বুধবার, ০১ মে ২০২৪, ১৮ বৈশাখ ১৪৩১, ২১ শাওয়াল ১৪৪৫ হিজরী

ইসলামী জীবন

মহানবীর সা. ধারাবাহিক জীবনী

| প্রকাশের সময় : ৮ সেপ্টেম্বর, ২০১৭, ১২:০০ এএম

কাজা ওমরাহ পালন
রসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম একথা শুনে সাহাবাদের বললেন, তারা যেন তিনবার খুব জোরে দৌড় দেন।
তবে রুকনে ইয়ামানী এবং হাজরে আসওয়াদের মাঝামাঝি এলাকায় স্বাভাবিক গতিতে যেতে হবে। সাত সাঈর মধ্যে পুরো সাতবারই দৌড় না দেয়ার জন্যে বলা হয়নি। আল্লাহর রহমত ও বরকত লাভের প্রত্যাশাই ছিল এর কারণ। মোশরেকদের মুসলমানদের শক্তি দেখানোই ছিল এর উদ্দেশ্য। এছাড়া রসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তাঁর সাহাবাদেরকে এজতেবা করারও আদেশ দেন। এর অর্থ হচ্ছে ডান কাঁধ খোলা রেখে চাদর ডান বগলের নীচে দিয়ে নিচের দিক থেকে পেঁচিয়ে দেয়া। সামনে পিছনে উভয় দিক থেকে চাদরের অপর প্রান্ত বাঁ কাঁধের উপর ফেলে রাখা।
রসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম মক্কার পাহাড়ী ঘাঁটির পথ ধরে অগ্রসর হন।
আর রাহীতুল মাখতুম, মূল : আল্লামা সফিউর রহমান মোবারকপুরী, অনুবাদ: খাদিজা আখতার রেজায়ী
দৈনন্দিন জীবনে ইসলাম
প্র:- ইমামকে বসা অবস্থায় পেলে মাসবূক সানা পড়বে কি না?
উ:- সানা পড়বে না। তাড়াতাড়ি বৈঠকে মিলিত হবে।
প্র:- বেনা করার জন্য কিছু শর্ত রয়েছে; সেগুলো কি?
উ:- ১. ওযু করা ওয়াজিব হয়ে যায়, এরকম হদস অনিচ্ছাসত্তে¡ও ঘটে গেলে।
২. নামাযীর শরীরেই ওযু ভঙ্গের কারণ ঘটতে হবে; বাইরে থেকে কোন কিছু লেগে শরীর অপবিত্র হলে নামায ছেড়ে দিতে হবে। পুনরায় ঐ নামাযের উপর বেনা করা যাবে না।
৩. এরকম হদস হতে হবে যা সচরাচর ঘটে থাকে। অজ্ঞান বা অসুস্থ হয়ে নামায ছেড়ে দিলে, আর বেনা করা যাবে না।
৪. হদস অবস্থায় কোন রোকন অতিবাহিত হতে হবে।
৫. আসার পথে কোন রোকন (যেমন কিরাত পড়া) আদায় করা যাবে না।
৬. এর মধ্যে নামাযাবস্থার পরিপন্থী কোন কাজ করা যাবে না।
৭. প্রয়োজনাতিরিক্ত পথ চলতে পারবে না।
৮. বিনা কারণে সময় নষ্ট করা যাবে না।
৯. পূর্বের কোন হদসের কথা স্বরণ হয়ে গেলে আর বেনা করা চলবে না।
১০. ইমাম এবং মুক্তাদীর মধ্যে আড়াল হতে পারবে না।
-মুফতী ওয়ালীয়ুর রহমান খান

 

Thank you for your decesion. Show Result
সর্বমোট মন্তব্য (0)

মোবাইল অ্যাপস ডাউনলোড করুন