্তর্জাতিক পরিমণ্ডলেও আলোচনায় রয়েছে। তাই যে কোন থ্রেট মোকাবেলায় গোয়েন্দা সংস্থার সঙ্গে সমন্বয় করে মোকাবেলা করা হবে। জনসভাস্থল শেষে সবাই নিরাপদে বাড়ি যেতে পারে সেই ব্যবস্থাও নেয়া হয়েছে।
পদ্মা সেতুর উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে কোনো ধরনের হুমকি রয়েছে কিনা, এমন প্রশ্নের জবাবে আইজিপি বলেন, প্রতি মুহূর্তে আপডেট তথ্য সংগ্রহ করা হচ্ছে। পদ্মা সেতুর উদ্বোধনী অনুষ্ঠানকে ঘিরে শুধু জনসভাস্থলই নয়, সারদেশেই নিরাপত্তা ব্যবস্থা জোড়দার করা হয়েছে। বিভিন্ন বাহিনীর সদস্যরা সব ধরনের পরিস্থিতি মোকাবেলা প্রস্তুত রয়েছে। পুলিশপ্রধান আরও বলেন, পদ্মা সেতু উদ্বোধনী অনুষ্ঠান পুলিশ বাহিনীও উদযাপন করবে। এজন্য সারাদেশের পুলিশ সদস্যরা বাহিনীর পক্ষ থেকে আনন্দ উৎসব করবে।
মোবাইল অ্যাপস ডাউনলোড করুন
মন্তব্য করুন