গ্রামীণ অর্থনীতি মুখ থুবড়ে পড়লে দেশের সামগ্রিক উন্নয়ন ব্যাহত হবে। প্রতিটি গ্রামে যদি ছোট ছোট উৎপাদনমুখী কুটির শিল্প গড়ে তোলা যায়, তাহলে একদিকে যেমন কর্মসংস্থান সৃষ্টি হবে; অন্যদিকে শহরে মানুষের চাপ কমে আসবে। একটি পরিবার গ্রামেই যদি সব ধরনের সুবিধা পায়, সে পরিবার শহরে যাওয়ার কথা চিন্তা করবে না। এতে শ্রমের সুষ্ঠু ব্যবহার হবে এবং স্থানীয় সম্পদেরও সুষ্ঠু ব্যবস্থাপনা হবে। গ্রাম থেকে যে মানুষগুলো শহরে কাজের জন্য আসে, সেই মানুষগুলোর নিত্যপ্রয়োজনীয় খাবারসামগ্রী ও অনেক কিছুই গ্রাম থেকে শহরে নিয়ে আসতে হয়। ফলে এই পণ্যে পরিবহন খরচ যুক্ত হয়, যা আমাদের ব্যয়ের পরিমাণ বাড়িয়ে দেয়। শহরের সঙ্গে পালা দিয়ে এগিয়ে গেলে গ্রামীণ অর্থনীতি ও সাধিত হবে সামগ্রিক উন্নতি। বিশেষত যুব উন্নয়ন অধিদপ্তরের উদ্যোগ আমাদের গ্রামে দক্ষ জনশক্তি তৈরিতে বিশেষ ভূমিকা রাখবে বলে প্রত্যাশা করি। সবার সমন্বিত প্রয়াস শহর ও গ্রামকে একসঙ্গে উন্নয়নের শিখরে পৌঁছে দেবে, এমন স্বপ্ন দেখে গ্রামে থাকা ১০ কোটি মানুষ।
প্রকৌশলী সাব্বির হোসেন
শ্রীপুর, গাজীপুর।
মোবাইল অ্যাপস ডাউনলোড করুন
মন্তব্য করুন