নোয়াখালীর বেগমগঞ্জ থেকে আজ ঢাকায় ফেরার পথে বিকেলে কুমিল্লার মনোহরগঞ্জে বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান বরকতউল্লার বুলুর উপর সরকারি দলের নেতা-কর্মীদের অতর্কিত হামলায় বরকতউল্লা, তাঁর স্ত্রী শামীমা বরকত (লাকী), বেগমগঞ্জ উপজেলা যুবদলের সদস্যসচিব মহিউদ্দিন, শরিফ হোসেন আহত হন।
একইভাবে সন্ধ্যা পৌনে ৮ টার দিকে ঢাকার বনানীতে বিএনপির মোমবাতি প্রজ্বলন কর্মসূচিতে আওয়ামী লীগের নেতা–কর্মীদের হামলায় বিএনপির কেন্দ্রীয় নির্বাহী পরিষদের সদস্য তাবিথ আউয়ালসহ বেশ কয়েকজন আহত হয়েছে।
বিএনপি নেতা-কর্মীদের ওপর এধরণের বর্বর কাপুরুষিত হামলার তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানিয়েছেন গণঅধিকার পরিষদ এর আহ্বায়ক ড.রেজা কিবরিয়া ও সদস্যসচিব নুরুলহক নুর।
এক যৌথ বিবৃতিতে নেতৃদ্বয় বলেন,"বিনা ভোটের এই কর্তৃত্ববাদী সরকার আগামীতে ১৪ এবং ১৮ সালের মতো আরেকটি বিনা ভোটের ভোট ডাকাতির নির্বাচন করতে বিরোধী দলের গণতান্ত্রিক কর্মসূচি ও নেতা-কর্মীদের বাড়ি-ঘরে সন্ত্রাসী হামলা চালাচ্ছে। সরকারি দলের নেতা-কর্মীদের এসব সন্ত্রাসী কর্মকান্ড দেশকে সংঘাতের দিকে ঠেলে দিচ্ছে।"
হামলা-মামলা করে পৃথিবীর কোন স্বৈরশাসক ক্ষমতায় থাকতে পারেনি উল্লেখ করে বর্তমান সরকারকে ইতিহাস থেকে শিক্ষা নিয়ে অবাধ-সুষ্ঠু নির্বাচনের মাধ্যমে দেশে গণতন্ত্র ফিরিয়ে আনার আহ্বান জানান।
নেতৃদ্বয়, অনতিবিলম্নে বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান বরকতউল্লার (বুলু) ও বিএনপির কেন্দ্রীয় নির্বাহী পরিষদের সদস্য তাবিথ আউয়ালসহ নেতা-কর্মীদের ওপর হামলাকারীদের চিহ্নিত করে আইনের আওতায় আনার দাবি জানান।
মোবাইল অ্যাপস ডাউনলোড করুন
মন্তব্য করুন