শনিবার, ২০ এপ্রিল ২০২৪, ০৭ বৈশাখ ১৪৩১, ১০ শাওয়াল ১৪৪৫ হিজরী

জাতীয় সংবাদ

শেষ মুহূর্তে জমজমাট বিক্রি

রাজধানীর কোরবানির পশুর হাট

স্টাফ রিপোর্টার | প্রকাশের সময় : ১৩ জুলাই, ২০২২, ১২:০২ এএম

ঈদুল আজহার আর মাত্র একদিন বাকি, শেষ মুহূর্তের বেচাকানায় সরগরম রাজধানীর কোরবানির পশুর হাটগুলো। ক্রেতা, বিক্রেতা আর কোরবানির গরু ছাগলে কানাকানায় পূর্ণ প্রত্যেকটি হাট। ক্রেতা-বিক্রেতার দর কষাকষির মধ্যে পর্যাপ্ত পরিমাণ গরু, ছাগল, খাসি বিক্রি হয়েছে। মাঝারি ও ছোট আকারের গরু বেশি বিক্রি হয়েছে। হাটের আকর্ষণ বড় গরু হলেও বড় গরুগুলো তেমন একটা বিক্রি হতে দেখা যায়নি। এদিকে ইচ্ছেমতো দাম চাওয়ার অভিযোগ ছিল ক্রেতাদের। এছাড়া গরু বা ছাগলের পাশাপাশি পশুর খাবার, মালাও ভালো বিক্রি হয়েছে।
গতকাল রাজধানীর কোরবানির পশুর হাটগুলো ঘুরে এমন চিত্র দেখা যায়। সকালের দিকে ক্রেতা থাকলেও গরু ছাগল কম বিক্রি হয়েছে। জুম্মার নামাজের পর ক্রেতাদের ভিড়ে হাট আরো জমে উঠে। সকালে গরু ছাগলের দাম বেশি চাইলেও বিকাল থেকে কিছুটা কম দামে গরু বিক্রি করেছেন বেপারিরা। জহুরির চোখে কেউ কেউ গভীর মনোযোগ দিয়ে কেনার আগে পশুটি ভালোভাবে দেখে নিচ্ছেন। পর্যাপ্ত ক্রেতা পেয়ে বেপারিরাও বেশ খুশি ছিল। পুরো হাটজুড়ে ছিল উৎসবের আমেজ।
ক্রেতারা হাতে রশি নিয়ে একেকটি গরু নিয়ে বের হচ্ছেন, আর আশপাশের মানুষ দাম জানতে চাইছেন। অনেক তেজী গরু সামলাতে কষ্টও হয়েছে অনেকের। কিছু গরু হাত থেকে রশি ছিড়ে দৌড় দেয়ায় বিপত্তিও হয়েছে। কেউ কেউ গরুর গুতো, লাথিও খেয়েছেন। তবে কারো মনে ছিল না ক্ষোভ বা কষ্ট। এটাই কোরবানির ঈদের মজা বলে জানিয়েছেন ক্রেতারা।
আফতাবনগর ও মেরাদিয়ায় প্রায় ৪-৫ কিলোমিটারের বিশাল এলাকাজুড়ে বসেছে পশুরহাট। আছে গরু, ছাগল, ভেড়ার মতো প্রাণী। বিভিন্ন গণমাধ্যমের অনেক কর্মীরা এসেছেন সংবাদ সংগ্রহে। সাথে ইউটিউবার, টিকটকারদের উপস্থিতিও ছিল অনেক। অসংখ্য ক্রেতা-দর্শনার্থী, বিক্রেতাদের ভিড়ে গমগম করছে পুরো এলাকা।
নিজের অতিযত্নে পেলেপুষে বড় করা গরু বা ছাগলটি নিয়ে এসেছেন। গরু বিক্রি করতেও এনছেন আবার গরুর মায়াতেও জড়িয়ে ফেলেছেন নিজেকে এমনটাও দেখা গেছে। কষ্ট হলেও বিক্রি করতে হয়েছে আদরে যত্নে পালা গরু ও ছাগল।
কমলাপুর হাট থেকে গরু কিনেছেন মোহাম্মদ আলম। তিনি বলেন, ৫০ হাজার টাকা দিয়ে গরু কিনেছেন। দুপুরে দাম বেশি হলেও বিকালে কিছুটা দাম কমেছে বলে জানান তিনি। সামসুল হক একসাথে দুইটি গরু কিনেছেন ১ লাখ ৯০ হাজার টাকা দিয়ে। এ সময় মতিঝিলের হাটখোলা মোড়ে একটি গরু ছুটে যাওয়ায় হইহুল্লোর লেগে যায়। একটি রিকশাতে গরু ধাক্কা দেয়। পরে রাখাল ও গরুর মালিক গরুটির নিয়ন্ত্রণ নেয়।
আফতাব নগর হাট ঘুরে দেখা গেছে, ৫০ হাজার থেকে শুরু করে ২ লাখ টাকা পর্যন্ত গরু বিক্রি বেশি হয়েছে। এখানে ‘সুলতান’ নামে হলস্টেন ফ্রিজিয়ান জাতের ৪০ মণ ওজনের একটি গরু নিয়ে এসেছেন খুলনার আয়নাল হক। তিনি বলেন, গরুটা আমার নিজস্ব খামারের। ২৫ লাখ টাকা দাম চাচ্ছি। কিছু কম-বেশি হলে বিক্রি করে দেব। গত বৃহস্পতিবার রাতে এখানে এসেছি, আশা করছি, বিক্রি করে ঈদ করার জন্য খুলনা ফিরতে পারব। সন্ধ্যা পর্যন্ত গরুটি বিক্রি হতে দেখা যায়নি।
নিকেতনের বাসিন্দা আফরাজ আবির সন্তানসহ গরু কিনতে এসেছেন। পছন্দের পশুটি কেনার আশায় হাট চষে বেড়াচ্ছেন তিনি। জানালেন একা কোরবানি দেওয়ার জন্য ৫০-৬০ হাজারের মধ্যে একটি গরু কিনতে এসেছেন। এদিকে হাটের ব্যবস্থাপনা নিয়ে সন্তুষ্টি জানিয়েছেন ক্রেতা-বিক্রেতারা। দেখা গেছে, ২০টি কাউন্টারে হাসিল সংগ্রহের জন্য ইজারাদারদের প্রতিনিধিরা বসেছেন। তারা জানিয়েছেন পশু প্রতি ৫ শতাংশ হারে মাশুল পরিশোধ করতে হবে। অর্থাৎ, ৫০ হাজার টাকায় একটি পশু কিনলে মাশুল দিতে হবে ২৫০০ টাকা। হাটের ফাঁকে-ফাঁকে নিরাপত্তার জন্য পুলিশের একাধিক ওয়াচ টাওয়ার বসেছে। রয়েছে জাল নোট শনাক্তকরণের একাধিক স্টল। সার্বিক নিরাপত্তার দায়িত্বে রয়েছে বাড্ডা থানা পুলিশের একটি দল। তারা জানিয়েছেন নিরাপদে অর্থ বহনের জন্য এ বছর পুলিশের এস্কট টিম নিয়োজিত রয়েছে।
বাজার আসা একাধিক ক্রেতার সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, গরুর দাম বাড়তি। তবুও কোরবানির জন্য কয়েকটি বাজার ঘুরে পছন্দের গরু কিনতে হবে। গত কয়েকদিন একাধিক বাজারে গরু দাম জানা হয়েছে। ঈদ ঘনিয়ে আসায় আজই কিনতে হবে গরু।
গরু নিয়ে আসা কুষ্টিয়ার হাসান বলেন, গত কয়েকদিন গরুর দাম জানতে চেয়েছেন ক্রেতারা। কয়েকটি বিক্রি হয়েছে। আশা করি আমাদের সব গরু বিক্রি হয়ে যাবে।
তীব্র যানজট-গরমে মারা গেল বাসের বক্সে থাকা ১৮ ছাগল : তীব্র যানজট ও প্রখর গরমে বাসের বক্সে থাকা ১৮টি ছাগল মারা গেছে। সেই মৃত ছাগলগুলো সাভারের আশুলিয়ায় সড়কের পাশে ফেলে গেছেন ব্যবসায়ী।
গতকাল সকাল ১০টার দিকে সড়কটিতে গিয়ে দেখা গেছে একটি মৃত ছাগলের ওপর আরেকটি ছাগল পড়ে স্তূপের মত হয়ে আছে। প্রতিটি ছাগলের মুখ থেকে রক্ত বের হচ্ছে। গত বৃহস্পতিবার রাত ১১টার দিকে টঙ্গী-আশুলিয়া-ইপিজেড সড়কের আশুলিয়ার বগাবাড়ি আমেরিকার প্লাজার সামনে মৃত ছাগলগুলো ফেলে যান এক ব্যবসায়ী।
প্রতক্ষদর্শী মো. ইউসুফ বলেন, ছাগলগুলো সব বড় বড়। ওই পাইকার এবারই ব্যবসায় এসেছেন। যতটুকু শুনতে পেরেছি পাবনা থেকে ছাগলগুলো ঢাকায় বিক্রির উদ্দেশ্যে নিয়ে যাচ্ছিলেন তিনি। শ্বাসরোধ ও অতিরিক্ত গরমের কারণে ছাগলগুলো মারা গেছে। প্রত্যেকটি ছাগলের আনুমানিক দাম ১৫-১৭ হাজার টাকা হবে। ছাগলগুলো এখন রাস্তার পাশেই পড়ে রয়েছে। আর কয়েক ঘণ্টা গেলে পচতে শুরু করবে।
উত্তরার ১৭ নম্বর সেক্টরের বৃন্দাবন ও আশিয়ান সিটিতে বসা হাট দুটিতেও কোরবানির জন্য পর্যাপ্ত পশুর উপস্থিতি লক্ষ্য করা গেছে। আর ক্রেতাদের উপস্থিতিও কম নয়।
ক্রেতারা তাদের সাধ্যমত দামে পছন্দের পশুটি কিনে নিয়ে যাচ্ছেন। বগুড়ার নবাব ও লাট বাহাদুর নামে দু’টি বড় জাতের গরু উত্তরার হাটে আনা হয়েছে। দু’টির দাম চাওয়া হয়েছে ১৬ লাখ টাকা।
পশুর হাটে আসা অধিকাংশ ক্রেতাদের পছন্দ স্থানীয়ভাবে খামারে লালন-পালন করা দেশি গরু। অন্যদিকে এবার অনেক মানুষ অনলাইনে কোরবানির পশু ঘরে বসেই কিনতে পারছেন। দরদামে বনিবনা হয়ে গেলেই মোবাইল অথবা অনলাইন ব্যাংকিংয়ের মাধ্যমে পছন্দসই পশু কিনে ফেলছেন।
সরেজমিনে এই হাটে দেখা যায়, ঈদের মাত্র একদিন আগে গরু-ছাগল কেনাবেচা জমে উঠেছে। মাঝারি আকৃতির গরুর চাহিদা একটু বেশি। তবে হাটে বড় গরুর সংখ্যাও একেবারে কম নয়। দাম একটু বেশি।
উত্তরার হাটে আসা পাইকারদের অনেকেই বলেছেন, এবছর পশুর হাটে ভারতীয় গরু নেই। হাটে কেনাবেচা ভালো হচ্ছে বলে জানিয়েছেন গরু ব্যবসায়ী এবং হাটের ইজারাদাররা জানিয়েছেন।
উত্তরা ও তুরাগের ক্রেতারা বলছেন, গত বছর ছোট গরু ৫০ থেকে ৭০ হাজার টাকা, মাঝারি আকৃতির গরু ৭৫ থেকে ১ লাখ টাকা এবং বড় আকৃতির গরু দেড় লাখ থেকে শুরু করে সর্বোচ্চ ১৩ লাখ টাকার মধ্যেই বিক্রি হয়েছে। কিন্তু এবছর গরুর দাম একটু বেশি। এ বছর ছোট গরু বিক্রি হচ্ছে ৮০ থেকে ৯০ হাজার, মাঝারী গরু ১ লাখ থেকে ১ লাখ ৩০। আর বড় জাতের গরু ১ লাখ ৫০ হাজার থেকে ১৩ থেকে ১৪ লাখ টাকায়।
উত্তরা বৃন্দাবন পশুর হাটের ইজারাদার আলহাজ মো. নূর হোসেন বলেন, হাটে এবার দেশি গরুর প্রাধান্যই বেশি। ক্রেতার উপস্থিতি বেশ।
বড় গরু নিয়ে বিপাকে বিক্রেতারা : হাটে নিয়ে আসা বড় গরু নিয়ে বিপাকে পড়েছেন বিক্রেতা-ব্যাপারীরা। বড় গরুগুলোর আশপাশ ফাঁকা। ক্রেতা-দর্শনার্থীদের তেমন ভিড় নেই। ফলে, হতাশ বিক্রেতারা। কেউ কেউ রীতিমতো ঘুমিয়ে পড়েছেন! ১৫ মণ ওজনের ‘বড় বাবু’ নামে একটি গরু নিয়ে বিক্রির উদ্দেশ্যে টাঙ্গাইল থেকে আফতাব নগর হাটে এসেছেন ফরিদ নামে এক ব্যাপারী। ১২ লাখ টাকা দাম চান গরুটির। বলেন, এত বড় গরু এলাকায় বিক্রি করতে অসুবিধা হবে দেখে এখানে নিয়ে এলাম। এখানেও বিক্রি করতে পারছি না, টেনশনে আছি। এই গরু পালতে অনেক খরচ হয়ে গেছে। পিকআপ ভাড়া করে এখানে আনতেও অনেক খরচ পড়েছে। জানি না কি হবে? শেষ পর্যন্ত বিক্রি করতে না পারলে শেষ হয়ে যাব।
একই আশঙ্কা প্রকাশ করেছেন ‘রাজাবাবু’ ও ‘মাস্টারবাবু’ নামে দুটি যথাক্রমে ২০ মণ ও ১৮ মণ ওজনের গরু নিয়ে জামালপুরের ঢালুর চর এলাকা থেকে আসা হোসেন মিয়া। তিনি বলেন, অন্যান্যবার দেখেছি অনেকেই বড় গরু কিনতে হুমড়ি খেয়ে পড়েন। তবে এবারের চিত্র ভিন্ন। কী যে হবে, কেউ দামও জিজ্ঞেস করছে না।
কয়েকজন খামারির কাছে দেখা গেছে, টেলিভিশন, ব্লেন্ডারসহ বিভিন্ন ইলেকট্রনিকস আইটেম। বড় মাপের পশুগুলোর সঙ্গে উপহার হিসেবে ফ্রি দেওয়া হবে বলে জানিয়েছেন তারা। মূলত, ক্রেতাদের আকর্ষণ করতেই এমন অভিনব আয়োজন। ক্রেতারা জানাচ্ছেন, দ্রব্যমূল্যের দাম বৃদ্ধি, বাজারের অস্থিরতার কারণে মানুষের ক্রয়ক্ষমতা কমেছে। ফলে, মধ্যম ও ছোট আকারের গরু কেনার দিকে ঝুঁকেছেন তারা।
হাটে বিরক্তির আরেক নাম ইউটিউবার : পশুর হাট থেকে পছন্দের পশু কিনে বের হতেই ইউটিউবারদের কবলে পড়তে হচ্ছে ক্রেতাদের। পশুর হাসিল দেখাবেন নাকি ইউটিউবারদের প্রশ্নের জবাব দেবেন, তাই নিয়ে বিড়ম্বনা পড়ছেন তারা। ভোগান্তি পোহাতে হচ্ছে গণমাধ্যমকর্মীদেরও। ইউটিউবারদের কারণে প্রতিবেদকদের সঙ্গে ঠিকমতো কথা বলতে চান না হাটের ক্রেতা-বিক্রেতারা।
গাবতলী পশুর হাট ঘুরে এমন চিত্র দেখা যায়। গত চার দিনে দেখা গেছে, গাবতলী পশুর হাটের প্রধান গেট দিয়ে কোরবানির পশু নিয়ে বের হওয়ার সময় ক্রেতাদের ঘিরে ধরেন একদল ইউটিউবার। গরু নিয়ে আসতে দেখলেই ক্রেতাদের ঘিরে ধরছেন তারা। দাম কত বলে ভিডিও করতে শুরু করেন। দাম না বলা পর্যন্ত ক্রেতাদের পেছনে দৌড়াতে থাকেন তারা। কিছু ভিডিও ব্লগার, ইউটিবাররা একটা ‘হাইপ’ তৈরির জন্য বিক্রেতাদের ফুঁসলিয়ে স্বাভাবিকের তুলনায় অনেক বেশি দাম হাঁকাতে বাধ্য করেছেন।
টঙ্গী থেকে গাবতলীতে গরু কিনতে এসেছেন মো. তুষার। তিনি বলেন, আমি গরু কিনেছি ২ লাখ ২০ হাজার টাকা দিয়ে। গরু কিনে গাবতলী হাটের গেট দিয়ে বের হওয়ার পরেই আমাকে ঘিরে ধরেছেন ইউটিউবাররা। এরা জানতে চাইছেন দাম কত, ওজন কত হবে, কোথায় যাবো নানা বিষয়। বলেন তো হাসিল দেব নাকি এদের প্রশ্নের জবাব দেব?
দৈনিক সংবাদের প্রতিবেদক শফিউল আল ইমরান বলেন, ইউটিউবারদের ঝামেলায় কোথাও গিয়ে কাজ করতে পারি না। শুধু পশুর হাট নয়, বড় বড় ইভেন্টের স্পটে এরা ঝামেলা করেন। এদের জন্য সঠিক তথ্য তুলে আনতে আমাদের মাঝেমধ্যে অনেক বেগ পোহাতে হয়। অভিযোগ করে তিনি বলেন, সরকারের পক্ষ থেকে ইউটিউবারদের জন্য নীতিমালা করা উচিত। না হলে গণমাধ্যমকর্মীরা সঠিকভাবে কাজ করতে পারবে না।
গাবতলী পশুর হাটে আসা মো. মামুন নামে এক ইউটিউবারকে ভিডিও করতে দেখা যায়। গরুর দাম কত, ওজন কত, তাকে বিভিন্ন প্রশ্ন করতে দেখা যায় হাটে আসা ক্রেতাদের। তিনি বলেন, আমি নারায়ণগঞ্জ থেকে এসেছি। গাবতলীতে এসেছি ব্লগ বানাতে। আমার ২ হাজার ফলোয়ার আছে। দুইটা ইউটিউব চ্যানেল আছে আমার। উল্টো প্রতিবেদককে প্রশ্ন ছুড়ে দিয়ে তিনি বলেন, আপনি সাংবাদিক আপনার ক্যামেরা কোথায়? আপনি কী কাজ করছেন, কী ভিডিও করছেন দেখান?

 

Thank you for your decesion. Show Result
সর্বমোট মন্তব্য (4)
Biddut Roy ৯ জুলাই, ২০২২, ৫:২৬ এএম says : 0
সঠিক বাজার থেকে গরু কিনলে ভালো।
Total Reply(0)
Habib ৯ জুলাই, ২০২২, ৫:২৬ এএম says : 0
দাম অনেক বেশী হাটে গত কয়েক দিন মানুষ গরু না কিনে ফিরে আসছে আর যারা কিনছে তারা নিজেরা বলছে দাম বেশী দিয়ে কিনেছে
Total Reply(0)
Neamat Ullah ৯ জুলাই, ২০২২, ৫:৩০ এএম says : 0
সত্য কথা বলতে কি বাংলাদেশে বড় গরু বা যেকনো বড় পশু হলে অনেক বেশি দাম দিয়ে মানুষ ক্রয় করে। কিন্তু বাহিরের দেশে যেসব ভায়েরা থাকে তারা জানবে বড় পশুর দাম অনেক কম মাংশের দাম তো অর্ধেক।
Total Reply(0)
Gias uddin ৯ জুলাই, ২০২২, ৫:৩২ এএম says : 0
আলহামদুলিল্লাহ খুব ভালো
Total Reply(0)

এ বিভাগের অন্যান্য সংবাদ

মোবাইল অ্যাপস ডাউনলোড করুন