কোনো সহিংসতা হলে যেন শক্তভাবে ভূমিকা গ্রহণ করে। যিনি সহিংসতা করবে তিনি যেন ছাড় না পায়, গ্রেপ্তার করা হয়, চরম ব্যবস্থা নেওয়ার জন্য কার্পণ্য না করে।
তিনি বলেন, ইউপি নির্বাচনের প্রত্যেক পর্যায়কেই আমরা সমান গুরুত্বের সঙ্গে নিয়েছি। দ্বিতীয় পর্যায়ে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী, কর্মকর্তা সবই একই রকম থাকছে। আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর যারা আছে, তারা আরও শক্ত হবে। প্রথম পর্যায়ে শক্ত পদক্ষেপ নিয়েছি। দ্বিতীয় পর্যায়েও কেউ সন্ত্রাসী কার্যক্রম চালালে শক্ত পদক্ষেপ নেওয়া হবে।
প্রথম ধাপের ইউপি নির্বাচনে ২৪ জন নিহত হওয়ার দায় কমিশন এড়াতে পারে কি না এমন প্রশ্নের জবাবে শাহ নেওয়াজ বলেন, কার উপর দায় পড়ে এটা খোঁজ নিলেই পাবেন। পাশাপাশি দুই বাড়ির কেউ মারামারি করলে তার দায় নির্বাচন কমিশনের নেওয়ার কোনো কারণ আমি দেখি না।
শাহ নেওয়াজ বলেন, কমিশন কোথাও দাঁড়িয়ে থেকে নির্বাচন করে না। স্থানীয় নির্বাচন নিজেদের মধ্যেই হয়। তাদের (প্রার্থী) সম্মানের প্রশ্ন থাকে, দলাদলির প্রশ্ন থাকে, গ্রæপিংয়ের প্রশ্ন থাকে। এমন নয় যে, এবারই নতুন করে কেউ মারা গেল। পার্শ্ববর্তী দেশের পঞ্চায়েত নির্বাচনে এক কেন্দ্রেই প্রচুর মারা গেছে এমন ঘটনাও আছে। আমাদের পূর্ববর্তী নির্বাচনেও এর চেয়ে বেশি মারা গেছে।
নির্বাচন কমিশনার বলেন, কিছু কিছু ব্যক্তির অতি উৎসাহের কারণে কিছু সন্ত্রাসী কার্যক্রম হচ্ছে। আমরা ব্যবস্থাও নিচ্ছি এবং ভবিষতে আরও নেব। কেউ নিজস্ব এলাকায় মারামারি করলে, দেশের স্বাভাবিক অবস্থায় যখন মারামারি হয়, এর অর্থ এই নয় যে, নির্বাচন এলেই খুন হয়। এটা স্বাভাবিক প্রক্রিয়া যে কিছু লোক বাড়াবাড়ি করবে, কিছু লোক ক্ষতিগ্রস্থ হবে, পুলিশ ব্যবস্থা নেবে।
মোবাইল অ্যাপস ডাউনলোড করুন
মন্তব্য করুন