বৃহস্পতিবার ২১ নভেম্বর ২০২৪, ০৬ অগ্রহায়ণ ১৪৩১, ১৮ জামাদিউল সানী ১৪৪৬ হিজরি

জাতীয় সংবাদ

হৃদয়জুড়ে বঙ্গবন্ধু

আজ জাতীয় শোক দিবস

স্টাফ রিপোর্টার | প্রকাশের সময় : ১৫ আগস্ট, ২০২২, ১২:০০ এএম

আজ ১৫ আগস্ট জাতীয় শোক দিবস। বাঙালীর ইতিহাসের এক কালো দিন। ৪৭ বছর আগে এ দিনে হত্যা করা হয় স্বাধীনতার স্থপতি, মুক্তিযুদ্ধের সর্বাধিনায়ক, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে। শুধু বঙ্গবন্ধুই নয়, তার পুরো পরিবারকে হত্যার মধ্য দিয়ে বিভৎস ঘটনা ঘটানো হয়। পুরো জাতি নিপতিত হয় এক গভীর খাদে। এ ক্ষত কখনো পূরণ করতে পারেনি বাঙালি জাতি। অপরদিকে বঙ্গবন্ধুর খুনিদের করা হয় পুরষ্কৃত। বঙ্গবন্ধুবিহীন এ জাতি ছিল বিশৃঙ্খল, নেতৃত্বহীন। বঙ্গবন্ধুর নেতৃত্বে যে অর্থনৈতিক অগ্রগতি ছিল দেশের সেই গতি ফিরতে লেগেছে দুই দশক। ঘাতকের হাতে প্রাণ হারালেও এখনো সবার হৃদয় জুড়ে রয়েছেন বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান। ইতিহাসের এ কালো দিনটি জাতি-ধর্ম-বর্ণ নির্বিশেষে বাঙালি জাতি গভীর শ্রদ্ধার সঙ্গে পালন করবে। দিবসটি উপলক্ষে আওয়ামী লীগসহ বিভিন্ন রাজনৈতিক দল এবং সামাজিক সাংস্কৃতিক সংগঠন বিস্তারিত কর্মসূচি গ্রহণ করেছে।

ইতিহাস থেকে জানা যায়, ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট ভোর রাতে সেনাবাহিনীর কিছুসংখ্যক বিপদগামী সদস্য ধানমন্ডির বাসভবনে বঙ্গবন্ধুকে সপরিবারে হত্যা করে। ঘাতকরা শুধু বঙ্গবন্ধুকেই হত্যা করেনি, তাদের হাতে একে একে প্রাণ হারিয়েছেন বঙ্গবন্ধুর সহধর্মিনী বঙ্গমাতা বেগম ফজিলাতুন নেছা মুজিব, বঙ্গবন্ধুর সন্তান শেখ কামাল, শেখ জামাল ও শিশু শেখ রাসেলসহ পুত্রবধু সুলতানা কামাল ও রোজি জামাল। পৃথিবীর এই জঘন্যতম হত্যাকান্ড থেকে বাঁচতে পারেননি বঙ্গবন্ধুর অনুজ শেখ নাসের, ভগ্নিপতি আবদুর রব সেরনিয়াবাত এবং তার ছেলে আরিফ ও সুকান্তবাবু, মেয়ে বেবি, বঙ্গবন্ধুর ভাগ্নে মুক্তিযুদ্ধের সংগঠক শেখ ফজলুল হক মণি, তার অন্তঃস্বত্ত্বা স্ত্রী আরজু মনি এবং আবদুল নাঈম খান রিন্টু ও কর্নেল জামিলসহ পরিবারের ১৬ জন সদস্য ও ঘনিষ্ঠজন। এ সময় বঙ্গবন্ধুর দু’কন্যা শেখ হাসিনা ও শেখ রেহানা বিদেশে থাকায় প্রাণে রক্ষা পান।

মূলত, ‘৭৫ এর ১৫ আগস্ট থেকেই বাংলাদেশে এক বিপরীত ধারার যাত্রা শুরু হয়। বেসামরিক সরকারকে উৎখাত করে সামরিক শাসনের অনাচারি ইতিহাস রচিত হতে থাকে। সপরিবারে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধুকে হত্যার পর গোটা বিশ্বে নেমে আসে তীব্র শোকের ছায়া এবং ছড়িয়ে পড়ে ঘৃণার বিষবাষ্প। বঙ্গবন্ধুকে হত্যার পর নোবেল জয়ী পশ্চিম জার্মানীর নেতা উইলি ব্রানডিট বলেন, মুজিবকে হত্যার পর বাঙালিদের আর বিশ্বাস করা যায় না। যে বাঙালি শেখ মুজিবকে হত্যা করতে পারে তারা যে কোন জঘন্য কাজ করতে পারে।

ভারতীয় বংশোদ্ভূত ব্রিটিশ নাগরিক ও বিশিষ্ট সাহিত্যিক নীরদ সি চৌধুরী বাঙালিদের ‘বিশ্বাসঘাতক’ হিসেবে বর্ণনা করে বলেন, বাঙালি জাতির স্বপ্নদ্রষ্টা শেখ মুজিবকে হত্যার মধ্য দিয়ে বাঙালি জাতি বিশ্বের মানুষের কাছে নিজেদের আত্মঘাতী চরিত্রই তুলে ধরেছে। দ্য টাইমস অব লন্ডন এর ১৯৭৫ সালের ১৬ আগস্ট সংখ্যায় উল্লেখ করা হয় ‘সবকিছু সত্ত্বেও বঙ্গবন্ধুকে সব সময় স্মরণ করা হবে। কারণ, তাকে ছাড়া বাংলাদেশের বাস্তব কোন অস্তিত্ব নেই। একই দিন লন্ডন থেকে প্রকাশিত ডেইলি টেলিগ্রাফ পত্রিকায় বলা হয়েছে, ‘বাংলাদেশের লাখ লাখ লোক শেখ মুজিবের জঘন্য হত্যাকান্ডকে অপূরণীয় ক্ষতি হিসেবে বিবেচনা করবে।’

বঙ্গবন্ধুকে হত্যার পর ১৯৭৫ সালের ২৬ সেপ্টেম্বর স্বঘোষিত প্রেসিডেন্ট খন্দকার মোশতাক আহমেদ বিচারের হাত থেকে খুনীদের রক্ষা করতে ইনডেমনিটি অর্ডিন্যান্স জারি করে। পরবর্তীতে জিয়াউর রহমান ১৯৭৯ সালে ইনডেমনিটি অর্ডিন্যান্সকে আইন হিসেবে অনুমোদন করে।

জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের কন্যা শেখ হাসিনার নেতৃত্বে আওয়ামী লীগ সুদীর্ঘ একুশ বছর পর ক্ষমতায় এলে ১৯৯৬ সালের ১৪ আগস্ট বঙ্গবন্ধু হত্যা মামলার তিন প্রধান আসামী বরখাস্ত লে. কর্নেল সৈয়দ ফারুক রহমান, সুলতান শাহরিয়ার রশিদ খান ও সাবেক প্রতিমন্ত্রী তাহের উদ্দিন ঠাকুরকে গ্রেফতার করা হয়।
একই বছরের ২ অক্টোবর বঙ্গবন্ধুর একান্ত সহকারি (পিএ) এ এফ এম মোহিতুল ইসলাম পঁচাত্তরের ১৫ আগস্ট সংঘটিত নারকীয় হত্যাকান্ডের ঘটনায় থানায় একটি এফআইআর করেন।

১৯৯৬ সালের ১৪ নভেম্বর খুনীদের বিচারের হাতে ন্যস্ত করতে পার্লামেন্টে ইনডেমনিটি আইন বাতিল করা হয়। ১৯৯৭ সালের ১৫ জানুয়ারি সিআইডি এই মামলায় ২০ জনকে অভিযুক্ত করে মুখ্য মহানগর হাকিমের আদালতে চার্জশীট দাখিল করে এবং একই বছরের ১২ মার্চ ছয় আসামীর উপস্থিতিতে আদালতে বিচার শুরু হয়।

১৯৯৭ সালের ১৯ জুন পর্যন্ত বিচারক বিব্রত হওয়াসহ স্বাধীনতা-বিরোধী চক্রের নানা বাধার কারণে আটবার বিচার কার্যক্রম স্থগিত হয়ে যায়। এভাবে দীর্ঘ প্রক্রিয়া শেষে ১৯৯৮ সালের ৮ নভেম্বর মামলার রায়ে বিচারক কাজী গোলাম রসুল ১৫ জন সাবেক সেনা কর্মকর্তাকে মৃত্যুদণ্ড প্রদান করেন। অন্যদিকে, ২০০০ সালের ১৪ ডিসেম্বর হাইকোর্ট বেঞ্চ ২৪ দিনের শুনানি শেষে বিভক্ত রায় প্রদান করে। বিচারক এম রুহুল আমিন অভিযুক্ত ১৫ আসামীর মধ্যে ১০ জনের মৃত্যুদণ্ডাদেশ বজায় রাখেন। কিন্তু অপর বিচারক এ বি এম খায়রুল হক অভিযুক্ত ১৫ জনকেই সর্বোচ্চ শাস্তি মৃত্যুদণ্ড প্রদান করেন।

পরবর্তীতে ২০০১ সালের অক্টোবরের সংসদ নির্বাচনে বিএনপি-জামায়াত জোট ক্ষমতায় এলে বিচার কাজ বন্ধ থাকে। দীর্ঘ ৬ বছর পর ২০০৭ সালের ২৩ আগস্ট রাষ্ট্রপক্ষের মুখ্য আইনজীবী বর্তমান সরকারের আইনমন্ত্রী আনিসুল হক সুুপ্রিম কোর্টে সংক্ষিপ্ত বিবৃতি প্রদান করেন এবং ২৩ সেপ্টেম্বর আপিল বিভাগের তিন সদস্যের একটি বেঞ্চ ২৭ দিনের শুনানি শেষে ৫ আসামীকে নিয়মিত আপিল করার অনুমতিদানের লিভ টু আপিল মঞ্জুর করেন।
২০০৯ সালের ১২ নভেম্বর-২৯ দিনের শুনানির পর চূড়ান্ত আপিল শুনানি শেষ হয় এবং আদালত ১৯ নভেম্বর রায়ের তারিখ নির্ধারণ করেন। ওইদিন (১৯ নভেম্বর) বাংলাদেশ সুপ্রিম কোর্টের আপিল বিভাগের পাঁচ সদস্যের বেঞ্চে হাইকোর্টের দেয়া রায় বহাল রেখে মৃত্যুদ-প্রাপ্ত ৫ আসামীর দায়ের করা আপিল আবেদন খারিজ করা হয়। ২০১০ সালের ২৭ জানুয়ারি আপিলের রায়ের বিরুদ্ধে আসামীদের রিভিউ খারিজ হয়ে গেলে ২৮ জানুয়ারি ৫ আসামীর ফাঁসির রায় কার্যকর করে জাতিকে দায়মুক্ত করা হয়।

২০২০ সালের ১২ এপ্রিল ভারতে পালিয়ে থাকা বঙ্গবন্ধুর আরো একজন খুনি আবদুল মাজেদের ফাঁসি কার্যকর করা হয়। বঙ্গবন্ধুকে সপরিবার হত্যার ৪৫ বছর, নৃশংস ওই হত্যাকান্ডের মামলার ২৫ বছর এবং উচ্চ আদালতের রায়ে ৫ আসামির ফাঁসি কার্যকরের প্রায় দশ বছর পর গ্রেফতার হয় খুনি মাজেদ।

কর্মসূচি: আওয়ামী লীগের কর্মসূচির মধ্যে রয়েছে- সূর্য উদয় ক্ষণে বঙ্গবন্ধু ভবন এবং কেন্দ্রীয় কার্যালয়সহ সারাদেশে সংগঠনের সকল স্তরের কার্যালয়ে জাতীয় ও দলীয় পতাকা অর্ধনমিতকরণ ও কালো পতাকা উত্তোলন। সকাল ৬ টায় জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ঐতিহাসিক স্মৃতি-বিজড়িত ধানমন্ডিস্থ বঙ্গবন্ধু ভবন প্রাঙ্গণে বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতিতে পুষ্পার্ঘ্য অর্পণ। সকাল ৮ টায় বনানী কবরস্থানে ১৫ আগস্টের শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধার্ঘ্য নিবেদন, মাজার জিয়ারত, ফাতেহা পাঠ, মোনাজাত ও মিলাদ মাহফিল।

দুপুর ১২ টায় টুঙ্গীপাড়ায় জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের সমাধিতে শ্রদ্ধার্ঘ্য নিবেদন, ফাতেহা পাঠ, মিলাদ ও দোয়া মাহফিল। উক্ত কর্মসূচিতে আওয়ামী লীগের সভাপতি শেখ হাসিনা উপস্থিত থাকবেন। বাদ জোহর কেন্দ্রীয়ভাবে জাতীয় মসজিদ বায়তুল মোকাররমসহ দেশের সকল মসজিদে দোয়া ও মিলাদ মাহফিল অনুষ্ঠিত হবে। একইভাবে মন্দির, প্যাগোডা, গির্জা, উপাসনালয়ে দেশব্যাপী বিশেষ প্রার্থনা কর্মসূচির আয়োজন করা হয়েছে। এছাড়াও, ১৬ আগস্ট বিকাল সাড়ে ৪ টায় বঙ্গবন্ধু আর্ন্তজাতিক সন্মেলন কেন্দ্রে জাতীয় শোক দিবসের আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হবে। আওয়ামী লীগ সভাপতি ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা সভায় সভাপতিত্ব করবেন।

বঙ্গভবন : প্রেসিডেন্ট মো. আবদুল হামিদ জাতীয় শোক দিবস ও জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ৪৭তম শাহাদত বার্ষিকী উপলক্ষে আজ বাদ মাগরিব বঙ্গভবনের দরবার হলে বিশেষ দোয়া মাহফিলের আয়োজন করেছেন।

ইসলামিক ফাউন্ডেশন বাংলাদেশ ঃ জাতীয় শোক দিবসে ইসলামিক ফাউন্ডেশনের আজ সোমবার বাদ যোহর দেশের সকল মসজিদে বিশেষ দোয়া ও মোনাজাতের আহবান জানানো হয়েছে।

জমিয়াতুল মোদারের্ছীন বৃহত্তর ফরিদপুর দক্ষিণাঞ্চল : ৪৭ তম শাহাদাত বার্ষিকী ও জাতীয় শোক দিবস উপলক্ষে আজ সকাল ১১টায় ফরিদপুরের ভাঙ্গাস্থ ইকামাতে দ্বীন মডেল মাদরাসা হলরুমে জমিয়াতুল মোদারের্ছীন বৃহত্তর ফরিদপুর দক্ষিণাঞ্চলের উদ্যোগে আলোচনা সভা দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠিত হবে। সংগঠনের সভাপতি ও ইকামাতে দ্বীন মডেল মাদরাসার প্রিন্সিপাল মাওলানা আবু ইউসুফ মৃর্ধার সভাপতিত্বে এতে শীর্ষস্থানীয় নেতৃবৃন্দ বক্তব্য রাখবেন।

 

Thank you for your decesion. Show Result
সর্বমোট মন্তব্য (9)
Nurul Anwar ১৫ আগস্ট, ২০২২, ৬:২৯ এএম says : 0
· বিনম্র শ্রদ্ধা… জাতির পিতা তোমার জন্য শোক নয়, অশ্রু নয়, সাহস ও সংগ্রামের শক্তি চাই।
Total Reply(0)
Mjh Jahid ১৫ আগস্ট, ২০২২, ৬:৩০ এএম says : 0
On this national mourning day, we give our humble respect to the father of the nation Bangabandhu Sheikh Mujibur Rahman & his family.
Total Reply(0)
Hasan Zamil Hossainy ১৫ আগস্ট, ২০২২, ৬:৩১ এএম says : 0
নমিত হৃদয় আজ দিকে দিকে পতাকা নমিত সে শুকে তেরশত নদী আজ অশ্রু ডালে কোটি কোটি মানুষের চোখে কেঁদেও পাবে না তারে বর্ষার অজস্র জলাধারে
Total Reply(0)
Md Parves Hossain ১৫ আগস্ট, ২০২২, ৬:৩০ এএম says : 0
১৫ই আগস্ট জাতীয় শোক দিবস মহান স্বাধীনতার স্থপতি, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান সহ পরিবারের নিহত সকল শহীদদের প্রতি জানাই বিনম্র শ্রদ্ধাঞ্জলি।
Total Reply(0)
আলহাজ্ব মুহাম্মদ নাছিরউদ্দীন শাহ ১৫ আগস্ট, ২০২২, ১২:৪৫ এএম says : 0
হিজরি সাল ১৩৯৫ শুরু মাহে মহরমের ৩ তারিখ ১৯৭৫ সালের ১৫ আগষ্ট শুক্রবার বাংলাদেশের স্বাধীনতা স্থপতি জাতির পিতা। শোষিত বঞ্চিত অদিকার হারা মানুষের মহান নেতা। নৈতিকতা আদশ‍্যে মানবতায় বিশালাকার মানুষ বঙ্গবন্ধু একদল নিকৃষ্ট এজিদ বাহিনী বঙ্গবন্ধু বঙ্গবন্ধুর সহধর্মীনি ও বঙ্গবন্ধু সন্তান ছোট্ট অবুঝ শিশু রাসেল। সন্তানের গর্ভধারণী বঙ্গবন্ধুর বৌমা সহ পরিবারের উপর ভয়াবহ নৃশংসভাবে নির্মমভাবে নির্দয়ভাবে ক্ষতবিক্ষত করাছে। হত্যা করেছেন নিঃসন্দেহে সবাই শহীদের মর্যাদা পাবেন মহান আল্লাহর দরবারে। সেদিন ছিল শোহদায়ে কারবালার মহরম মাসের ৩ তারিখ। ১৫ই আগষ্ট শুক্রবার। বঙ্গবন্ধুর পরিবারের সবাই আল্লাহ্ যেন জান্নাতুল ফেরদৌস দান করেন। আমিন।
Total Reply(0)
MD Year Ali Sikder ১৫ আগস্ট, ২০২২, ৬:৩২ এএম says : 0
আজ শোকাবহ ১৫ আগষ্ট জাতীয় শোক দিবসে স্বাধীন বাংলাদেশের জন্মদাতা সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ বাঙালি জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ও তাঁর পরিবারের সকল শহীদের প্রতি চিরন্তন ভালোবাসায় গভীর শ্রদ্ধা জ্ঞাপনে মহান আল্লাহ রব্বুল আলামিনের দরবারে জান্নাতুল ফেরদৌস দানে অশেষ দোয়া কামনায় আমিন।
Total Reply(0)
Sobuj Malo ১৫ আগস্ট, ২০২২, ৬:৩১ এএম says : 0
হাজার বছরের শ্রেষ্ঠ বাঙালি জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ৪৭তম মৃত্যু বার্ষিকীতে, বঙ্গবন্ধু ও তার পরিবারের সকল শহীদদের গভীর শ্রদ্ধার সাথে স্মরণ করছি।
Total Reply(0)
Arnav Antu ১৫ আগস্ট, ২০২২, ৬:৩১ এএম says : 0
ওরা ভেবেছিলো,তুমি মরলেই সব শেষ, ওরা জানতো না তুমি মানেই বাংলাদেশ -------------বিনম্র শ্রদ্ধা------------- ১৫ই আগষ্ট জাতীয় শোক দিবস। স্বাধীনতার মহান স্থপতি জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ও তাঁর পরিবারের সকল শহীদদের প্রতি গভীর শ্রদ্ধাঞ্জলি।
Total Reply(0)
MD Rist ১৫ আগস্ট, ২০২২, ৬:৩০ এএম says : 0
বিনম্র শ্রদ্ধা জানাই বাঙালি জাতির সর্ব কালের সর্ব শ্রেষ্ঠ সন্তান জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের সমাধির প্রতি।
Total Reply(0)

এ বিভাগের অন্যান্য সংবাদ

মোবাইল অ্যাপস ডাউনলোড করুন