মঙ্গলবার ২৬ নভেম্বর ২০২৪, ১১ অগ্রহায়ণ ১৪৩১, ২৩ জামাদিউল সানী ১৪৪৬ হিজরি

ইসলামী জীবন

দৈনন্দিন জীবনে ইসলাম

| প্রকাশের সময় : ২০ ডিসেম্বর, ২০১৬, ১২:০০ এএম

প্র:- বেনা করার জন্য কিছু শর্ত রয়েছে; সেগুলো কি?
উ:- ১. ওযু করা ওয়াজিব হয়ে যায়, এরকম হদস অনিচ্ছাসত্ত্বেও ঘটে গেলে।
২. নামাযীর শরীরেই ওযু ভঙ্গের কারণ ঘটতে হবে; বাইরে থেকে কোন কিছু লেগে শরীর অপবিত্র হলে নামায ছেড়ে দিতে হবে। পুনরায় ঐ নামাযের উপর বেনা করা যাবে না।
৩. এরকম হদস হতে হবে যা সচরাচর ঘটে থাকে। অজ্ঞান বা অসুস্থ হয়ে নামায ছেড়ে দিলে, আর বেনা করা যাবে না।
৪. হদস অবস্থায় কোন রোকন অতিবাহিত হতে হবে।
৫. আসার পথে কোন রোকন (যেমন কিরাত পড়া) আদায় করা যাবে না।
৬. এর মধ্যে নামাযাবস্থার পরিপন্থী কোন কাজ করা যাবে না।
৭. প্রয়োজনাতিরিক্ত পথ চলতে পারবে না।
৮. বিনা কারণে সময় নষ্ট করা যাবে না।
৯. পূর্বের কোন হদসের কথা স্বরণ হয়ে গেলে আর বেনা করা চলবে না।
১০. ইমাম এবং মুক্তাদীর মধ্যে আড়াল হতে পারবে না।
প্র:- এ—েগত্রে মুক্তাদীগণ যদি বিভক্ত হয়ে যান। কিছুসংখ্যক বলেনÑচার রাকাত আবার কিছুসংখ্যক বলেন, তিন রাকাত হয়েছে; তাহলে কী করতে হবে?
উ:- এমতাবস্থায় যাদের সংগে ইমাম একমত হবেন, তাদের মতামতকে প্রাধান্য দেয়া হবে। চাই সেভাগে একজনই হোক না কেন। (আলমগীরী)

-মুফতী ওয়ালীয়ুর রহমান খান

 

Thank you for your decesion. Show Result
সর্বমোট মন্তব্য (0)

মোবাইল অ্যাপস ডাউনলোড করুন