গণস্বাস্থ্য কেন্দ্রের প্রতিষ্ঠাতা ও ট্রাস্টি ডা. জাফরুল্লাহ চৌধুরী বলেছেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা সাহসী সিদ্ধান্ত নিয়ে জাতিকে পদ্মা সেতু উপহার দিয়েছেন। জাতি এতে গৌরবান্বিত। প্রধানমন্ত্রী প্রজ্ঞার পরিচয় দিয়েছেন, যেমনটা তার বাবা প্রজ্ঞার পরিচয় দিয়েছিলেন ৭ই মার্চে। আজকে জাতির এই সাহসী উদ্যোগের জন্য প্রধানমন্ত্রীকে ধন্যবাদ জানাই। পদ্মা সেতু উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে মাওয়া প্রান্তে উপস্থিত ছিলেন ডা. জাফরুল্লাহ চৌধুরী। সেখানে গতকাল সাংবাদিকদের কাছে তাৎক্ষনিক প্রতিক্রিয়ায় তিনি এ সব কথা বলেন। সেই সাথে পদ্মা সেতুতে অ্যাম্বুলেন্সের টোল ফ্রি করে দেওয়ারও তিনি দাবি জানান।
ডাা. জাফরুল্লাহ বলেন, আমি প্রধানমন্ত্রীকে আরও মহানুভব হতে অনুরোধ করছি। প্রান্তিক জনগোষ্ঠীর দিকে নজর দিতে হবে। উনি অনেক ভালো কাজ করেছেন। উনার সুস্বাস্থ্য কামনা করছি। তিনি বলেন, আমাদের জীবনে হিউমারটা বেশি ঢুকে পড়েছে। প্রধানমন্ত্রী হিউমার করে বলেছেন চুবাব বা উঠাব, এটিকে এত বেশি সিরিয়াসলি না নিলেই হতো।
উনাকে (খালেদা জিয়া) নিমন্ত্রণ দেয়া উচিত ছিল, জামিনটা দেয়া উচিত ছিল, তাদের আসা উচিত ছিল। আমি সৎ পরামর্শই দিই সরকারকে। আমার পরামর্শগুলোর অর্ধেকটা নেন প্রধানমন্ত্রী।
ডা. জাফরুল্লাহ চৌধুরী বলেন, সব চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করে খরস্রোতা নদী পদ্মার বুক চিরে দাঁড়িয়েছে পদ্মা সেতু। এ সেতু তৈরিতে ব্যবহৃত হয়েছে অত্যাধুনিক সব প্রযুক্তি। বেশ কয়েকটি বিশ্বরেকর্ডের বুকে নাম উঠেছে পদ্মা সেতুর। আর এসবই হয়েছে নিজস্ব অর্থায়নে। বিশ্ববাসীর কাছে বিস্ময় সে বিষয়টি।
মোবাইল অ্যাপস ডাউনলোড করুন
মন্তব্য করুন